আশিয়ান সিটি বিষয়ে চার সপ্তাহে রুল নিষ্পত্তির নির্দেশ
রাজধানীর উত্তরায় আশিয়ান সিটি প্রকল্পের
(দক্ষিণখান, আশকোনা ও শিয়ালকাটা) কার্যক্রম বন্ধে হাইকোর্টের দেওয়া
আদেশে স্থগিতাদেশ দেননি আপিল বিভাগ। হাইকোর্টের আদেশে স্থগিতাদেশ চেয়ে
আশিয়ান সিটির করা আবেদনটি নিষ্পত্তি করেছেন আদালত।
আজ
সোমবার প্রধান বিচারপতি মো. মোজ্জামেল হোসেনের নেতৃত্বে ছয় বিচারপতির
বেঞ্চ এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে আদালত হাইকোর্টে বিচারপতি হাসান ফয়েজ
সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে চার সপ্তাহের মধ্যে বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে
পক্ষগণকে নির্দেশ দিয়েছেন।
আদালতে আশিয়ান সিটির পক্ষে আইনজীবী রোকনউদ্দিন মাহমুদ শুনানি করেন। রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাহমুদুল ইসলাম, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী ইকবাল কবির।
আগের কার্যক্রম
আইন ও সালিশ কেন্দ্রসহ আটটি সংস্থার করা রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩ জানুয়ারি হাইকোর্ট উত্তরায় আশিয়ান সিটি প্রকল্পের (দক্ষিণখান, আশকোনা ও শিয়ালকাটা) মাটি ভরাট, প্লট বিক্রিসহ যেকোনো আঙ্গিকে এর বিজ্ঞাপন প্রচার অবিলম্বে বন্ধের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে রুল জারিসহ কয়েকটি নির্দেশনা দেন। এতে স্থগিতাদেশ চেয়ে আশিয়ান সিটির পক্ষে চেম্বার বিচারপতির আদালতে আবেদন করা হলে আদালত বিষয়টি নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান। এর ধারাবাহিকতায় আজ শুনানি হয়।
এর আগে হাইকোর্টের রুলে রাজউকের অননুমোদিত সব প্রকল্পের মাটি ভরাট কার্যক্রম, বিজ্ঞাপন প্রচার ও প্লট বিক্রি বন্ধের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। আশিয়ান সিটি প্রকল্প এলাকা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়। গৃহায়ণসচিব, ভূমিসচিব, পরিবেশসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, তথ্যসচিব, রাজউকের চেয়ারম্যান, ঢাকার জেলা প্রশাসক, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (তত্ত্বাবধান ও বাস্তবায়ন) এবং আশিয়ান সিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আবেদন করা আট সংস্থা
আইন অনুসরণ না করে প্রকল্পের কার্যক্রম পরিচালনার অভিযোগে জনস্বার্থে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি), বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা), বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা), ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্ট বাংলাদেশ (আইএবি), নিজেরা করি ও পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) গত ২২ ডিসেম্বর রিট আবেদনটি করে।
আদালতে আশিয়ান সিটির পক্ষে আইনজীবী রোকনউদ্দিন মাহমুদ শুনানি করেন। রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাহমুদুল ইসলাম, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী ইকবাল কবির।
আগের কার্যক্রম
আইন ও সালিশ কেন্দ্রসহ আটটি সংস্থার করা রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩ জানুয়ারি হাইকোর্ট উত্তরায় আশিয়ান সিটি প্রকল্পের (দক্ষিণখান, আশকোনা ও শিয়ালকাটা) মাটি ভরাট, প্লট বিক্রিসহ যেকোনো আঙ্গিকে এর বিজ্ঞাপন প্রচার অবিলম্বে বন্ধের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে রুল জারিসহ কয়েকটি নির্দেশনা দেন। এতে স্থগিতাদেশ চেয়ে আশিয়ান সিটির পক্ষে চেম্বার বিচারপতির আদালতে আবেদন করা হলে আদালত বিষয়টি নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান। এর ধারাবাহিকতায় আজ শুনানি হয়।
এর আগে হাইকোর্টের রুলে রাজউকের অননুমোদিত সব প্রকল্পের মাটি ভরাট কার্যক্রম, বিজ্ঞাপন প্রচার ও প্লট বিক্রি বন্ধের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। আশিয়ান সিটি প্রকল্প এলাকা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়। গৃহায়ণসচিব, ভূমিসচিব, পরিবেশসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, তথ্যসচিব, রাজউকের চেয়ারম্যান, ঢাকার জেলা প্রশাসক, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (তত্ত্বাবধান ও বাস্তবায়ন) এবং আশিয়ান সিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আবেদন করা আট সংস্থা
আইন অনুসরণ না করে প্রকল্পের কার্যক্রম পরিচালনার অভিযোগে জনস্বার্থে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি), বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা), বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা), ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্ট বাংলাদেশ (আইএবি), নিজেরা করি ও পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) গত ২২ ডিসেম্বর রিট আবেদনটি করে।
No comments