সরকার চাইলে পুঁজিবাজার থেকে পদ্মা সেতুর জন্য অর্থ সরবরাহ করা হবেঃ ডিএসই প্রেসিডেন্ট
সরকার চাইলে পুঁজিবাজার থেকে পদ্মা সেতু নির্মাণে অর্থ সরবরাহ করা যেতে
পারে বলে অভিমত প্রকাশ করেছেন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক
এক্সচেঞ্জের প্রেসিডেন্ট মো: রকিবুর রহমান।
তিনি
বলেন, সরকার আগ্রহের কথা জানালে ডিএসই একটি প্রস্তাবনা দেবে। গতকাল ঢাকা
স্টক এক্সচেঞ্জে পুঁজিবাজার সমন্বয় কমিটির সভাশেষে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ
সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
পুঁজিবাজারের সব স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা ও তদারকি বৃদ্ধির জন্য গঠিত এ কমিটির প্রথম সভা গতকাল কমিটির সভাপতি এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিনের সভাপতিত্বে ডিএসই সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সভাশেষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করছিলেন কমিটির সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন ও ডিএসই প্রেসিডেন্ট মো: রকিবুর রহমান।
কাজী আকরাম উদ্দিন বলেন, পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা আনয়নে এর আগে অনেকবার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আশান্বিত করা হয়েছে। এবার আমরা কোনো আশার সৃষ্টি করতে চাই না। বাজারের গতিশীলতা এবং স্থিতিশীলতার জন্য আমরা করণীয় সব কিছু করব। তিনি বলেন, সমন্বয়ের মাধ্যমে বাজারে পরিবর্তন আনা সম্ভব। পর্যায়ক্রমে সব সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’
কাজী আকরাম বলেন, বাজারে পুঁজি নয়, আস্থা ও সমন্বয়ের অভাব।
তিনি আরো বলেন, পুঁজিবাজারে বিরাট পরিবর্তন আসবে। এক দিনে যেমন বাজার পড়েনি, তেমনি এক দিনে বাজার তোলা সম্ভব নয়। আমাদের বাজারে পুঁজির অভাব নেই, আছে সমন্বয়ের অভাব। আমরা সেই সমন্বয়ের কাজটি এখন করব।
কাজী আকরাম বলেন, পদ্মা সেতু করতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সব ধরনের সহায়তা দেবে। আমরা সবাই তাদের পেছনে রয়েছি। মুদ্রানীতি সম্পর্কে কাজী আকরাম বলেন, মুদ্রানীতি সব দিক থেকে উৎসাহব্যঞ্জক। এটি বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ডিএসই প্রেসিডেন্ট বলেন, পদ্মা সেতুর টাকা দিতে সব সময় প্রস্তুত পুঁজিবাজার। তিনি বলেন, সরকার যদি বলে কত টাকা লাগবে তাহলে ডিএসইর প থেকে এ ব্যাপারে একটি প্রস্তাবনা দেয়া হবে। পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করেই পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব।
রকিবুর রহমান বলেন, পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নে পুঁজিবাজার সবচেয়ে কার্যকর ও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করার যে পরিকল্পনা করা হয়েছে, পুঁজিবাজার হতে পারে সে পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অন্যতম অংশীদার। তিনি বলেন ডিএসই মনে করে, সরকার ব্যাংক বা অন্য কোনো খাত থেকে অর্থ সংগ্রহ করলে ব্যাংকের সুদের কারণে ব্যয় অনেক গুণ বেড়ে যাবে।
রকিবুর রহমান আরো বলেন, আগামী তিন বছর পর্যায়ক্রমে সরকারের হাতে থাকা কিছু কোম্পানি ও তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর আরো কিছু শেয়ার ছেড়ে দিলে পদ্মা সেতুর টাকা সংগ্রহ করা খুব বেশি কঠিন হবে না। ‘পদ্মা সেতু প্রকল্পের অন্তত অর্ধেক টাকা পুঁজিবাজার থেকে তোলা সম্ভব’ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
পুঁজিবাজারের সব স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা ও তদারকি বৃদ্ধির জন্য গঠিত এ কমিটির প্রথম সভা গতকাল কমিটির সভাপতি এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিনের সভাপতিত্বে ডিএসই সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সভাশেষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করছিলেন কমিটির সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন ও ডিএসই প্রেসিডেন্ট মো: রকিবুর রহমান।
কাজী আকরাম উদ্দিন বলেন, পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা আনয়নে এর আগে অনেকবার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আশান্বিত করা হয়েছে। এবার আমরা কোনো আশার সৃষ্টি করতে চাই না। বাজারের গতিশীলতা এবং স্থিতিশীলতার জন্য আমরা করণীয় সব কিছু করব। তিনি বলেন, সমন্বয়ের মাধ্যমে বাজারে পরিবর্তন আনা সম্ভব। পর্যায়ক্রমে সব সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে।’
কাজী আকরাম বলেন, বাজারে পুঁজি নয়, আস্থা ও সমন্বয়ের অভাব।
তিনি আরো বলেন, পুঁজিবাজারে বিরাট পরিবর্তন আসবে। এক দিনে যেমন বাজার পড়েনি, তেমনি এক দিনে বাজার তোলা সম্ভব নয়। আমাদের বাজারে পুঁজির অভাব নেই, আছে সমন্বয়ের অভাব। আমরা সেই সমন্বয়ের কাজটি এখন করব।
কাজী আকরাম বলেন, পদ্মা সেতু করতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সব ধরনের সহায়তা দেবে। আমরা সবাই তাদের পেছনে রয়েছি। মুদ্রানীতি সম্পর্কে কাজী আকরাম বলেন, মুদ্রানীতি সব দিক থেকে উৎসাহব্যঞ্জক। এটি বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ডিএসই প্রেসিডেন্ট বলেন, পদ্মা সেতুর টাকা দিতে সব সময় প্রস্তুত পুঁজিবাজার। তিনি বলেন, সরকার যদি বলে কত টাকা লাগবে তাহলে ডিএসইর প থেকে এ ব্যাপারে একটি প্রস্তাবনা দেয়া হবে। পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করেই পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব।
রকিবুর রহমান বলেন, পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নে পুঁজিবাজার সবচেয়ে কার্যকর ও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করার যে পরিকল্পনা করা হয়েছে, পুঁজিবাজার হতে পারে সে পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অন্যতম অংশীদার। তিনি বলেন ডিএসই মনে করে, সরকার ব্যাংক বা অন্য কোনো খাত থেকে অর্থ সংগ্রহ করলে ব্যাংকের সুদের কারণে ব্যয় অনেক গুণ বেড়ে যাবে।
রকিবুর রহমান আরো বলেন, আগামী তিন বছর পর্যায়ক্রমে সরকারের হাতে থাকা কিছু কোম্পানি ও তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর আরো কিছু শেয়ার ছেড়ে দিলে পদ্মা সেতুর টাকা সংগ্রহ করা খুব বেশি কঠিন হবে না। ‘পদ্মা সেতু প্রকল্পের অন্তত অর্ধেক টাকা পুঁজিবাজার থেকে তোলা সম্ভব’ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
No comments