কসাই কাদের আর আবদুল কাদের এক নয়: জামায়াত নেতা সেলিম
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত
আবদুল কাদের মোল্লার বিষয়ে ঢাকা মহানগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি
সেলিম উদ্দিন বলেছেন, ‘কসাই কাদের আর আবদুল কাদের মোল্লা এক জিনিস নয়।
কসাই কাদেরের অপকর্মের দায় যদি কাদের মোল্লার ওপর চাপানো হয়, তাহলে আকাশ থেকে আল্লাহর গজব নামবে আর জমিতে আমরা বসে থাকব না।’
আজ সোমবার সকালে রাজধানীর মতিঝিল শাপলা চত্বর ও কাকরাইলের নাইটিঙ্গেল মোড় এলাকায় মিছিল সমাবেশ করেন জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা। সেখানে সেলিম উদ্দিন এসব কথা বলেন।
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘একটা রায়ই শেষ নয়। রায়ের পরে রায়, এর পরও বহু প্রতিক্রিয়া আছে। বিষয়টি হালকাভাবে দেখলে চলবে না। দেশকে গৃহযুদ্ধের থেকে বাঁচাতে হলে বিতর্কিত ট্রাইব্যুনাল থেকে রায় দেওয়ার সুযোগ নেই।’
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে সেলিম উদ্দিন বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে বলব, দেশের বৃহত্তর স্বার্থে সবদিক বিবেচনা করে বিচারের ব্যাপারে পদক্ষেপ নেবেন। এক বিচার করলেই দিন শেষ হয়ে যাবে না। আপনাদেরও এ দেশে থাকতে হবে, আমরাও থাকব, সবাই থাকবে। সুতরাং বিভেদ সৃষ্টি করে জাতিকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দেবেন না।’
দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ব্যাপারে সেলিম উদ্দিন বলেন, ‘সরকারের মাথা যদি ঠিক থাকে, তাহলে সাঈদীর ব্যাপারেও সবকিছু হিসাব করবেন। না হলে মানুষ ছেড়ে দেবে না। এটা মগের মুল্লুক না।’
গত বৃহস্পতিবারের হরতালে বগুড়ায় জামায়াতের নিহত তিন নেতার হত্যাকারীদের এক সপ্তাহের মধ্যে বিচারের মুখোমুখি করা না হলে, ঢাকায় বৃহত্তর কঠিন কর্মসূচি দেওয়ার হুঁমকি দেওয়া হয়েছে সমাবেশ থেকে।
এ বিচার আর চলতে পারে না
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘প্রকৃত যুদ্ধাপরীদের পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিয়ে এ দেশের নাগরিকদের বিচার করে জাতির কলঙ্ক মুছতে পারবে না। আমাদের নেতারা নিরপরাধ। স্কাইপে সংলাপের গোপন তথ্য প্রকাশ হয়ে পড়ার পর এ বিচার আর চলতে পারে না। অবিলম্বে জামায়াতের নেতাদের মুক্তি দিতে হবে।’
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘জামায়াত একটি নিবন্ধিত ও সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী দল। দুই বছর ধরে আমাদের অফিসে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের অফিস খুলে দিতে হবে। না হলে নেতা-কর্মীদের নিয়ে অফিস খুলতে যাব।’
সমাবেশে অন্য নেতাদের মধ্যে জামায়াতের মশিউল আলম, মঞ্জুরুল ইসলাম ভূঁইয়া, লুত্ফর রহমান ও শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতা ইয়াসির আরাফাত বক্তব্য দেন।
মিছিল সমাবেশ
আজ সকাল নয়টার আগেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে রাজধানীর মতিঝিল শাপলা চত্বরে জড়ো হন জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা। সেখানে রাস্তা বন্ধ করে প্রায় সোয়া এক ঘণ্টার মতো সমাবেশ করেন তাঁরা। বেলা ১০টা ৫০ মিনিটে শাপলা চত্বর থেকে একটি মিছিল বের হয়। মিছিলটি দৈনিক বাংলা, ফকিরাপুল, নয়াপল্টন হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় ওই সব এলাকায় সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ করে দেয় পুলিশ। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা।
আজ সোমবার সকালে রাজধানীর মতিঝিল শাপলা চত্বর ও কাকরাইলের নাইটিঙ্গেল মোড় এলাকায় মিছিল সমাবেশ করেন জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা। সেখানে সেলিম উদ্দিন এসব কথা বলেন।
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘একটা রায়ই শেষ নয়। রায়ের পরে রায়, এর পরও বহু প্রতিক্রিয়া আছে। বিষয়টি হালকাভাবে দেখলে চলবে না। দেশকে গৃহযুদ্ধের থেকে বাঁচাতে হলে বিতর্কিত ট্রাইব্যুনাল থেকে রায় দেওয়ার সুযোগ নেই।’
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে সেলিম উদ্দিন বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে বলব, দেশের বৃহত্তর স্বার্থে সবদিক বিবেচনা করে বিচারের ব্যাপারে পদক্ষেপ নেবেন। এক বিচার করলেই দিন শেষ হয়ে যাবে না। আপনাদেরও এ দেশে থাকতে হবে, আমরাও থাকব, সবাই থাকবে। সুতরাং বিভেদ সৃষ্টি করে জাতিকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দেবেন না।’
দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ব্যাপারে সেলিম উদ্দিন বলেন, ‘সরকারের মাথা যদি ঠিক থাকে, তাহলে সাঈদীর ব্যাপারেও সবকিছু হিসাব করবেন। না হলে মানুষ ছেড়ে দেবে না। এটা মগের মুল্লুক না।’
গত বৃহস্পতিবারের হরতালে বগুড়ায় জামায়াতের নিহত তিন নেতার হত্যাকারীদের এক সপ্তাহের মধ্যে বিচারের মুখোমুখি করা না হলে, ঢাকায় বৃহত্তর কঠিন কর্মসূচি দেওয়ার হুঁমকি দেওয়া হয়েছে সমাবেশ থেকে।
এ বিচার আর চলতে পারে না
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘প্রকৃত যুদ্ধাপরীদের পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিয়ে এ দেশের নাগরিকদের বিচার করে জাতির কলঙ্ক মুছতে পারবে না। আমাদের নেতারা নিরপরাধ। স্কাইপে সংলাপের গোপন তথ্য প্রকাশ হয়ে পড়ার পর এ বিচার আর চলতে পারে না। অবিলম্বে জামায়াতের নেতাদের মুক্তি দিতে হবে।’
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘জামায়াত একটি নিবন্ধিত ও সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী দল। দুই বছর ধরে আমাদের অফিসে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের অফিস খুলে দিতে হবে। না হলে নেতা-কর্মীদের নিয়ে অফিস খুলতে যাব।’
সমাবেশে অন্য নেতাদের মধ্যে জামায়াতের মশিউল আলম, মঞ্জুরুল ইসলাম ভূঁইয়া, লুত্ফর রহমান ও শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতা ইয়াসির আরাফাত বক্তব্য দেন।
মিছিল সমাবেশ
আজ সকাল নয়টার আগেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে রাজধানীর মতিঝিল শাপলা চত্বরে জড়ো হন জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা। সেখানে রাস্তা বন্ধ করে প্রায় সোয়া এক ঘণ্টার মতো সমাবেশ করেন তাঁরা। বেলা ১০টা ৫০ মিনিটে শাপলা চত্বর থেকে একটি মিছিল বের হয়। মিছিলটি দৈনিক বাংলা, ফকিরাপুল, নয়াপল্টন হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় ওই সব এলাকায় সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ করে দেয় পুলিশ। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা।
No comments