পুঠিয়ায় আ’লীগের দুই গ্র“পে সংঘর্ষে আহত ১৯
রাজশাহীর পুঠিয়ায় আবারো নিয়ম বহির্ভূতভাবে ইউনিয়ন ও পৌরসভা আওয়ামী
লীগের কমিটি গঠন করা নিয়ে আওয়ামী লীগের দুই গ্র“পের সংঘর্ষে মোটরসাইকেল
ভাঙচুর এবং পথচারীসহ ১৯ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
অপর দিকে
ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ পাহারায় সংসদ সদস্যকে তার বাড়িতে পৌঁছে দেয়া হয়।
পুঠিয়া থানা, উপজেলা আওয়ামী লীগ ও প্রত্যদর্শী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল
বিকেলে উপজেলার লস্করপুর ডিগ্রি কলেজ (রাজবাড়ী) মাঠে পুঠিয়া ১ নম্বর
ইউনিয়ন ও পৌরসভা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পুঠিয়া-দুর্গাপুর আসনের এমপি আ: ওয়াদুদ
দারা।
জানা গেছে পুঠিয়া ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি প্রার্থী ছিলেন দু’জন এবং সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী দু’জন। অপর দিকে পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে প্রার্থী ছিলেন তিনজন ও সাধারণ সম্পাদক পদে দু’জন। যথাসময়ে সম্মেলন শুরু হয়। এমপি গ্র“পের লোকজনের বাধার মুখেও বিরোধী গ্র“প সম্মেলনে অংশ নিতে সভাস্থলে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুঠিয়া থানার সামনে দুই পরে মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় এমপিবিরোধী গ্র“প থানায় আশ্রয় নিলে পুলিশের সামনে তাদের ওপর সশস্ত্র হামলা চালানো হয়। এতে পথচারীসহ ১৯ নেতাকর্মী আহত হন। এ দিকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে জখম হওয়া নেতাকর্মীরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিলেও দেলোয়ার হোসেন ও অহিদুলকে গুরুতর আহতাবস্থায় পুঠিয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জিএম হিরা বাচ্চু জানান, আমি পৌরসভা আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র ক্রয় করতে চাইলে এমপির লোকজন বাধা দেয়। এর প্রতিবাদ জানালে সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালানো হয়।
এ ঘটনায় পুঠিয়া আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সুশান্ত কুমার ঘোষ জানান, আমি পুঠিয়া ইউনিয়ন ও পৌরসভা আওয়ামী লীগের সম্মেলন বিষয়ে কিছুই জানি না।
রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্য মনিরুল ইসলাম তাজুল জানান, আমি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলাম না। তবে কে বা কারা নতুন কমিটির নাম ঘোষণা করেছেন সেটা জানা নেই। পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মির্জা আ: সালাম জানান, কিছু লোকজন থানার সামনে এলে পুলিশের হস্তেেপ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়। আর সংঘর্ষে আহতের বিষয়ে আমার জানা নেই।
এ ব্যাপারে এমপি আ: ওয়াদুদ দারা জানান, কমিটি গঠন বিষয়ে কিছু জটিলতা রয়েছে। সে বিষয়টি উভয় গ্র“পের লোকজন নিয়ে মীমাংসার চেষ্টা হচ্ছে।
জানা গেছে পুঠিয়া ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি প্রার্থী ছিলেন দু’জন এবং সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী দু’জন। অপর দিকে পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে প্রার্থী ছিলেন তিনজন ও সাধারণ সম্পাদক পদে দু’জন। যথাসময়ে সম্মেলন শুরু হয়। এমপি গ্র“পের লোকজনের বাধার মুখেও বিরোধী গ্র“প সম্মেলনে অংশ নিতে সভাস্থলে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুঠিয়া থানার সামনে দুই পরে মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় এমপিবিরোধী গ্র“প থানায় আশ্রয় নিলে পুলিশের সামনে তাদের ওপর সশস্ত্র হামলা চালানো হয়। এতে পথচারীসহ ১৯ নেতাকর্মী আহত হন। এ দিকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে জখম হওয়া নেতাকর্মীরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিলেও দেলোয়ার হোসেন ও অহিদুলকে গুরুতর আহতাবস্থায় পুঠিয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জিএম হিরা বাচ্চু জানান, আমি পৌরসভা আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র ক্রয় করতে চাইলে এমপির লোকজন বাধা দেয়। এর প্রতিবাদ জানালে সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালানো হয়।
এ ঘটনায় পুঠিয়া আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সুশান্ত কুমার ঘোষ জানান, আমি পুঠিয়া ইউনিয়ন ও পৌরসভা আওয়ামী লীগের সম্মেলন বিষয়ে কিছুই জানি না।
রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্য মনিরুল ইসলাম তাজুল জানান, আমি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলাম না। তবে কে বা কারা নতুন কমিটির নাম ঘোষণা করেছেন সেটা জানা নেই। পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মির্জা আ: সালাম জানান, কিছু লোকজন থানার সামনে এলে পুলিশের হস্তেেপ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়। আর সংঘর্ষে আহতের বিষয়ে আমার জানা নেই।
এ ব্যাপারে এমপি আ: ওয়াদুদ দারা জানান, কমিটি গঠন বিষয়ে কিছু জটিলতা রয়েছে। সে বিষয়টি উভয় গ্র“পের লোকজন নিয়ে মীমাংসার চেষ্টা হচ্ছে।
No comments