শ্রীলঙ্কার প্রধান বিচারপতি শিরানি বরখাস্ত
শ্রীলঙ্কার প্রধান বিচারপতি শিরানি বন্দরনায়েকেকে গতকাল রোববার বরখাস্ত করা হয়েছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপক্ষে গতকাল শিরানির বিরুদ্ধে অভিশংসনসংক্রান্ত কাগজপত্রে স্বাক্ষর করেন।
দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে গত শুক্রবার রাতে পার্লামেন্টে শিরানিকে অভিশংসিত করা হয়। শিরানিকে অপসারণের প্রস্তাব পার্লামেন্ট ১৫৫-১৯৫ ভোটে পাস হয়।
দেশটির প্রথম নারী প্রধান বিচারপতি শিরানি শুরু থেকেই সব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন । বিষয়টি নিয়ে দেশটিতে বিতর্ক শুরু হয়েছে।
শ্রীলঙ্কার সরকারি কর্মকর্তারা জানান, প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে রোববার অভিশংসনসংক্রান্ত কাগজপত্রে স্বাক্ষর করেন। পরে একটি চিঠি প্রধান বিচারপতির কার্যালয় বরাবর পাঠানো হয়। শিরানির ঘনিষ্ঠ আইনজীবীরা জানান, শিরানি প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে পাঠানো একটি চিঠি পেয়েছেন। তবে এ ব্যাপারে শিরানি কোনো মন্তব্য করেননি।
বিবিসির সাংবাদিক চার্লস হ্যাভিল্যান্ড বলেন, শিরানি সম্ভবত প্রধান বিচারপতির পদ ছেড়ে দিতে রাজি হবেন না। শ্রীলঙ্কার সুপ্রিম কোর্ট গত মাসে তাঁর বিরুদ্ধে অভিশংসনের প্রক্রিয়াকে ‘অসাংবিধানিক’ বলে আখ্যা দেয়।
শিরানিকে অভিশংসিত করায় আদালতের সব ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার ঘোষণা দিয়েছেন আইনজীবীরা। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষের হাজার হাজার সমর্থক শিরানির চলে যাওয়ার দাবিতে রাজপথে বিক্ষোভে নেমেছে। বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তাতে সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি হবে এবং বিচার বিভাগ অচল হয়ে পড়বে। বিবিসি।
দেশটির প্রথম নারী প্রধান বিচারপতি শিরানি শুরু থেকেই সব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন । বিষয়টি নিয়ে দেশটিতে বিতর্ক শুরু হয়েছে।
শ্রীলঙ্কার সরকারি কর্মকর্তারা জানান, প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে রোববার অভিশংসনসংক্রান্ত কাগজপত্রে স্বাক্ষর করেন। পরে একটি চিঠি প্রধান বিচারপতির কার্যালয় বরাবর পাঠানো হয়। শিরানির ঘনিষ্ঠ আইনজীবীরা জানান, শিরানি প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে পাঠানো একটি চিঠি পেয়েছেন। তবে এ ব্যাপারে শিরানি কোনো মন্তব্য করেননি।
বিবিসির সাংবাদিক চার্লস হ্যাভিল্যান্ড বলেন, শিরানি সম্ভবত প্রধান বিচারপতির পদ ছেড়ে দিতে রাজি হবেন না। শ্রীলঙ্কার সুপ্রিম কোর্ট গত মাসে তাঁর বিরুদ্ধে অভিশংসনের প্রক্রিয়াকে ‘অসাংবিধানিক’ বলে আখ্যা দেয়।
শিরানিকে অভিশংসিত করায় আদালতের সব ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার ঘোষণা দিয়েছেন আইনজীবীরা। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষের হাজার হাজার সমর্থক শিরানির চলে যাওয়ার দাবিতে রাজপথে বিক্ষোভে নেমেছে। বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তাতে সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি হবে এবং বিচার বিভাগ অচল হয়ে পড়বে। বিবিসি।
No comments