আধুনিক e-শপের গল্প by নাসিফ চৌধুরী
খরগোশ আর কচ্ছপ দুই বন্ধু। একই কলেজে পড়ে তারা। বন্ধু হলেও খরগোশ সব সময় কচ্ছপের ধীরে চলা নিয়ে খোঁচা দিয়ে কথা বলত। কচ্ছপ মুখ বুজে সব সহ্য করে নিত। অনেক চেষ্টা করেও সে দ্রুত হাঁটতে পারেনি।
একদিন খরগোশ ফেসবুকে শামুকের ছবি দিয়ে তাতে কচ্ছপকে ট্যাগ দিয়ে হাস্যরস করলে কচ্ছপ রেগে গিয়ে খরগোশকে দৌড় প্রতিযোগিতার চ্যালেঞ্জ জানায়। খরগোশও হাসতে হাসতে রাজি হয়ে যায়। দুজন মিলে ফেসবুকে একটা ইভেন্ট তৈরি করে ‘খরগোশ-কচ্ছপ প্রীতি দৌড় প্রতিযোগিতা’। ইভেন্টে মোট ১২১ জন ফ্রেন্ড জানায় তারা এই দৌড় দেখতে আসবে। প্রতিযোগিতার আমেজে খরগোশ তার প্রোফাইল পিকচারে দিল ক্ষিপ্র চিতাবাঘের ছবি আর কচ্ছপের প্রোফাইল পিকচারে স্থান পেল উসাইন বোল্টের ছবি।
নির্দিষ্ট দিনে দৌড় শুরু হলো। ১২১ জন ফেসবুক ফ্রেন্ড আসার কথা থাকলেও এল মাত্র দুজন। দৌড়ে অনেক দূর এগিয়ে গিয়ে খরগোশ ভাবল, কচ্ছপ ব্যাটা তো এখনো অনেক পেছনে। এই ফাঁকে কিছু ছবি তুলে ফেসবুকে দিলে মন্দ হয় না। যেই ভাবা সেই কাজ। খরগোশ তার স্মার্টফোন বের করে নিজে নিজে বেশ কিছু ছবি নিল। একটা ছবি দেখে মনে হলো সে প্রাণপণ দৌড়াচ্ছে, ক্যামেরার দিকে তার কোনো খেয়ালই নেই। সেই ছবি খরগোশ তৎক্ষণাৎ ফেসবুকে দিল। সঙ্গে সঙ্গে ছবিতে অনেক লাইক কমেন্ট আসতে থাকল। পাশে থাকা বটগাছের নিচে বসে খরগোশ হাসিমুখে একে একে সব কমেন্টের উত্তর দেওয়া শুরু করল, আর সেই ফাঁকে কচ্ছপ অনেক দূর এগিয়ে গেল। শেষ সীমা অতিক্রম করে তবেই কচ্ছপ স্ট্যাটাস দিল ‘এইমাত্র খরগোশকে হারিয়ে দৌড় জিতে গেলাম।’ কচ্ছপের স্ট্যাটাসে মোটে তিনটা লাইক পড়ল বটে, তবে কাজের কাজটা সে ঠিকই করে নিল।
মূল বাক্য: ফেসবুক অনেক সময় মূল্যবান সময় কেড়ে নেয়।
স্ত্রী: তোমাকে বিয়ে করার সময় আমি যে আস্ত বোকা ছিলাম, এটা জানো?
স্বামী: হ্যাঁ, জানি। কিন্তু তোমাকে এত বেশি ভালোবাসতাম যে তখন আর বলতে ইচ্ছে করেনি।
রোগী: প্রথমে সবচেয়ে খারাপ খবরটাই বলুন।
চিকিৎসক: আপনার ক্যানসার হয়েছে।
রোগী: দ্বিতীয়টা?
চিকিৎসক: আপনার আলঝেইমারও হয়েছে।
রোগী: যাক, আলঝেইমার তেমন কোনো রোগ না।
দাদা: তোমার বয়সে প্রতি বড়দিনে কেবল একটা অ্যাপল আর ব্ল্যাকবেরিতেই সন্তুষ্ট থাকতাম আমি।
নাতি: কি! প্রতি বড়দিনেই একটা ল্যাপটপ আর একটা মুঠোফোন পেতে তুমি!
: মহিষ যখন ঘর থেকে বের হয়, তখন তার মা কী বলে?
: bye-son
নির্দিষ্ট দিনে দৌড় শুরু হলো। ১২১ জন ফেসবুক ফ্রেন্ড আসার কথা থাকলেও এল মাত্র দুজন। দৌড়ে অনেক দূর এগিয়ে গিয়ে খরগোশ ভাবল, কচ্ছপ ব্যাটা তো এখনো অনেক পেছনে। এই ফাঁকে কিছু ছবি তুলে ফেসবুকে দিলে মন্দ হয় না। যেই ভাবা সেই কাজ। খরগোশ তার স্মার্টফোন বের করে নিজে নিজে বেশ কিছু ছবি নিল। একটা ছবি দেখে মনে হলো সে প্রাণপণ দৌড়াচ্ছে, ক্যামেরার দিকে তার কোনো খেয়ালই নেই। সেই ছবি খরগোশ তৎক্ষণাৎ ফেসবুকে দিল। সঙ্গে সঙ্গে ছবিতে অনেক লাইক কমেন্ট আসতে থাকল। পাশে থাকা বটগাছের নিচে বসে খরগোশ হাসিমুখে একে একে সব কমেন্টের উত্তর দেওয়া শুরু করল, আর সেই ফাঁকে কচ্ছপ অনেক দূর এগিয়ে গেল। শেষ সীমা অতিক্রম করে তবেই কচ্ছপ স্ট্যাটাস দিল ‘এইমাত্র খরগোশকে হারিয়ে দৌড় জিতে গেলাম।’ কচ্ছপের স্ট্যাটাসে মোটে তিনটা লাইক পড়ল বটে, তবে কাজের কাজটা সে ঠিকই করে নিল।
মূল বাক্য: ফেসবুক অনেক সময় মূল্যবান সময় কেড়ে নেয়।
স্ত্রী: তোমাকে বিয়ে করার সময় আমি যে আস্ত বোকা ছিলাম, এটা জানো?
স্বামী: হ্যাঁ, জানি। কিন্তু তোমাকে এত বেশি ভালোবাসতাম যে তখন আর বলতে ইচ্ছে করেনি।
রোগী: প্রথমে সবচেয়ে খারাপ খবরটাই বলুন।
চিকিৎসক: আপনার ক্যানসার হয়েছে।
রোগী: দ্বিতীয়টা?
চিকিৎসক: আপনার আলঝেইমারও হয়েছে।
রোগী: যাক, আলঝেইমার তেমন কোনো রোগ না।
দাদা: তোমার বয়সে প্রতি বড়দিনে কেবল একটা অ্যাপল আর ব্ল্যাকবেরিতেই সন্তুষ্ট থাকতাম আমি।
নাতি: কি! প্রতি বড়দিনেই একটা ল্যাপটপ আর একটা মুঠোফোন পেতে তুমি!
: মহিষ যখন ঘর থেকে বের হয়, তখন তার মা কী বলে?
: bye-son
No comments