দুই মুসলিম যুবককে নির্মমভাবে পেটাল মুম্বাই পুলিশ
ভারতের মুম্বাইয়ে দু’জন মুসলিম যুবকের
উপরে নির্মমভাবে অত্যাচার করল পুলিশ। মুম্বাইয়ের বান্দ্রা এলাকার ওই
যুবকদের পরিবারের অভিযোগ, তাদের ছেলেদের পাকিস্তানি সন্ত্রাসী বা
আইএসআইএলের এজেন্ট সন্দেহে গ্রেফতার করে নিয়ে গিয়ে নির্দয়ভাবে পেটানো হয়।
পরে পুলিশের পক্ষ থেকে ওই যুবকদের ভারত ছেড়ে পাকিস্তানে চলে যাওয়ার কথা বলা
হয় বলে অভিযোগ।
১৯ বছর বয়সী আসিফ শেখ এবং দানিশ শেখ নামে ওই যুবকরা স্থানীয় জিমের ট্রেনার। ভাবা হাসপাতাল থেকে ফেরার পথে পুলিশ শনিবার সকালে তাদের ধরে থানায় নিয়ে যায়। আসিফকে ৩ ঘণ্টা ধরে বেল্ট এবং লাঠি দিয়ে পেটানো হয় বলে অভিযোগ।
রোববার হিন্দি নিউজ চ্যানেল ‘আজতক’ এবং অন্যান্য গণমাধ্যেমে প্রকাশ, আসিফ এবং দানিশ একই বিল্ডিংয়ে থাকে। শুক্রবার এই দু’জন নিজেদের এক প্রতিবেশীকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিল। তাদের প্রতিবেশী হার্নিয়া অপারেশন জনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি ছিল।
আসিফের এক প্রতিবেশী জাভেদ জানান, হাসপাতালে যিনি ভর্তি আছেন তিনি আসিফের আত্মীয়। তাকে দেখে বেশি রাতে বাইকে করে ফেরার পথে পুলিশ তাদের থানায় ধরে নিয়ে যায়। সেখানে প্রথমে দানিশকে চড় মারে পুলিশ। এতে আসিফ হস্তক্ষেপ করে তাকে মারা হচ্ছে কেন তা জানতে চাইলে এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে যায় পুলিশ। তারা আসিফকে জোর করে ইন্টেরোগেশন রুমে নিয়ে গিয়ে টেবিলের ওপরে শুইয়ে ফেলে ৩ ঘণ্টা ধরে বেল্ট এবং লাঠি পেটা করে নির্যাতন চালায় বলে অভিযোগ। আসিফের হাত, পিঠ এবং পায়ে মারাত্মকভাবে চোট লেগেছে।
গণমাধ্যেমে পুলিশি বর্বরতার কথা প্রকাশ পাওয়ায় অবশেষে এই ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সিনিয়র ইনস্পেক্টর রামচন্দ্র ধালবে এ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন।
সূত্র : রেডিও তেহরান
১৯ বছর বয়সী আসিফ শেখ এবং দানিশ শেখ নামে ওই যুবকরা স্থানীয় জিমের ট্রেনার। ভাবা হাসপাতাল থেকে ফেরার পথে পুলিশ শনিবার সকালে তাদের ধরে থানায় নিয়ে যায়। আসিফকে ৩ ঘণ্টা ধরে বেল্ট এবং লাঠি দিয়ে পেটানো হয় বলে অভিযোগ।
রোববার হিন্দি নিউজ চ্যানেল ‘আজতক’ এবং অন্যান্য গণমাধ্যেমে প্রকাশ, আসিফ এবং দানিশ একই বিল্ডিংয়ে থাকে। শুক্রবার এই দু’জন নিজেদের এক প্রতিবেশীকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিল। তাদের প্রতিবেশী হার্নিয়া অপারেশন জনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি ছিল।
আসিফের এক প্রতিবেশী জাভেদ জানান, হাসপাতালে যিনি ভর্তি আছেন তিনি আসিফের আত্মীয়। তাকে দেখে বেশি রাতে বাইকে করে ফেরার পথে পুলিশ তাদের থানায় ধরে নিয়ে যায়। সেখানে প্রথমে দানিশকে চড় মারে পুলিশ। এতে আসিফ হস্তক্ষেপ করে তাকে মারা হচ্ছে কেন তা জানতে চাইলে এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে যায় পুলিশ। তারা আসিফকে জোর করে ইন্টেরোগেশন রুমে নিয়ে গিয়ে টেবিলের ওপরে শুইয়ে ফেলে ৩ ঘণ্টা ধরে বেল্ট এবং লাঠি পেটা করে নির্যাতন চালায় বলে অভিযোগ। আসিফের হাত, পিঠ এবং পায়ে মারাত্মকভাবে চোট লেগেছে।
গণমাধ্যেমে পুলিশি বর্বরতার কথা প্রকাশ পাওয়ায় অবশেষে এই ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সিনিয়র ইনস্পেক্টর রামচন্দ্র ধালবে এ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন।
সূত্র : রেডিও তেহরান
No comments