সংকট নিরসনে কোয়েটায় প্রধানমন্ত্রী
সংকট নিরসনে শিয়াপন্থী হাজারা গোষ্ঠীর নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করতে গতকাল রবিবার বেলুচিস্তানে রাজধানী কোয়েটায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী রাজা পারভেজ আশরাফ।
কোয়েটার নিরাপত্তার ভার সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর না করা পর্যন্ত বোমা হামলায় নিহত ব্যক্তিদের লাশ দাফন করবে না বলে তিন দিন ধরে অবস্থান ধর্মঘট পালন করছে এ গোষ্ঠীর লোকজন। এরই মধ্যে গতকাল উত্তর ওয়াজিরিস্তানে বোমা হামলায় ১৪ পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ২৫ জন।
সরকারি এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা গতকাল বলেন, উদ্ভূত সংকট নিরসনে কেন্দ্রীয় তথ্যমন্ত্রী কামার জামান কাইরা ও ডাকমন্ত্রী সরদার মোহাম্মাদ ওমর গর্জেজকে সঙ্গে নিয়ে কোয়েটায় গেছেন প্রধানমন্ত্রী। হাজারা নেতাদের সঙ্গে তাঁদের আলোচনায় বসার কথা। এর আগে শনিবার হাজারা নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন প্রাদেশিক গভর্নর নওয়াব জুলফিকার মাগসি ও কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সৈয়দ খুরশিদ শাহ। তবে সমস্যার সমাধান হয়নি।
গত বৃস্পতিবার কোয়েটায় তিন দফা হামলায় ১১৬ জন নিহত হয়। এদের মধ্যে ৮৬ জনই হাজারা গোষ্ঠীর। সুনি্নপন্থী লস্কর-ই-জাংভি হামলার দায় স্বীকার করেছে। এ ঘটনার পর থেকে লাশ নিয়ে অবস্থান ধর্মঘট করছে হাজারারা। দাবি না মানা পর্যন্ত বিক্ষোভ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে তারা। প্রাদেশিক মুখ্যমন্ত্রী নওয়াব আসলাম রাইসানিকে বরখাস্তেরও দাবি জানিয়েছে তারা।
বৃহস্পতিবারে হামলার প্রতিবাদে শনিবার থেকে হাজারা ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতারা তিন দিনের অনশন শুরু করেছে।
এরই মধ্যে গতকাল উত্তর ওয়াজিরিস্তানের দোসালি গ্রামে রাস্তার পাশে পেতে রাখা বোমার বিস্ফোরণে ১৪ সেনা নিহত হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী এ কথা জানিয়েছে। ওই এলাকা তালেবানের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। এদিকে পাকিস্তানি তালেবান তেহরিক-ই-তালেবান শনিবার জানায়, তারা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ওপর হামলা চালাবে না। এ ঘোষণা তালেবানের মধ্যে বিভক্তি তৈরি করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মার্চ ফর ডেমোক্রেসি : আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের আগে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সংস্কার ও সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে গতকাল থেকে লংমার্চ শুরু করেছেন পাকিস্তানের ধর্মীয় নেতা তাহির উল কাদরি। রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে শুরু করে লাহোরে গিয়ে শেষ হওয়ার কথা এ লংমার্চের। কাদরি এ মিছিলের নাম দিয়েছে 'মার্চ ফর ডেমোক্রেসি।' সূত্র : ডন, এএফপি।
সরকারি এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা গতকাল বলেন, উদ্ভূত সংকট নিরসনে কেন্দ্রীয় তথ্যমন্ত্রী কামার জামান কাইরা ও ডাকমন্ত্রী সরদার মোহাম্মাদ ওমর গর্জেজকে সঙ্গে নিয়ে কোয়েটায় গেছেন প্রধানমন্ত্রী। হাজারা নেতাদের সঙ্গে তাঁদের আলোচনায় বসার কথা। এর আগে শনিবার হাজারা নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন প্রাদেশিক গভর্নর নওয়াব জুলফিকার মাগসি ও কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সৈয়দ খুরশিদ শাহ। তবে সমস্যার সমাধান হয়নি।
গত বৃস্পতিবার কোয়েটায় তিন দফা হামলায় ১১৬ জন নিহত হয়। এদের মধ্যে ৮৬ জনই হাজারা গোষ্ঠীর। সুনি্নপন্থী লস্কর-ই-জাংভি হামলার দায় স্বীকার করেছে। এ ঘটনার পর থেকে লাশ নিয়ে অবস্থান ধর্মঘট করছে হাজারারা। দাবি না মানা পর্যন্ত বিক্ষোভ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে তারা। প্রাদেশিক মুখ্যমন্ত্রী নওয়াব আসলাম রাইসানিকে বরখাস্তেরও দাবি জানিয়েছে তারা।
বৃহস্পতিবারে হামলার প্রতিবাদে শনিবার থেকে হাজারা ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতারা তিন দিনের অনশন শুরু করেছে।
এরই মধ্যে গতকাল উত্তর ওয়াজিরিস্তানের দোসালি গ্রামে রাস্তার পাশে পেতে রাখা বোমার বিস্ফোরণে ১৪ সেনা নিহত হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী এ কথা জানিয়েছে। ওই এলাকা তালেবানের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। এদিকে পাকিস্তানি তালেবান তেহরিক-ই-তালেবান শনিবার জানায়, তারা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ওপর হামলা চালাবে না। এ ঘোষণা তালেবানের মধ্যে বিভক্তি তৈরি করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মার্চ ফর ডেমোক্রেসি : আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের আগে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সংস্কার ও সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে গতকাল থেকে লংমার্চ শুরু করেছেন পাকিস্তানের ধর্মীয় নেতা তাহির উল কাদরি। রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে শুরু করে লাহোরে গিয়ে শেষ হওয়ার কথা এ লংমার্চের। কাদরি এ মিছিলের নাম দিয়েছে 'মার্চ ফর ডেমোক্রেসি।' সূত্র : ডন, এএফপি।
No comments