একাত্তরের এই দিনে
* প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দুই দিনের বৈঠক শেষে করাচির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন। ঢাকা ত্যাগের আগে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তিনি কী আলোচনা করেছেন জানতে চাইলে প্রেসিডেন্ট বলেন, আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ মুজিবুর রহমান দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন।
শেখ সাহেব ভার নিলে আমি থাকব না। তিনি আরো বলেন, শিগগিরই শেখ মুজিবের সরকার হতে যাচ্ছে।
* এনা পরিবেশিত খবরে প্রকাশ, প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান করাচির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগের আগে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, 'উত্তরাধিকারসূত্রে আমি খারাপ অর্থনৈতিক অবস্থা পেয়েছি এবং আমি তা শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে দিতে যাচ্ছি।' তিনি আরো বলেন, "১৯৬৮ সাল থেকে দেশে ব্যাপক হারে 'ঘেরাও ও জ্বালাও' চলে এবং তারপর আসে প্রাকৃতিক বিপর্যয়, যা অর্থনৈতিক অবস্থাকে পর্যুদস্ত করার পক্ষে যথেষ্ট।" প্রেসিডেন্ট আরো বলেন, 'আমার কাছে কোনো জাদুদণ্ড নেই এবং অগ্রগতি সাধনের কোনো সংক্ষিপ্ত পন্থা নেই।'
* রোকেয়া হল ছাত্রী সংসদের উদ্যোগে রোকেয়া হলের নির্মীয়মাণ শহীদ মিনারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী।
সূত্র : মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
* এনা পরিবেশিত খবরে প্রকাশ, প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান করাচির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগের আগে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, 'উত্তরাধিকারসূত্রে আমি খারাপ অর্থনৈতিক অবস্থা পেয়েছি এবং আমি তা শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে দিতে যাচ্ছি।' তিনি আরো বলেন, "১৯৬৮ সাল থেকে দেশে ব্যাপক হারে 'ঘেরাও ও জ্বালাও' চলে এবং তারপর আসে প্রাকৃতিক বিপর্যয়, যা অর্থনৈতিক অবস্থাকে পর্যুদস্ত করার পক্ষে যথেষ্ট।" প্রেসিডেন্ট আরো বলেন, 'আমার কাছে কোনো জাদুদণ্ড নেই এবং অগ্রগতি সাধনের কোনো সংক্ষিপ্ত পন্থা নেই।'
* রোকেয়া হল ছাত্রী সংসদের উদ্যোগে রোকেয়া হলের নির্মীয়মাণ শহীদ মিনারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী।
সূত্র : মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
No comments