নোয়াখালীতে গুলিতে বিএনপি নেতা নিহত
নোয়াখালীর চাটখিলে নূর মোহাম্মদ ওরফে
মিলন ডাক্তার (৪৫) নামের এক বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন। গত
রোববার দিবাগত রাতে চাটখিল উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের পাওড়া এলাকায়
তিনি গুলিবিদ্ধ হন।
নিহত নূর মোহাম্মদ মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন
বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ও বানসা বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি
ছিলেন। পেশায় ছিলেন পল্লী চিকিত্সক।
চাটখিল উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফেয়ার আহম্মদ দাবি করছেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা নূর মোহাম্মদকে গুলি করে হত্যা করেছে। নূর মোহাম্মদের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
প্রথম আলো ডটকমকে দেওয়া চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোস্তফা কামালের ভাষ্য, রাত সাড়ে আটটা থেকে নয়টার দিকে বানসা বাজারের অদূরে পাওড়া গ্রামের একটি সড়কে নূর মোহাম্মদকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন সিএনজিচালিত অটোরিকশার এক চালক। তিনি নূর মোহাম্মদকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিত্সকেরা বুকে গুলির চিহ্ন দেখে তাঁকে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
নোয়াখালী মেডিকেল কলেজে নেওয়ার পর সেখানকার চিকিত্সকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে দায়িত্ব পালনরত চিকিত্সা কর্মকর্তা মান্তাজেরুল মান্নান বলেন, নূর মোহাম্মদকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় যখন আনা হয়, তখন তাঁর অবস্থা মুমূর্ষু ছিল। উন্নত চিকিত্সার জন্য তাঁকে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিত্সা কর্মকর্তা কপিল উদ্দিন চৌধুরী প্রথম আলো ডটকমকে জানান, নূর মোহাম্মদকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল। গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনি মারা গেছেন বলে প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
চাটখিল উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফেয়ার আহম্মদ দাবি করছেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা নূর মোহাম্মদকে গুলি করে হত্যা করেছে। নূর মোহাম্মদের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
প্রথম আলো ডটকমকে দেওয়া চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোস্তফা কামালের ভাষ্য, রাত সাড়ে আটটা থেকে নয়টার দিকে বানসা বাজারের অদূরে পাওড়া গ্রামের একটি সড়কে নূর মোহাম্মদকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন সিএনজিচালিত অটোরিকশার এক চালক। তিনি নূর মোহাম্মদকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিত্সকেরা বুকে গুলির চিহ্ন দেখে তাঁকে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
নোয়াখালী মেডিকেল কলেজে নেওয়ার পর সেখানকার চিকিত্সকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে দায়িত্ব পালনরত চিকিত্সা কর্মকর্তা মান্তাজেরুল মান্নান বলেন, নূর মোহাম্মদকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় যখন আনা হয়, তখন তাঁর অবস্থা মুমূর্ষু ছিল। উন্নত চিকিত্সার জন্য তাঁকে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিত্সা কর্মকর্তা কপিল উদ্দিন চৌধুরী প্রথম আলো ডটকমকে জানান, নূর মোহাম্মদকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল। গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনি মারা গেছেন বলে প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
No comments