কমেছে আমদানি-রফতানি কমে গেছে এলসিও by সারোয়ার সুমন
অর্থনৈতিক সংকটের প্রভাব পড়েছে দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের আমদানি-রফতানি বাণিজ্যে। গত ২৪ মাসের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সর্বনিম্ন পণ্য আসা-যাওয়া করেছে ডিসেম্বরে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসের তুলনায় পরবর্তী তিন মাসে চাল, ডাল, তেলসহ বিভিন্ন রকমের পণ্য আমদানি কমেছে ১০ লাখ টন। আবার হিমায়িত খাদ্য, পাট ও গার্মেন্টসহ বিভিন্ন রফতানি সামগ্রীর চালান কমেছে ছয় লাখ টন।
ডলারের বিপরীতে টাকার মান ক্রমেই পড়তে থাকায় কমে গেছে এলসির পরিমাণও। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়া, ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়া এবং ব্যাংক ঋণের সর্বোচ্চ সুদের হার উঠিয়ে দেওয়ার ঘটনা আমদানি-রফতানি বাণিজ্যে প্রভাব ফেলছে বলে অর্থনীতিবিদদের অভিমত। তবে সরকার জরুরি কিছু পদক্ষেপ নিলে বিদ্যমান সংকট দীর্ঘস্থায়ী হবে না বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তারা। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি চট্টগ্রামের
সাবেক সভাপতি প্রফেসর সিকান্দার হায়াত খান বিদ্যমান সংকট উত্তরণের জন্য পাইপলাইনে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা দ্রুত ছাড় করাতে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। অন্যদিকে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ড. মইনুল ইসলাম বলেন, 'টাকার বিপরীতে ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে ভোগ্যপণ্য, মূলধনী যন্ত্রপাতি, উৎপাদনের সঙ্গে সম্পৃক্ত জিনিসপত্র কিংবা ভোগ্যপণ্যের আমদানি কমে গেলে নতুন আরেক সংকটে পড়বে দেশ। তাই এসব পণ্য আমদানি স্বাভাবিক রাখতে নতুন পরিস্থিতিতে বিলাসী পণ্য আমদানিতে আরও কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে পারে সরকার। পাশাপাশি ওভার ইনভয়েসিং ও মানি লন্ডারিং নিয়ন্ত্রণ করে সরকার স্বাভাবিক করতে পারে ডলারের বাজারও।'
বন্দরে কমছে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য
চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি পণ্যের হার কমছে আশঙ্কাজনক হারে। ২০১১ সালের শেষ ছয় মাসে আমদানিকৃত কার্গো পণ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসের তুলনায় পরবর্তী তিন মাসে খাদ্যসামগ্রী, চিনি, ভোজ্যতেলসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি হয়েছে অনেক কম। জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে ৯০ লাখ ১১ হাজার ৯২ টন পণ্য এলেও অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে এসেছে ৮২ লাখ ১৯ হাজার ৯৩২ টন কার্গো পণ্য। মাসওয়ারি হিসাব টানলে দেখা যায় সর্বনিম্ন ২০ লাখ ৭৯ হাজার ৩২১ টন পণ্য এসেছে ডিসেম্বর মাসে।
গত দুই বছরের হিসাব টানলেও দেখা যায় অভিন্ন চিত্র। ২০১০ সালের অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে কার্গো পণ্য আমদানি-রফতানি হয়েছে যথাক্রমে ৩৮ লাখ, ৩৯ লাখ ও ৩৭ লাখ টন। অথচ ২০১১ সালের একই সময়ে এমন পণ্য এসেছে যথাক্রমে ৩৫ লাখ, ৩৩ লাখ ও ২০ লাখ টন। আবার ২০১১ সালের প্রথম ও পরবর্তী ছয় মাসে কনটেইনারে করে আনা পণ্যের হিসাব টানলেও আমদানি-রফতানির পরিমাণ ক্রমেই কমতে দেখা যাচ্ছে। জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ২০ ফুটের কনটেইনারে করে ৭৯ লাখ ৫৭ হাজার টন পণ্য আনা-নেওয়া হলেও জুলাই থেকে ডিসেম্বরে এসেছে মাত্র ৫৬ লাখ ৭০ হাজার টন পণ্য। অর্থাৎ প্রথম ছয় মাসের তুলনায় পরের ছয় মাসে পণ্য আনা-নেওয়ার পরিমাণ কমেছে ২২ লাখ ৮৭ হাজার টন।
শুধু আমদানি পণ্য নয়, কমছে রফতানি আয়ও। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ২০১১ সালের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় পরের ছয় মাসে রফতানি কনটেইনার কমেছে ৫০ হাজার ১৬৩ টিইইউএস। প্রথম ছয় মাসে তিন লাখ ৭৫ হাজার ২০ ফুটের কনটেইনারে ২৩ লাখ ৭৮ হাজার টন পণ্য এলেও পরের ছয় মাসে ২০ ফুট দৈর্ঘ্যের তিন লাখ ২৫ হাজার কনটেইনারে করে পণ্য এসেছে মাত্র ১৭ লাখ ৩৪ হাজার টন। একই সময় কার্গো পণ্যও কম এসেছে ছয় লাখ ৭৬ হাজার টন। কনটেইনারে করে পণ্য আমদানির পরিমাণও কমছে ক্রমশ। ২০১১ সালের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় পরের ছয় মাসে ২০ ফুট দৈর্ঘ্যের কনটেইনারে করে পণ্য কম এসেছে ১৬ লাখ ৪৩ হাজার টন। জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ৫৫ লাখ ৭৯ হাজার টন পণ্য আমদানি হলেও জুলাই থেকে ডিসেম্বরে এসেছে ৩৯ লাখ ৩৬ হাজার টন পণ্য।
কমছে এলসির পরিমাণও
