তুরাগতীরে বিশ্ব ইজতেমার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন
টঙ্গীর তুরাগতীরে ১৩ জানুয়ারি শুক্রবার শুরু হচ্ছে মুসলিম উম্মাহর দ্বিতীয় বৃহত্তম জমায়েত বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। সুষ্ঠুভাবে আয়োজন সম্পন্ন করতে ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি হিসেবে গতকাল মঙ্গলবার র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সদস্যরা ইজতেমা ময়দানে ৫৫টি ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা লাগিয়েছেন।
র্যাব-১-এর কর্মকর্তা নিশাদুল ইসলাম জানান, মুসল্লিদের নিরাপত্তায় ইজতেমা ময়দান এলাকার চারদিকে র্যাবের নয়টি এবং পুলিশের জন্য পাঁচটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে। ময়দানের প্রবেশপথ-গুলোতে ইজতেমা কমিটির নিজস্ব লোকসহ পুলিশ দায়িত্ব পালন শুরু করেছে। মাঠের ভেতরে ও বাইরে পুলিশের টহল দল টহল দিচ্ছে। আছে সাদা পোশাকধারী পুলিশও। ইজতেমা শুরুর পর র্যাবের হেলিকপ্টার টহলসহ পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা থাকবে ইজতেমা ময়দান ও পার্শ্ববর্তী এলাকাজুড়ে।
আগের বছরের মতো এবারও দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হবে বিশ্ব ইজতেমা। প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হবে ১৩, ১৪ ও ১৫ জানুয়ারি এবং দ্বিতীয় পর্ব ২০, ২১ ও ২২ জানুয়ারি। এ বছর বিশ্ব ইজতেমায় বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১৫০টি দেশের প্রায় ৪০ লাখ মুসল্লি অংশ নেবেন বলে আয়োজকেরা আশা করছেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ইজতেমা উপলক্ষে টঙ্গী এলাকার ফুটপাতের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। যানজট নিরসনে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। টঙ্গী রেলস্টেশনে তৈরি করা হচ্ছে অতিরিক্ত টিকিট কাউন্টার। বিশেষ ট্রেনগুলোর জন্য অতিরিক্ত জনবলও আনা হচ্ছে। টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে অতিরিক্ত শয্যা সংযোজন ও মাঠে অস্থায়ী চিকিৎসাকেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। এ ছাড়া ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসাকেন্দ্র ও সরকারি-বেসরকারি ২২টি অ্যাম্বুলেন্স সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হবে। অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসকেও বিশেষভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে। তাদের সঙ্গে আশপাশের ফায়ার স্টেশনগুলোকেও জরুরি প্রয়োজনে সতর্ক করে রাখা হবে।
বিশ্ব ইজতেমা শুরুর আগের দিন থেকে টঙ্গী রেলস্টেশনে নিয়মিত ট্রেন ছাড়াও আন্তনগর ট্রেনগুলোর প্রতিটি টঙ্গী জংশন স্টেশনে থামবে। এ ছাড়া টঙ্গী-ঢাকা, টঙ্গী-নারায়ণগঞ্জ, টঙ্গী হয়ে ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-সিরাজগঞ্জ, ঢাকা-ভৈরবসহ উত্তরবঙ্গের জন্য বিশেষ ট্রেন চলাচল করবে মুসল্লিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে। এ ছাড়া সড়কপথে থাকবে ১০০টি বিআরটিসি বাস।
আগের বছরের মতো এবারও দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হবে বিশ্ব ইজতেমা। প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হবে ১৩, ১৪ ও ১৫ জানুয়ারি এবং দ্বিতীয় পর্ব ২০, ২১ ও ২২ জানুয়ারি। এ বছর বিশ্ব ইজতেমায় বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১৫০টি দেশের প্রায় ৪০ লাখ মুসল্লি অংশ নেবেন বলে আয়োজকেরা আশা করছেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ইজতেমা উপলক্ষে টঙ্গী এলাকার ফুটপাতের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। যানজট নিরসনে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। টঙ্গী রেলস্টেশনে তৈরি করা হচ্ছে অতিরিক্ত টিকিট কাউন্টার। বিশেষ ট্রেনগুলোর জন্য অতিরিক্ত জনবলও আনা হচ্ছে। টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে অতিরিক্ত শয্যা সংযোজন ও মাঠে অস্থায়ী চিকিৎসাকেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। এ ছাড়া ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসাকেন্দ্র ও সরকারি-বেসরকারি ২২টি অ্যাম্বুলেন্স সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হবে। অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসকেও বিশেষভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে। তাদের সঙ্গে আশপাশের ফায়ার স্টেশনগুলোকেও জরুরি প্রয়োজনে সতর্ক করে রাখা হবে।
বিশ্ব ইজতেমা শুরুর আগের দিন থেকে টঙ্গী রেলস্টেশনে নিয়মিত ট্রেন ছাড়াও আন্তনগর ট্রেনগুলোর প্রতিটি টঙ্গী জংশন স্টেশনে থামবে। এ ছাড়া টঙ্গী-ঢাকা, টঙ্গী-নারায়ণগঞ্জ, টঙ্গী হয়ে ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-সিরাজগঞ্জ, ঢাকা-ভৈরবসহ উত্তরবঙ্গের জন্য বিশেষ ট্রেন চলাচল করবে মুসল্লিদের যাতায়াতের সুবিধার্থে। এ ছাড়া সড়কপথে থাকবে ১০০টি বিআরটিসি বাস।
No comments