নতুন অধ্যায়
সম্পর্ক নিয়ে একটা টানাপড়েন চলছিল অনেক আগে থেকেই। তারই চূড়ান্ত পরিণতি বিচ্ছেদ। চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে মার্কিন পপ তারকা ব্রিটনি স্পিয়ার্স এবং প্রেমিক জ্যাসন ট্রাউইকের জীবনে এখন নতুন অধ্যায় শুরু হলো।
জ্যাসনও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এবং ব্রিটনির বাবা জেমি স্পিয়ার্স তার মেয়ের সব দায়িত্ব এরই মধ্যে বুঝে নিয়েছেন।
পারস্পরিক সম্মতিতেই এই বিচ্ছেদ। ব্রিটনি এবং জ্যাসন দু’জনই তাঁদের সম্পর্ককে আর এগিয়ে না নেয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। তারা এই সিদ্ধান্তও নিয়েছেন যে, বাকি জীবন আমরা একে অপরের বন্ধু হিসেবে টিকে থাকবো। তারা দুজনেই প্রাপ্ত বয়স্ক তাই তাদের এই সিদ্ধান্ত পরিবারের সবাই মেনে নিয়েছে। ব্রিটনির বক্তব্য হচ্ছে, জ্যাসন আর আমি একসাথেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি সবসময় তাকে শ্রদ্ধা করি এবং আগামীতেও আমরা ভালো বন্ধু হিসেবে থাকব। জ্যাসন বলেছেন, ‘কেবল একটা অধ্যায় শেষ হলো, আবার নতুন অধ্যায়ের শুরু হবে। সেই অপেক্ষায় আছি। আমি ব্রিটনি এবং তার দুই ছেলেকে অনেক পছন্দ করি। তাদের কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করব।
২০০৯ সালে ব্রিটনির সঙ্গে জ্যাসনের প্রেম শুরু হয়। ২০১১ সালে তা জনসম্মুখে আসে। তাঁদের এই সম্পর্ক নিয়ে নানা গুজবও রটেছিল। খবর ওয়েবসাইটের।
জ্যাসনও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এবং ব্রিটনির বাবা জেমি স্পিয়ার্স তার মেয়ের সব দায়িত্ব এরই মধ্যে বুঝে নিয়েছেন।
পারস্পরিক সম্মতিতেই এই বিচ্ছেদ। ব্রিটনি এবং জ্যাসন দু’জনই তাঁদের সম্পর্ককে আর এগিয়ে না নেয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। তারা এই সিদ্ধান্তও নিয়েছেন যে, বাকি জীবন আমরা একে অপরের বন্ধু হিসেবে টিকে থাকবো। তারা দুজনেই প্রাপ্ত বয়স্ক তাই তাদের এই সিদ্ধান্ত পরিবারের সবাই মেনে নিয়েছে। ব্রিটনির বক্তব্য হচ্ছে, জ্যাসন আর আমি একসাথেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি সবসময় তাকে শ্রদ্ধা করি এবং আগামীতেও আমরা ভালো বন্ধু হিসেবে থাকব। জ্যাসন বলেছেন, ‘কেবল একটা অধ্যায় শেষ হলো, আবার নতুন অধ্যায়ের শুরু হবে। সেই অপেক্ষায় আছি। আমি ব্রিটনি এবং তার দুই ছেলেকে অনেক পছন্দ করি। তাদের কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করব।
২০০৯ সালে ব্রিটনির সঙ্গে জ্যাসনের প্রেম শুরু হয়। ২০১১ সালে তা জনসম্মুখে আসে। তাঁদের এই সম্পর্ক নিয়ে নানা গুজবও রটেছিল। খবর ওয়েবসাইটের।
No comments