ডাইনোসরের ডিম ৫০০ রুপিতে!
ভারতের মধ্যপ্রদেশের ধর-মান্দলা এলাকায়
ডাইনোসরের ডিম বেচা হচ্ছে মাত্র ৫০০ রুপি করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,
আন্তর্জাতিক বাজারে এর দাম প্রায় কোটি রুপি। ভারতীয় টাইমস অব ইন্ডিয়া
পত্রিকা গতকাল রবিবার এ কথা জানিয়েছে।
পত্রিকাটি জানায়,
চোরাকারবারীরা স্থানীয় সহজ-সরল আদিবাসীদের সঙ্গে দর-কষাকষি করে অল্প দামে
ডাইনোসরের ডিম হাতিয়ে নিচ্ছে। বেশির ভাগ চোরাচালানি মহারাষ্ট্র, গুজরাট ও
রাজস্থান রাজ্য থেকে সেখানে যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধর-মান্দলা এলাকাটি জীবাশ্মসমৃদ্ধ। সেখানে চক-প্রস্তর যুগের (ছয় কোটি ৬০ লাখ বছর থেকে ১৪ কোটি বছর পর্যন্ত আগের সময়) ডাইনোসরের ডিমসহ অন্যান্য জীবাশ্ম রয়েছে। এর মধ্যে ধর জেলার পাদলিয়ার প্রায় ৮৯ হেক্টর (দশমিক ৮৯ বর্গকিলোমিটার) বিস্তৃত এলাকায় ডাইনোসর থাকার প্রমাণ মিলেছে। তবে এলাকাটি ২০০৭ সাল থেকে অরক্ষিত অবস্থায় আছে। এতে সেখানে চোরাকারবারীদের আনাগোনা বেড়ে গেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে 'জীবাশ্ম সংরক্ষণ আইন' প্রণয়নের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে রাজ্য সরকার। এক জ্যেষ্ঠ বন কর্মকর্তা জানান, আইনের খসড়াটি চূড়ান্ত করতে ইতিমধ্যে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
রাজ্যের বনমন্ত্রী সারতাজ সিং বলেন, 'ডাইনোসরের কতগুলো ডিম হারিয়ে গেছে, এর কোনো হিসাব নেই।' জীবাশ্ম সংরক্ষণের জন্য একটা আইনের সত্যিই দরকার বলে মন্তব্য করেন তিনি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধর-মান্দলা এলাকাটি জীবাশ্মসমৃদ্ধ। সেখানে চক-প্রস্তর যুগের (ছয় কোটি ৬০ লাখ বছর থেকে ১৪ কোটি বছর পর্যন্ত আগের সময়) ডাইনোসরের ডিমসহ অন্যান্য জীবাশ্ম রয়েছে। এর মধ্যে ধর জেলার পাদলিয়ার প্রায় ৮৯ হেক্টর (দশমিক ৮৯ বর্গকিলোমিটার) বিস্তৃত এলাকায় ডাইনোসর থাকার প্রমাণ মিলেছে। তবে এলাকাটি ২০০৭ সাল থেকে অরক্ষিত অবস্থায় আছে। এতে সেখানে চোরাকারবারীদের আনাগোনা বেড়ে গেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে 'জীবাশ্ম সংরক্ষণ আইন' প্রণয়নের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে রাজ্য সরকার। এক জ্যেষ্ঠ বন কর্মকর্তা জানান, আইনের খসড়াটি চূড়ান্ত করতে ইতিমধ্যে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
রাজ্যের বনমন্ত্রী সারতাজ সিং বলেন, 'ডাইনোসরের কতগুলো ডিম হারিয়ে গেছে, এর কোনো হিসাব নেই।' জীবাশ্ম সংরক্ষণের জন্য একটা আইনের সত্যিই দরকার বলে মন্তব্য করেন তিনি।
No comments