গোলাম আযমের পক্ষে ছেলের জবানবন্দি শেষ, জেরা শুরু
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের
বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আসামিপক্ষের প্রথম সাক্ষী তাঁর ছেলে
আবদুল্লাহহিল আমান আযমী গতকাল রোববার জবানবন্দি শেষ করেছেন। রাষ্ট্রপক্ষ
তাঁকে জেরা শুরু করেছে।
বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীরের
নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ গতকাল আযমী তাঁর
জবানবন্দিতে প্রদর্শনী হিসেবে নথি উপস্থাপন শেষ করেন। তিনি মোট ৩২৯টি নথি
প্রদর্শনী হিসেবে দাখিল করেছেন।
সাবেক সেনা কর্মকর্তা আযমী গত ১২ নভেম্বর জবানবন্দি দেওয়া শুরু করেন। ২০ নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ দিনে তিনি সামরিক বাহিনীতে থাকাকালে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, গোলাম আযমের রাজনৈতিক জীবন ও আদর্শ প্রভৃতি বিষয়ে বিশদ বিবরণ দেন। সে সময় তিনি দাবি করেন, মুক্তিযুদ্ধকালে গোলাম আযম কোনো ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন না। ২১ নভেম্বর থেকে আযমী প্রদর্শনী হিসেবে নথি উপস্থাপন শুরু করেন। এই ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যানের পদ থেকে বিচারপতি নিজামুল হকের পদত্যাগ, ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন, জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলায় দ্বিতীয় দফায় যুক্তি উপস্থাপন প্রভৃতি কারণে বেশ কয়েক দিন এই মামলার কার্যক্রম চলেনি।
নথি উপস্থাপন শেষ হলে আবদুল্লাহহিল আমান আযমীকে জেরা শুরু করেন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সৈয়দ হায়দার আলী। আজ সোমবার তাঁকে আবার জেরা করা হবে।
দি ইকোনমিস্ট-এর বিরুদ্ধে নোটিশের জবাব ৪ মার্চ: একই ট্রাইব্যুনাল গতকাল যুক্তরাজ্যভিত্তিক সাপ্তাহিক দি ইকোনমিস্ট-এর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে দেওয়া কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব দেওয়ার জন্য ৪ মার্চ দিন পুনর্নির্ধারণ করেন।
ইকোনমিস্ট-এর পক্ষে আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান খান গতকাল ট্রাইব্যুনাল-১-এ নোটিশের জবাব দেওয়ার জন্য চার সপ্তাহ সময়ের আরজি জানান। তিনি বলেন, গত মাসের শেষে ইকোনমিস্ট ট্রাইব্যুনালের নোটিশ পেয়েছে। গত শনিবার তাঁকে (আইনজীবী) এই মামলা পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
পরে ট্রাইব্যুনাল দিন পুনর্নির্ধারণ করেন।
ইকোনমিস্টের চীন সংস্করণের সম্পাদক রব গিফোর্ড ও দক্ষিণ এশীয় ব্যুরোর প্রধান এডাম রবার্টসের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে কেন কার্যক্রম হাতে নেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে গত ৬ ডিসেম্বর নোটিশ দেন এই ট্রাইব্যুনাল। তিন সপ্তাহের মধ্যে তাঁদের নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়। মানবতাবিরোধী অপরাধের চলমান বিচারপ্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করা এবং বিচারপতি নিজামুল হকের ই-মেইল ও স্কাইপ অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে গোপনীয়তা নষ্টের অভিযোগে এই নোটিশ দেওয়া হয়েছিল।
নিজামীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের দ্বিতীয় সাক্ষীকে জেরা: একই ট্রাইব্যুনালে গতকাল জামায়াতের বর্তমান আমির মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের দ্বিতীয় সাক্ষী মুক্তিযোদ্ধা জহিরুদ্দিন জালালকে জেরা শুরু করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী মিজানুল ইসলাম। তিনি গত ১৮ ডিসেম্বর জবানবন্দি দেন। জেরা অসমাপ্ত অবস্থায় ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই মামলার কার্যক্রম মুলতবি করা হয়।
সাবেক সেনা কর্মকর্তা আযমী গত ১২ নভেম্বর জবানবন্দি দেওয়া শুরু করেন। ২০ নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ দিনে তিনি সামরিক বাহিনীতে থাকাকালে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, গোলাম আযমের রাজনৈতিক জীবন ও আদর্শ প্রভৃতি বিষয়ে বিশদ বিবরণ দেন। সে সময় তিনি দাবি করেন, মুক্তিযুদ্ধকালে গোলাম আযম কোনো ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন না। ২১ নভেম্বর থেকে আযমী প্রদর্শনী হিসেবে নথি উপস্থাপন শুরু করেন। এই ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যানের পদ থেকে বিচারপতি নিজামুল হকের পদত্যাগ, ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন, জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলায় দ্বিতীয় দফায় যুক্তি উপস্থাপন প্রভৃতি কারণে বেশ কয়েক দিন এই মামলার কার্যক্রম চলেনি।
নথি উপস্থাপন শেষ হলে আবদুল্লাহহিল আমান আযমীকে জেরা শুরু করেন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সৈয়দ হায়দার আলী। আজ সোমবার তাঁকে আবার জেরা করা হবে।
দি ইকোনমিস্ট-এর বিরুদ্ধে নোটিশের জবাব ৪ মার্চ: একই ট্রাইব্যুনাল গতকাল যুক্তরাজ্যভিত্তিক সাপ্তাহিক দি ইকোনমিস্ট-এর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে দেওয়া কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব দেওয়ার জন্য ৪ মার্চ দিন পুনর্নির্ধারণ করেন।
ইকোনমিস্ট-এর পক্ষে আইনজীবী মোস্তাফিজুর রহমান খান গতকাল ট্রাইব্যুনাল-১-এ নোটিশের জবাব দেওয়ার জন্য চার সপ্তাহ সময়ের আরজি জানান। তিনি বলেন, গত মাসের শেষে ইকোনমিস্ট ট্রাইব্যুনালের নোটিশ পেয়েছে। গত শনিবার তাঁকে (আইনজীবী) এই মামলা পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
পরে ট্রাইব্যুনাল দিন পুনর্নির্ধারণ করেন।
ইকোনমিস্টের চীন সংস্করণের সম্পাদক রব গিফোর্ড ও দক্ষিণ এশীয় ব্যুরোর প্রধান এডাম রবার্টসের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে কেন কার্যক্রম হাতে নেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে গত ৬ ডিসেম্বর নোটিশ দেন এই ট্রাইব্যুনাল। তিন সপ্তাহের মধ্যে তাঁদের নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়। মানবতাবিরোধী অপরাধের চলমান বিচারপ্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করা এবং বিচারপতি নিজামুল হকের ই-মেইল ও স্কাইপ অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে গোপনীয়তা নষ্টের অভিযোগে এই নোটিশ দেওয়া হয়েছিল।
নিজামীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের দ্বিতীয় সাক্ষীকে জেরা: একই ট্রাইব্যুনালে গতকাল জামায়াতের বর্তমান আমির মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের দ্বিতীয় সাক্ষী মুক্তিযোদ্ধা জহিরুদ্দিন জালালকে জেরা শুরু করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী মিজানুল ইসলাম। তিনি গত ১৮ ডিসেম্বর জবানবন্দি দেন। জেরা অসমাপ্ত অবস্থায় ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই মামলার কার্যক্রম মুলতবি করা হয়।
No comments