সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সমাবেশ- দলীয়ভাবে নির্বাচন দিলে মর্মান্তিক পরিণতিঃ নজরুল
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে
বলেছেন, দেশের জনগণ তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার দাবিতে ঐক্যবদ্ধ।
এ
অবস্থায় দলীয়ভাবে নির্বাচন দিলে সরকারের মর্মান্তিক পরিণতি ঘটবে। সামনে
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা পুনবর্হালের দাবিতে কঠোর আন্দোলন আসছে।
গতকাল সকালে জাতীয় প্রেস কাবের সামনে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত এক বিােভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুক্তি, যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে এ বিােভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশের সর্বস্তরের জনগণ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা পুনবর্হালের দাবিতে দেশবাসী আজ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।
সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘জনমতকে উপো করে দলীয়ভাবে নির্বাচন দিলে আপনাদের মর্মান্তিক পরিণতি হবে। তাই বিলম্ব না করে নির্দলীয় সরকারের দাবি মেনে নিন’।
তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্দলীয় সরকারের দাবিতে সামনে কঠোর কর্মসূচি আসছে। জনগণকে সাথে নিয়ে আন্দোলনের মাধ্যমে এ সরকারকে দাবি মানতে বাধ্য করা হবে।
তিনি বলেন, এই সরকার চরম মামলাবাজ, হামলাবাজ ও দুর্নীতিবাজ। সত্য কথা বলায় তারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আটক করে রেখেছে, যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও আমার দেশের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে অবরুদ্ধ করে রেখেছে। তাই এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে মতা থেকে সরাতে হবে।
তিনি বলেন, সরকার নিজেদের লোকদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ায় পদ্মা সেতু থেকে বিশ্বব্যাংক চলে গেছে। এখন সরকার মুখ রার জন্য বলছে বিশ্বব্যাংকের অর্থের তাদের দরকার নেই। অর্থমন্ত্রী বলছেন নিজেদের অর্থায়নে এ সেতু করা হবে, পরে কী হয় তা দেখা যাবে।
বিএনপি নেতা বলেন, অর্থমন্ত্রীর এ ধরনের বক্তব্যে মনে হয় নিজস্ব অর্থায়নে সেতু করার পর কী হয় তা রুপালি পর্দায় দেখা যাবে।
পদ্মা সেতু থেকে বিশ্বব্যাংকের পর এডিবি ও জাইকা সরে দাঁড়ানোর প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে পদ্মা সেতুর এ অবস্থা হতো না। আর যদি নিজস্ব অর্থায়নে এ সেতু করা হয় তা হলে পরবর্তী প্রজন্মকে এর ঋণের বোঝা বহন করতে হবে।
ড. এম এম করিমের সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা: এ জেড এম জাহিদ হোসেন, যুবদল সভাপতি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি নেতা এমরান সালেহ প্রিন্স প্রমুখ।
গতকাল সকালে জাতীয় প্রেস কাবের সামনে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত এক বিােভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুক্তি, যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে এ বিােভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশের সর্বস্তরের জনগণ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা পুনবর্হালের দাবিতে দেশবাসী আজ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।
সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘জনমতকে উপো করে দলীয়ভাবে নির্বাচন দিলে আপনাদের মর্মান্তিক পরিণতি হবে। তাই বিলম্ব না করে নির্দলীয় সরকারের দাবি মেনে নিন’।
তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্দলীয় সরকারের দাবিতে সামনে কঠোর কর্মসূচি আসছে। জনগণকে সাথে নিয়ে আন্দোলনের মাধ্যমে এ সরকারকে দাবি মানতে বাধ্য করা হবে।
তিনি বলেন, এই সরকার চরম মামলাবাজ, হামলাবাজ ও দুর্নীতিবাজ। সত্য কথা বলায় তারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আটক করে রেখেছে, যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও আমার দেশের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে অবরুদ্ধ করে রেখেছে। তাই এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে মতা থেকে সরাতে হবে।
তিনি বলেন, সরকার নিজেদের লোকদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ায় পদ্মা সেতু থেকে বিশ্বব্যাংক চলে গেছে। এখন সরকার মুখ রার জন্য বলছে বিশ্বব্যাংকের অর্থের তাদের দরকার নেই। অর্থমন্ত্রী বলছেন নিজেদের অর্থায়নে এ সেতু করা হবে, পরে কী হয় তা দেখা যাবে।
বিএনপি নেতা বলেন, অর্থমন্ত্রীর এ ধরনের বক্তব্যে মনে হয় নিজস্ব অর্থায়নে সেতু করার পর কী হয় তা রুপালি পর্দায় দেখা যাবে।
পদ্মা সেতু থেকে বিশ্বব্যাংকের পর এডিবি ও জাইকা সরে দাঁড়ানোর প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে পদ্মা সেতুর এ অবস্থা হতো না। আর যদি নিজস্ব অর্থায়নে এ সেতু করা হয় তা হলে পরবর্তী প্রজন্মকে এর ঋণের বোঝা বহন করতে হবে।
ড. এম এম করিমের সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা: এ জেড এম জাহিদ হোসেন, যুবদল সভাপতি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি নেতা এমরান সালেহ প্রিন্স প্রমুখ।
No comments