সৌদি নাগরিক খালাফ হত্যা-সৌদি কর্মকর্তা খালাফকে রিয়াদে দাফন
বাংলাদেশে নিহত সৌদি আরব দূতাবাসের কর্মকর্তা খালাফ আল আলীকে দাফন করা হয়েছে। গত শুক্রবার সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে তাঁকে দাফন করা হয়। রিয়াদের বাদশাহ ফাহাদ রিং রোডের আল-রাঝি মসজিদে খালাফ আল আলীর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। পরে পার্শ্ববর্তী কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে খালাফ আল আলীর লাশ ঢাকা থেকে রিয়াদে পৌঁছায়। লাশের সঙ্গে ঢাকা থেকে যান বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ আল-বুশারিসহ দূতাবাসের অন্য কর্মকর্তারা।
বাদশাহ খালেদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লাশ গ্রহণ করেন প্রিন্স সুলতান বিন মোহাম্মদ বিন সৌদ আল-কবির, উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স আবদুল আজিজ বিন আবদুল্লাহ ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নাসির বিন ওবায়েদ মাদানিসহ সরকারের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম এবং নিহতের ভাই ও ছেলে উপস্থিত ছিলেন।
উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স আবদুল আজিজ এ সময় হত্যাকাণ্ড তদন্তে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
নিহতের ভাই খালিদ বলেন, মাতৃভূমির জন্য তাঁর ভাই শহীদ হয়েছেন বলে তাঁরা ধরে নিয়েছেন। তিনি জানান, তাঁর ভাই খালাফ জর্ডানের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন কয়েক সপ্তাহ ধরে। গত সোমবার ভাই তাঁকে ফোন করে তাঁর সন্তান এবং নিজের একমাত্র ছেলে নাসিরের খোঁজখবর নেন।
খালিদ বলেন, ‘আমাদের পরিবার নয় সদস্যের এবং বাবা-মা মারা যাওয়ার পর থেকে ভাই খালাফই ছিলেন আমাদের কাছে বাবার মতো। এখন তাঁর মৃত্যুতে পরিবারের সবাই মুষড়ে পড়েছে।’
ছেলে নাসির বলেন, ‘দেশের জন্য আমার বাবা সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ করলেন।’ আরব নিউজ ডটকম।
বাদশাহ খালেদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লাশ গ্রহণ করেন প্রিন্স সুলতান বিন মোহাম্মদ বিন সৌদ আল-কবির, উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স আবদুল আজিজ বিন আবদুল্লাহ ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নাসির বিন ওবায়েদ মাদানিসহ সরকারের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম এবং নিহতের ভাই ও ছেলে উপস্থিত ছিলেন।
উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স আবদুল আজিজ এ সময় হত্যাকাণ্ড তদন্তে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
নিহতের ভাই খালিদ বলেন, মাতৃভূমির জন্য তাঁর ভাই শহীদ হয়েছেন বলে তাঁরা ধরে নিয়েছেন। তিনি জানান, তাঁর ভাই খালাফ জর্ডানের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন কয়েক সপ্তাহ ধরে। গত সোমবার ভাই তাঁকে ফোন করে তাঁর সন্তান এবং নিজের একমাত্র ছেলে নাসিরের খোঁজখবর নেন।
খালিদ বলেন, ‘আমাদের পরিবার নয় সদস্যের এবং বাবা-মা মারা যাওয়ার পর থেকে ভাই খালাফই ছিলেন আমাদের কাছে বাবার মতো। এখন তাঁর মৃত্যুতে পরিবারের সবাই মুষড়ে পড়েছে।’
ছেলে নাসির বলেন, ‘দেশের জন্য আমার বাবা সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ করলেন।’ আরব নিউজ ডটকম।
No comments