ধানমন্ডির সেই বাড়িটি পুলিশকে দিয়ে দিলেন শেখ রেহানা
ধানমন্ডির সেই বাড়িটি অবশেষে পুলিশকে দান করে দিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ রেহানা। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় গণভবনে এক ঘরোয়া অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে শেখ রেহানা বাড়িটি জনসেবার উদ্দেশ্যে পুলিশকে দান করে দেন। পূর্ত মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, বাড়িটির বর্তমান বাজারমূল্য ২০০ কোটি টাকা।
২০০১ সালের ১১ জুলাই এক বিঘার এই পরিত্যক্ত বাড়িটি সরকারের পক্ষ থেকে শেখ রেহানাকে বঙ্গবন্ধুর মেয়ে ও ঢাকায় কোনো বাড়ি না থাকায় বিক্রয় দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রেশন করে দেওয়া হয়। বাড়িটি তাঁর নামে নামজারিও হয়েছিল। পরে ২০০২ সালের জানুয়ারি মাসে তৎকালীন সরকার বাড়িটি নিয়ে নিলে শেখ রেহানার প্রতিনিধি হিসেবে বেগম মঞ্জিলা ফারুক বাড়িটি হস্তান্তরের জন্য হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। এ মামলা থাকা অবস্থায় ২০০৩ সালের ২৭ মার্চ বাড়িটি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে বরাদ্দ দিয়ে দখল বুঝিয়ে দেওয়া হয়। ২০০৫ সালের ২৭ জুন এই বাড়িতে ধানমন্ডি থানার কার্যালয় উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে পুলিশকে ধানমন্ডির ৬ নম্বর রোডের ২১ নম্বরের এই বাড়িটি এক হাজার এক টাকার প্রতীকী মূল্যে শেখ রেহানা দান করে দেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খান, পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকারসহ পূর্ত মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাড়িটি এত দিন পুলিশের দখলে থাকলেও মালিক হিসেবে শেখ রেহানাকে নিয়মিত খাজনা দিয়েছেন।
বাড়ি হস্তান্তর করে শেখ রেহানা বলেন, ‘পুলিশ জনগণের সেবা করে। তাই জনসেবার জন্য বাড়িটি পুলিশকে দিলাম।’ তিনি বলেন, ‘আমি মা-বাবা-ভাই হারিয়েছি। এখন এই বাড়ি দিয়ে কী করব। বাড়ির জন্য আমার কোনো দুঃখ নেই। এক সরকার বাড়ি দেয়, আরেক সরকার এসে নেয়। আমার এসব ঝামেলার দরকার নেই। শুধু নাম থাকায় আমার মামলা খেতে হয়েছে।’ শেখ রেহানা বলেন, ‘আমি বঙ্গবন্ধুর মেয়ে। আমার আর কিছুর প্রয়োজন নেই। এখন মানসম্মানের সঙ্গে থাকতে পারলেই হয়। আমার চাওয়ার কিছু নেই।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, ‘অন্তত একটা জিনিস হয়েছে, আমরা ভারমুক্ত হলাম।’
গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে পুলিশকে ধানমন্ডির ৬ নম্বর রোডের ২১ নম্বরের এই বাড়িটি এক হাজার এক টাকার প্রতীকী মূল্যে শেখ রেহানা দান করে দেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খান, পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকারসহ পূর্ত মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাড়িটি এত দিন পুলিশের দখলে থাকলেও মালিক হিসেবে শেখ রেহানাকে নিয়মিত খাজনা দিয়েছেন।
বাড়ি হস্তান্তর করে শেখ রেহানা বলেন, ‘পুলিশ জনগণের সেবা করে। তাই জনসেবার জন্য বাড়িটি পুলিশকে দিলাম।’ তিনি বলেন, ‘আমি মা-বাবা-ভাই হারিয়েছি। এখন এই বাড়ি দিয়ে কী করব। বাড়ির জন্য আমার কোনো দুঃখ নেই। এক সরকার বাড়ি দেয়, আরেক সরকার এসে নেয়। আমার এসব ঝামেলার দরকার নেই। শুধু নাম থাকায় আমার মামলা খেতে হয়েছে।’ শেখ রেহানা বলেন, ‘আমি বঙ্গবন্ধুর মেয়ে। আমার আর কিছুর প্রয়োজন নেই। এখন মানসম্মানের সঙ্গে থাকতে পারলেই হয়। আমার চাওয়ার কিছু নেই।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, ‘অন্তত একটা জিনিস হয়েছে, আমরা ভারমুক্ত হলাম।’
No comments