শ্রীলঙ্কার উপকূলে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের ১৩৮ নাগরিক উদ্ধার
শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনী গতকাল রোববার পূর্ব উপকূলের অদূরে মাছ ধরার একটি
ডুবন্ত নৌকা থেকে ১৩৮ বাংলাদেশী ও মিয়ানমারের নাগরিককে উদ্ধার করেছে।
ইন্টারন্যাশনাল হেরাল্ড ট্রিবিউনের বরাত দিয়ে জাস্ট নিউজ এ কথা জানায়।
শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনীর মুখপাত্র কোসালা বারনাকুলসূর্য বলেছেন, একজনকে মৃত
অবস্থায় পাওয়া যায়। ১৩৮ জনের অনেককে নৌকা থেকে উদ্ধার করা হয়। রোববার
ডুবে যাওয়ার আগে নৌকাটি ১০ দিন ভাসছিল। মুখপাত্র আরো বলেন, আমরা
আক্কারাইপাত্তুর পূর্ব উপকূল থেকে ৫০ মাইল দূরে একটি জায়গায় তিনটি
উদ্ধারকারী জাহাজ পাঠিয়েছি। কয়েকজনকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা
হয়েছে।
শ্রীলঙ্কার পুলিশ জানায়, উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ১৪ জন মিয়ানমারের নাগরিক এবং অন্যরা বাংলাদেশী। তবে তারা কোথা থেকে যাত্রা করেছিল এবং তাদের গন্তব্যস্থল ছিল কোথায়, তাৎণিকভাবে তা জানা যায়নি। মিয়ানমারের নাগরিকেরা রোহিঙ্গা মুসলমান কি না তাও স্পষ্ট নয়।
দু’জন মহিলা ও দু’টি শিশুসহ ১৫ জন জীবিতকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তারা মারাত্মক পানিশূন্যতায় আক্রান্ত। পুলিশের মুখপাত্র আরো বলেন, জীবিতদের সাথে আমাদের কথাবার্তায় সমস্যা হওয়ায় আমরা দোভাষী পাঠিয়ে দু’টি দেশের দূতাবাসকে অনুরোধ করেছি। তিনি বলেন, জীবিতদের বিবৃতি রেকর্ড করা হচ্ছে এবং বিচারবিভাগীয় তদন্তের জন্য তাদের কলম্বোয় অস্থায়ী আশ্রয়স্থলে পাঠানো হবে। ইতোমধ্যে তাদের ওলুভিল পোতাশ্রয়ের কর্তৃপ আশ্রয় দিয়েছে। আমরা নিশ্চিত যে, তারা শ্রীলঙ্কায় প্রবেশ করার কোনো চেষ্টা করেনি।
তিনি আরো বলেন, সাগরের মধ্যে তাদের নৌকা গোলযোগে পতিত হয় এবং তারা আমাদের উপকূলের কাছ দিয়ে ভাসছিল। রোববার ভোরে শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনী তাদের উদ্ধারে ২০ ঘণ্টা অভিযান চালায়। স্থানীয় মৎস্যজীবীরা কর্তৃপকে সতর্ক করে দেয়। কর্তৃপ শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনীর সহায়তা চায়। তারপর তাদের উদ্ধার করা হয়
শ্রীলঙ্কার পুলিশ জানায়, উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ১৪ জন মিয়ানমারের নাগরিক এবং অন্যরা বাংলাদেশী। তবে তারা কোথা থেকে যাত্রা করেছিল এবং তাদের গন্তব্যস্থল ছিল কোথায়, তাৎণিকভাবে তা জানা যায়নি। মিয়ানমারের নাগরিকেরা রোহিঙ্গা মুসলমান কি না তাও স্পষ্ট নয়।
দু’জন মহিলা ও দু’টি শিশুসহ ১৫ জন জীবিতকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তারা মারাত্মক পানিশূন্যতায় আক্রান্ত। পুলিশের মুখপাত্র আরো বলেন, জীবিতদের সাথে আমাদের কথাবার্তায় সমস্যা হওয়ায় আমরা দোভাষী পাঠিয়ে দু’টি দেশের দূতাবাসকে অনুরোধ করেছি। তিনি বলেন, জীবিতদের বিবৃতি রেকর্ড করা হচ্ছে এবং বিচারবিভাগীয় তদন্তের জন্য তাদের কলম্বোয় অস্থায়ী আশ্রয়স্থলে পাঠানো হবে। ইতোমধ্যে তাদের ওলুভিল পোতাশ্রয়ের কর্তৃপ আশ্রয় দিয়েছে। আমরা নিশ্চিত যে, তারা শ্রীলঙ্কায় প্রবেশ করার কোনো চেষ্টা করেনি।
তিনি আরো বলেন, সাগরের মধ্যে তাদের নৌকা গোলযোগে পতিত হয় এবং তারা আমাদের উপকূলের কাছ দিয়ে ভাসছিল। রোববার ভোরে শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনী তাদের উদ্ধারে ২০ ঘণ্টা অভিযান চালায়। স্থানীয় মৎস্যজীবীরা কর্তৃপকে সতর্ক করে দেয়। কর্তৃপ শ্রীলঙ্কার নৌবাহিনীর সহায়তা চায়। তারপর তাদের উদ্ধার করা হয়
No comments