রাজশাহীতে নির্মাণাধীন বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভবন ধসে আহত ৩০
রাজশাহীর কাটাখালীতে গতকাল শনিবার নির্মাণাধীন বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ভবনের ছাদ ধসে কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে নয়জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঢাকায় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, ভেঙে পড়া ছাদ বিদ্যুৎকেন্দ্রের পানির পাম্প হাউসের।
দ্বৈত জ্বালানিভিত্তিক (ফার্নেস তেল অথবা গ্যাস) এই কেন্দ্রটি আগামী মাসে চালু হওয়ার কথা ছিল। এ দুর্ঘটনার কারণে তা পিছিয়ে যাবে।
প্রত্যক্ষদর্শী শ্রমিকেরা জানান, গতকাল ১৪ হাজার বর্গফুটের ওই ভবনের ছাদ ঢালাইয়ের কাজ চলছিল। কাজ করছিলেন সব মিলিয়ে অন্তত ১১০ জন শ্রমিক। কাজ চলার সময় বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ছাদ ধসে পড়ে। এতে অনেকেই চাপা পড়েন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে যান। তাঁরা স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় শ্রমিকদের উদ্ধার করেন। গুরুতর আহত শ্রমিক সুজন, টুটুল, স্বপন, মিজানুর, মাসুদ, আবুল কালাম, আনোয়ারুল, সুরেশ চন্দ্র ও আজিজকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বিদ্যুৎকেন্দ্র সূত্র জানায়, ২৮৫ কোটি টাকা ব্যয়ে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ৫০ মেগাওয়াট উৎপাদনক্ষমতার এই পিকিং বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণ করছে ড্যাংফং নামের একটি চীনা কোম্পানি। তাদের কাছ থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভবন নির্মাণের জন্য বাংলাদেশ ফাউন্ড্রি অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান ঠিকাদারির কাজ নেয়।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড রাজশাহীর নির্বাহী প্রকৌশলী এনামুল হক জানান, সাটারিং মজবুত না হওয়ার কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য ভবন নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের কাউকে ঘটনাস্থলে পাওয়া যায়নি।
চীনা কোম্পানির কর্মকর্তারা সেখানে উপস্থিত থাকলেও তাঁরা এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতে রাজি হননি।
সরকারি খাতের ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার এই কেন্দ্রটি স্থাপনের জন্য ২০১০ সালের ১৮ অক্টোবর চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী শ্রমিকেরা জানান, গতকাল ১৪ হাজার বর্গফুটের ওই ভবনের ছাদ ঢালাইয়ের কাজ চলছিল। কাজ করছিলেন সব মিলিয়ে অন্তত ১১০ জন শ্রমিক। কাজ চলার সময় বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ছাদ ধসে পড়ে। এতে অনেকেই চাপা পড়েন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে যান। তাঁরা স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় শ্রমিকদের উদ্ধার করেন। গুরুতর আহত শ্রমিক সুজন, টুটুল, স্বপন, মিজানুর, মাসুদ, আবুল কালাম, আনোয়ারুল, সুরেশ চন্দ্র ও আজিজকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বিদ্যুৎকেন্দ্র সূত্র জানায়, ২৮৫ কোটি টাকা ব্যয়ে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ৫০ মেগাওয়াট উৎপাদনক্ষমতার এই পিকিং বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণ করছে ড্যাংফং নামের একটি চীনা কোম্পানি। তাদের কাছ থেকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভবন নির্মাণের জন্য বাংলাদেশ ফাউন্ড্রি অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান ঠিকাদারির কাজ নেয়।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড রাজশাহীর নির্বাহী প্রকৌশলী এনামুল হক জানান, সাটারিং মজবুত না হওয়ার কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য ভবন নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের কাউকে ঘটনাস্থলে পাওয়া যায়নি।
চীনা কোম্পানির কর্মকর্তারা সেখানে উপস্থিত থাকলেও তাঁরা এ ব্যাপারে কোনো কথা বলতে রাজি হননি।
সরকারি খাতের ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার এই কেন্দ্রটি স্থাপনের জন্য ২০১০ সালের ১৮ অক্টোবর চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
No comments