আরো ৩ শিশু শরণার্থীর মৃত্যু
ইজিয়ান
সাগর অতিক্রম করে ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা করার সময় নতুন করে আরো চার
শরণার্থীর মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে তিনজন শিশু। আজ শনিবার সকালে গ্রিক
কোস্টগার্ড একথা জানিয়েছে।
কোস্টগার্ড জানায়, গ্রিসের কালিমনস দ্বীপের কাছে নৌকা উল্টে যাওয়ায় তিন শিশু ও এক নারী পানিতে পড়ে মারা যান। এ ঘটনায় অপর ১১ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। নাবিকরা এখনো নিখোঁজ এক শিশুকে উদ্ধারে অনুসন্ধান অভিযান চালাচ্ছে।
অভিবাসী সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সংস্থা (আইওএম) জানায়, এ বছর ইজিয়ান সাগর পাড়ি দিয়ে অন্য দেশে আশ্রয় নিতে যাওয়ার সময় প্রায় তিন শ’ লোক প্রাণ হারান। নিজ দেশে সঙ্ঘাত ও দরিদ্রতার কারণে তারা এভাবে অন্য দেশে চলে যাওয়ার চেষ্টা করছিল।
সেখানে প্রায় প্রতিদিনই এভাবে নৌকা ডুবির ঘটনা ঘটছে।
বৃহস্পতিবার অনেক শরণার্থী বহন করা কাঠের তৈরি একটি নৌকা লেসবোস দ্বীপের কাছে গ্রিক কোস্টগার্ডের একটি জাহাজের সাথে ধাক্কা খেয়ে ডুবে যায়। এতে চার শিশুসহ সাতজন প্রাণ হারান। এ ঘটনায় শুক্রবার অপর এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়।
বুধবার লেসবোস দ্বীপের অদূরে অপর এক ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে এক কিশোরী ও এক শিশু রয়েছে।
এদিকে জাতিসঙ্ঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর জানায়, এ সপ্তাহে তুরস্ক থেকে আসা শরণার্থী নৌযানের সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে।
কোস্টগার্ড জানায়, গ্রিসের কালিমনস দ্বীপের কাছে নৌকা উল্টে যাওয়ায় তিন শিশু ও এক নারী পানিতে পড়ে মারা যান। এ ঘটনায় অপর ১১ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। নাবিকরা এখনো নিখোঁজ এক শিশুকে উদ্ধারে অনুসন্ধান অভিযান চালাচ্ছে।
অভিবাসী সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সংস্থা (আইওএম) জানায়, এ বছর ইজিয়ান সাগর পাড়ি দিয়ে অন্য দেশে আশ্রয় নিতে যাওয়ার সময় প্রায় তিন শ’ লোক প্রাণ হারান। নিজ দেশে সঙ্ঘাত ও দরিদ্রতার কারণে তারা এভাবে অন্য দেশে চলে যাওয়ার চেষ্টা করছিল।
সেখানে প্রায় প্রতিদিনই এভাবে নৌকা ডুবির ঘটনা ঘটছে।
বৃহস্পতিবার অনেক শরণার্থী বহন করা কাঠের তৈরি একটি নৌকা লেসবোস দ্বীপের কাছে গ্রিক কোস্টগার্ডের একটি জাহাজের সাথে ধাক্কা খেয়ে ডুবে যায়। এতে চার শিশুসহ সাতজন প্রাণ হারান। এ ঘটনায় শুক্রবার অপর এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়।
বুধবার লেসবোস দ্বীপের অদূরে অপর এক ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে এক কিশোরী ও এক শিশু রয়েছে।
এদিকে জাতিসঙ্ঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর জানায়, এ সপ্তাহে তুরস্ক থেকে আসা শরণার্থী নৌযানের সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে।
No comments