মালিতে বিমান হামলা চলছে
মালিতে ইসলামপন্থী জঙ্গি দমনে ফরাসি সেনাদের সহায়তায় সরকারি বাহিনীর লড়াই চলছে। গতকাল রবিবার জঙ্গিবিরোধী অভিযানে পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর অর্থনৈতিক জোট ইকোয়াসের তিন দেশ_বুরকিনাফাসো, নাইজার ও সেনেগালের দেড় হাজার সেনা যোগ দেওয়ার কথা ছিল।
ফরাসি বিমান হামলায় সাহায্যের হাত বাড়াতে ব্রিটেনও বিমান পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে। ইকোয়াসের আরেক সদস্য নাইজেরিয়ার ৬০০ সেনাও খুব শিগগির মালির সরকারি বাহিনীর কাতারে ভিড়বে। গতকাল টানা তৃতীয় দিনের মতো জঙ্গিদের লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায় ফরাসি বাহিনী।
মালির পরিস্থিতি নিয়ে আগামী বুধবার জরুরি বৈঠকে বসবে ১৫ সদস্যের ইকোয়াস। আইভোরি কোস্টের আবিদজানে বৈঠক হবে। গত ডিসেম্বরে মালিতে ইকোয়াসের তিন হাজার ৩০০ সেনার একটি দল পাঠানোর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে নিরাপত্তা পরিষদ। জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণে চলে যাওয়া মালির উত্তরাঞ্চল পুনরুদ্ধারের অভিযানে যোগ দিতে এই সেনাদের আগামী সেপ্টেম্বরে মালিতে পা রাখার কথা। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে তড়িঘড়ি সেনা পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
মালির প্রতিরক্ষামন্ত্রী জঁয ইভেস লা দ্রিয়াঁ গতকাল বলেন, 'গত রাতেও বিমান হামলা চালানো হয়েছে। এ হামলা আজও চলবে। আগামীকালও চলবে। দেশের অখণ্ডতা রক্ষায় মালি ও আফ্রিকান সেনাবাহিনী জঙ্গিদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাবে।'
সরকারি বাহিনীর হামলায় শীর্ষস্থানীয় এক জঙ্গি নেতা মারা গেছে বলে দাবি করা হয়েছে। মধ্যাঞ্চলীয় শহর কোন্নারের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা নিয়ে উভয় পক্ষের লড়াইয়ে শুক্রবার ওই নেতা মারা যান। লড়াইয়ে সরকারি বাহিনীর ১০ সদস্য ও ১০ বেসামরিক নাগরিকসহ ১২০ জন মারা গেছে। আগের দিন বৃহস্পতিবার শহরটিতে জঙ্গিরা নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করলেও পরদিন সরকারি বাহিনী তা ছিনিয়ে নেয়।
মালির পরিস্থিতি নিয়ে গত শনিবার সন্ধ্যায় ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলন্দের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন। এর পর দুটি পরিবহন বিমান পাঠানোর ঘোষণা দেয় ব্রিটেন। তবে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ব্রিটিশ সেনারা মালির উত্তরাঞ্চল পুনরুদ্ধারের অভিযানে অংশ নেবে না। সূত্র : এএফপি, গার্ডিয়ান।
মালির পরিস্থিতি নিয়ে আগামী বুধবার জরুরি বৈঠকে বসবে ১৫ সদস্যের ইকোয়াস। আইভোরি কোস্টের আবিদজানে বৈঠক হবে। গত ডিসেম্বরে মালিতে ইকোয়াসের তিন হাজার ৩০০ সেনার একটি দল পাঠানোর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে নিরাপত্তা পরিষদ। জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণে চলে যাওয়া মালির উত্তরাঞ্চল পুনরুদ্ধারের অভিযানে যোগ দিতে এই সেনাদের আগামী সেপ্টেম্বরে মালিতে পা রাখার কথা। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে তড়িঘড়ি সেনা পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
মালির প্রতিরক্ষামন্ত্রী জঁয ইভেস লা দ্রিয়াঁ গতকাল বলেন, 'গত রাতেও বিমান হামলা চালানো হয়েছে। এ হামলা আজও চলবে। আগামীকালও চলবে। দেশের অখণ্ডতা রক্ষায় মালি ও আফ্রিকান সেনাবাহিনী জঙ্গিদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাবে।'
সরকারি বাহিনীর হামলায় শীর্ষস্থানীয় এক জঙ্গি নেতা মারা গেছে বলে দাবি করা হয়েছে। মধ্যাঞ্চলীয় শহর কোন্নারের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা নিয়ে উভয় পক্ষের লড়াইয়ে শুক্রবার ওই নেতা মারা যান। লড়াইয়ে সরকারি বাহিনীর ১০ সদস্য ও ১০ বেসামরিক নাগরিকসহ ১২০ জন মারা গেছে। আগের দিন বৃহস্পতিবার শহরটিতে জঙ্গিরা নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করলেও পরদিন সরকারি বাহিনী তা ছিনিয়ে নেয়।
মালির পরিস্থিতি নিয়ে গত শনিবার সন্ধ্যায় ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলন্দের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন। এর পর দুটি পরিবহন বিমান পাঠানোর ঘোষণা দেয় ব্রিটেন। তবে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ব্রিটিশ সেনারা মালির উত্তরাঞ্চল পুনরুদ্ধারের অভিযানে অংশ নেবে না। সূত্র : এএফপি, গার্ডিয়ান।
No comments