দুই বছরেও শেষ হয়নি কালভার্টের কাজ
পটুয়াখালীর কলাপাড়া-কুয়াকাটা মহাসড়কের নাওভাঙ্গা এলাকার কালভার্টের নির্মাণকাজ দুই বছরেও শেষ হয়নি। ঠিকাদারিপ্রতিষ্ঠানের অবহেলার কারণে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের পটুয়াখালী কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১০-১১ অর্থবছরে কলাপাড়া থেকে কুয়াকাটা পর্যন্ত ২২ কিলোমিটার সড়কের নীলগঞ্জ থেকে পাখিমারা পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার কার্পেটিং এবং এই অংশে চারটি কালভার্ট নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। এ কাজের জন্য আট কোটি ৫৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়। কাজটি পায় বরিশালের ঠিকাদারিপ্রতিষ্ঠান খান এন্টারপ্রাইজ। ২০১০ সালের ৭ ডিসেম্বর কার্যাদেশ দেওয়া হয়। ২০১১ সালের জুলাই মাসে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঠিকাদারিপ্রতিষ্ঠান নানা অজুহাতে কাজ শেষ করার জন্য কয়েক দফা সময় বাড়ায়। সে অনুযায়ী গত বছরের ৬ ডিসেম্বর কাজ শেষ করার ছিল। তবে ওই সময়েও ঠিকাদারিপ্রতিষ্ঠান কাজ শেষ করতে পারেনি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কালভার্টের অর্ধেক অংশের কাজ শেষ হয়েছে। পড়ে আছে বাকি অর্ধেক অংশ। পড়ে থাকা অংশে বড় একটি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থায় অসম্পূর্ণ এ কালভার্টের ওপর দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে যানবাহনগুলো চলছে।
নাওডাঙ্গা এলাকার আলী আহমেদ বলেন, ‘এইহানে দুর্ঘটনা ঘটতেই থাহে। গেল সপ্তাহে কালভার্ট পার হওয়ার সময় আবদুল্লাহ পরিবহনের একটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারাইয়া রাস্তার পাশে পইর্যা যায়।’ তিনি আরও বলেন, গত ছয় মাসে অনেক মোটরসাইকেল এই কালভার্টের ওপর উঠে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে।
ঠিকাদারিপ্রতিষ্ঠান খান এন্টারপ্রাইজের প্রকল্প ব্যবস্থাপক আল মামুন তালুকদার বলেন, বর্ষার কারণে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা যায়নি। এখন দ্রুত কাজ শেষ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
সওজের পটুয়াখালী কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী কমলেন্দু মজুমদার জানান, গত বছর প্রবল বৃষ্টির কারণে রিং বাঁধ ছুটে যাওয়ায় ঠিকাদার কাজটি করতে পারেননি। ঠিকাদারিপ্রতিষ্ঠানকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে কাজ শুরু করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কালভার্টের অর্ধেক অংশের কাজ শেষ হয়েছে। পড়ে আছে বাকি অর্ধেক অংশ। পড়ে থাকা অংশে বড় একটি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থায় অসম্পূর্ণ এ কালভার্টের ওপর দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে যানবাহনগুলো চলছে।
নাওডাঙ্গা এলাকার আলী আহমেদ বলেন, ‘এইহানে দুর্ঘটনা ঘটতেই থাহে। গেল সপ্তাহে কালভার্ট পার হওয়ার সময় আবদুল্লাহ পরিবহনের একটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারাইয়া রাস্তার পাশে পইর্যা যায়।’ তিনি আরও বলেন, গত ছয় মাসে অনেক মোটরসাইকেল এই কালভার্টের ওপর উঠে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে।
ঠিকাদারিপ্রতিষ্ঠান খান এন্টারপ্রাইজের প্রকল্প ব্যবস্থাপক আল মামুন তালুকদার বলেন, বর্ষার কারণে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা যায়নি। এখন দ্রুত কাজ শেষ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
সওজের পটুয়াখালী কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী কমলেন্দু মজুমদার জানান, গত বছর প্রবল বৃষ্টির কারণে রিং বাঁধ ছুটে যাওয়ায় ঠিকাদার কাজটি করতে পারেননি। ঠিকাদারিপ্রতিষ্ঠানকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে কাজ শুরু করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
No comments