আসছে বড় ভূমিকম্প, প্রাণ যেতে পারে ৪ কোটি মানুষের
মাস
ছয়েক আগে নেপালের ভয়াবহ ভূমিকম্পের ছবি সারা বিশ্বকে নাড়িয়ে দিয়েছিল।
ছোট্ট পাহাড়ি দেশে মৃত্যু মিছিল দেখে অনুভব করা গিয়েছিল, প্রকৃতির শক্তির
কাছে আমরা কতটা অসহায়, কতটা দুর্বল। সেটি যে বড় ধরনের ভূমিকম্প ছিল তা
নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। তবে আগামী এক বছরের মধ্যে যে কোনও দিন যে ভূমিকম্প
আসতে চলেছে তার কাছে আগে ঘটে যাওয়া যে কোনও ভূমিকম্প শিশুর তকমা পেতে পারে।
শুধু তাই নয়, সঙ্গে ধেয়ে আসতে পারে বড় ধরনের সুনামি। বৈজ্ঞানিকদের অনুমান
এতে কমপক্ষে ৪ কোটি মানুষ মারা যেতে পারেন।
বৈজ্ঞানিক এবং নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ার ড. মেহরান কেশে এ কথা জানিয়েছেন। তাঁর গবেষণায় উঠে এসেছে, এই মেগা ভূমিকম্পের ফলে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা ভেঙে টুকরো হয়ে যাবে। সব থেকে বেশি ক্ষতি হবে এই দুই মহাদেশের পশ্চিম উপকূল জুড়ে। এখানে কমপক্ষে ২ কোটি মানুষ প্রাণ হারাতে পারেন। এর আগাম প্রস্তুতি হিসাবে আমেরিকা এবং কানাডার বড় শহরগুলিতে আপত্কালীন পরিস্থিতিতে কী কী করণীয় তা নিয়ে মক ড্রিল করা হচ্ছে নিয়মিত।
ড. কেশে বলেন, আমরা জানি ৬ থেকে ৮.৩ মাত্রার যে কোনও ভূমিকম্প বেশ বড় কম্পন হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। কিন্তু মেগাকোয়েক-এ এই মাত্রা থেকে কম্পন শুরু হবে। তা গিয়ে পৌঁছবে ১০-১৬ কম্পন মাত্রায়। সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে দক্ষিণ আমেরিকার বিস্তীর্ণ আঞ্চল। এর ফলে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা একে অপরের থেকে আলাদা হয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, আগামী দিনে মধ্যেই উত্তর চিন এবং জাপানে পর পর বেশ কয়েকটি ভূমিকম্প হবে। তাতেও প্রচুর মানুষ প্রাণ হারাবেন। বলে ধারণা। ক্যারিবায়ান দ্বীপপুঞ্জও বড় ক্ষতির সম্মুখীন হবে। বিশ্বের গোটা অর্থনীতি ভেঙে পড়বে। আমি চাই যেন এমনটা না হয়, তবে এটা এড়ানো যাবে না বলেই আমার বিশ্বাস।
বৈজ্ঞানিক এবং নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ার ড. মেহরান কেশে এ কথা জানিয়েছেন। তাঁর গবেষণায় উঠে এসেছে, এই মেগা ভূমিকম্পের ফলে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা ভেঙে টুকরো হয়ে যাবে। সব থেকে বেশি ক্ষতি হবে এই দুই মহাদেশের পশ্চিম উপকূল জুড়ে। এখানে কমপক্ষে ২ কোটি মানুষ প্রাণ হারাতে পারেন। এর আগাম প্রস্তুতি হিসাবে আমেরিকা এবং কানাডার বড় শহরগুলিতে আপত্কালীন পরিস্থিতিতে কী কী করণীয় তা নিয়ে মক ড্রিল করা হচ্ছে নিয়মিত।
ড. কেশে বলেন, আমরা জানি ৬ থেকে ৮.৩ মাত্রার যে কোনও ভূমিকম্প বেশ বড় কম্পন হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। কিন্তু মেগাকোয়েক-এ এই মাত্রা থেকে কম্পন শুরু হবে। তা গিয়ে পৌঁছবে ১০-১৬ কম্পন মাত্রায়। সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে দক্ষিণ আমেরিকার বিস্তীর্ণ আঞ্চল। এর ফলে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা একে অপরের থেকে আলাদা হয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, আগামী দিনে মধ্যেই উত্তর চিন এবং জাপানে পর পর বেশ কয়েকটি ভূমিকম্প হবে। তাতেও প্রচুর মানুষ প্রাণ হারাবেন। বলে ধারণা। ক্যারিবায়ান দ্বীপপুঞ্জও বড় ক্ষতির সম্মুখীন হবে। বিশ্বের গোটা অর্থনীতি ভেঙে পড়বে। আমি চাই যেন এমনটা না হয়, তবে এটা এড়ানো যাবে না বলেই আমার বিশ্বাস।
No comments