ভারতীয় গোয়েন্দাদের দাবি-পাকিস্তান সীমান্তে বাংকার বানিয়ে দিচ্ছে চীন
পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের সীমান্ত এলাকায় অবস্থান করা পাকিস্তানি সেনারা চীনের কাছ থেকে 'দিকনির্দেশনা' পাচ্ছে। চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) কয়েক বছর পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে নিয়মিতভাবে সরঞ্জাম ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দিচ্ছে।
নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর নতুন বাংকার তৈরিতেও সহায়তা করছে তারা। ভারতের সামরিক গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে দেশটির সংবাদমাধ্যম ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস (ডিএনএ) গতকাল রবিবার এ কথা জানিয়েছে। দুই দেশকে বিভক্তকারী নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) নিয়ে ভারতের আশঙ্কার একাধিক কারণ আছে বলে ডিএনএর প্রতিবেদনে মন্তব্য করা হয়েছে।
এদিকে বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সাম্প্রতিক উত্তেজনা কমানোর লক্ষ্যে আজ সোমবার পতাকা বৈঠকে বসবে দুই দেশ। ব্রিগেডিয়ার পর্যায়ের বৈঠকটি জম্মু ও কাশ্মীরের পঞ্চ সেক্টরে হবে। পাকিস্তান গত শনিবার বৈঠক স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছিল। পরে তারা বৈঠকে বসতে রাজি হয়।
গত ৬ জানুয়ারি থেকে কয়েক দফা 'হামলা' ও গুলিবিনিময়ের ঘটনায় দুই দেশের দুজন করে চার সেনা মারা গেছে বলে দাবি করা হয়েছে। এ অবস্থায় উভয় দেশই সীমান্তে সেনা উপস্থিতি বাড়িয়েছে। চালকবিহীন গোয়েন্দা বিমান মোতায়েনসহ বাড়ানো হয়েছে নজরদারি। ডিএনএর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'চীনা সেনারা এলওসির আশপাশের সব কমকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর নতুন বাংকার (মাটির তলায় সুরক্ষিত আশ্রয়) তৈরিতেও সহায়তা করছে তারা।' পত্রিকাটির মতে, ২০১০ সাল থেকে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে প্রায় ১১ হাজার পিএলএ সদস্য অবস্থান করছে। ওই বছর আতাবাদ এলাকায় ভয়াবহ ভূমিধসের ঘটনায় পাকিস্তানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে চীনা সেনারা উদ্ধারকাজে হাত বাড়ায়। এর পর তারা আর দেশে ফেরেনি।
এদিকে বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সাম্প্রতিক উত্তেজনা কমানোর লক্ষ্যে আজ সোমবার পতাকা বৈঠকে বসবে দুই দেশ। ব্রিগেডিয়ার পর্যায়ের বৈঠকটি জম্মু ও কাশ্মীরের পঞ্চ সেক্টরে হবে। পাকিস্তান গত শনিবার বৈঠক স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছিল। পরে তারা বৈঠকে বসতে রাজি হয়।
গত ৬ জানুয়ারি থেকে কয়েক দফা 'হামলা' ও গুলিবিনিময়ের ঘটনায় দুই দেশের দুজন করে চার সেনা মারা গেছে বলে দাবি করা হয়েছে। এ অবস্থায় উভয় দেশই সীমান্তে সেনা উপস্থিতি বাড়িয়েছে। চালকবিহীন গোয়েন্দা বিমান মোতায়েনসহ বাড়ানো হয়েছে নজরদারি। ডিএনএর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'চীনা সেনারা এলওসির আশপাশের সব কমকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর নতুন বাংকার (মাটির তলায় সুরক্ষিত আশ্রয়) তৈরিতেও সহায়তা করছে তারা।' পত্রিকাটির মতে, ২০১০ সাল থেকে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে প্রায় ১১ হাজার পিএলএ সদস্য অবস্থান করছে। ওই বছর আতাবাদ এলাকায় ভয়াবহ ভূমিধসের ঘটনায় পাকিস্তানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে চীনা সেনারা উদ্ধারকাজে হাত বাড়ায়। এর পর তারা আর দেশে ফেরেনি।
No comments