টাকার বিপরীতে ডলারের মান ক্রমেই শক্তিশালী হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন আমদানিকারকরা। গত এক বছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমেছে প্রায় ১৬ শতাংশ। এর প্রভাবে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ১১ শতাংশ। পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এ দুটি বিষয়ে আমদানি ব্যয় বেড়ে গেছে ২৫ শতাংশ। আবার গত ৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংক এক নির্দেশে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে বিদ্যমান সর্বোচ্চ সুদের হার প্রত্যাহার করে নেয়। ব্যাংকগুলোকে বাজারের ওপর ভিত্তি করে সুদ নির্ধারণের স্বাধীনতা দেওয়া হয়। এতে করে বেড়েছে ব্যবসায়ীদের হয়রানি। কারণ এতদিন চাল, ডাল, তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যে সর্বোচ্চ সুদের হার ১২ শতাংশ ও শিল্পের মেয়াদি ঋণে সুদের হার ১৩ শতাংশ নির্ধারিত ছিল। এখন ব্যাংকগুলো তাদের ইচ্ছামতো সুদ দাবি করছে। আর হয়রানি এড়াতে এলসি খোলা কমিয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
আশায় আছেন ব্যবসায়ীরা
তিন বছর পর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নয় বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এলেও উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো কিছু ঘটেনি বলে মনে করে চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স। এ চেম্বারের প্রেসিডেন্ট মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম বলেন, 'জাতীয় অর্থনীতিতে যে প্রতিকূলতার সৃষ্টি হয়েছে সে ক্ষেত্রে আমাদের আমদানিনির্ভর ছোট অর্থনীতিতে চাপ পড়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। মধ্যপ্রাচ্য সংকট কেটে গেলে বাড়বে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। তখন ডলারের চলমান অবস্থাও আর থাকবে না। তাছাড়া ২০১০-১১ অর্থবছরে জিডিপির হার ৬ দশমিক ৭ শতাংশ, রফতানি বাণিজ্যে ৪২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি, বিদ্যুৎ উৎপাদন ২০১১ সালে বৃদ্ধি পেয়ে ৫৯০০ মেগাওয়াট উন্নীত হওয়ার সুফলও শিগগির পাব আমরা।' চলমান সংকট ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবেলা করতে ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান চেম্বার প্রেসিডেন্ট।
সাবেক সভাপতি প্রফেসর সিকান্দার হায়াত খান বিদ্যমান সংকট উত্তরণের জন্য পাইপলাইনে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা দ্রুত ছাড় করাতে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। অন্যদিকে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ড. মইনুল ইসলাম বলেন, 'টাকার বিপরীতে ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে ভোগ্যপণ্য, মূলধনী যন্ত্রপাতি, উৎপাদনের সঙ্গে সম্পৃক্ত জিনিসপত্র কিংবা ভোগ্যপণ্যের আমদানি কমে গেলে নতুন আরেক সংকটে পড়বে দেশ। তাই এসব পণ্য আমদানি স্বাভাবিক রাখতে নতুন পরিস্থিতিতে বিলাসী পণ্য আমদানিতে আরও কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে পারে সরকার। পাশাপাশি ওভার ইনভয়েসিং ও মানি লন্ডারিং নিয়ন্ত্রণ করে সরকার স্বাভাবিক করতে পারে ডলারের বাজারও।'
বন্দরে কমছে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য
চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি পণ্যের হার কমছে আশঙ্কাজনক হারে। ২০১১ সালের শেষ ছয় মাসে আমদানিকৃত কার্গো পণ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসের তুলনায় পরবর্তী তিন মাসে খাদ্যসামগ্রী, চিনি, ভোজ্যতেলসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি হয়েছে অনেক কম। জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে ৯০ লাখ ১১ হাজার ৯২ টন পণ্য এলেও অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে এসেছে ৮২ লাখ ১৯ হাজার ৯৩২ টন কার্গো পণ্য। মাসওয়ারি হিসাব টানলে দেখা যায় সর্বনিম্ন ২০ লাখ ৭৯ হাজার ৩২১ টন পণ্য এসেছে ডিসেম্বর মাসে।
গত দুই বছরের হিসাব টানলেও দেখা যায় অভিন্ন চিত্র। ২০১০ সালের অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে কার্গো পণ্য আমদানি-রফতানি হয়েছে যথাক্রমে ৩৮ লাখ, ৩৯ লাখ ও ৩৭ লাখ টন। অথচ ২০১১ সালের একই সময়ে এমন পণ্য এসেছে যথাক্রমে ৩৫ লাখ, ৩৩ লাখ ও ২০ লাখ টন। আবার ২০১১ সালের প্রথম ও পরবর্তী ছয় মাসে কনটেইনারে করে আনা পণ্যের হিসাব টানলেও আমদানি-রফতানির পরিমাণ ক্রমেই কমতে দেখা যাচ্ছে। জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ২০ ফুটের কনটেইনারে করে ৭৯ লাখ ৫৭ হাজার টন পণ্য আনা-নেওয়া হলেও জুলাই থেকে ডিসেম্বরে এসেছে মাত্র ৫৬ লাখ ৭০ হাজার টন পণ্য। অর্থাৎ প্রথম ছয় মাসের তুলনায় পরের ছয় মাসে পণ্য আনা-নেওয়ার পরিমাণ কমেছে ২২ লাখ ৮৭ হাজার টন।
শুধু আমদানি পণ্য নয়, কমছে রফতানি আয়ও। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ২০১১ সালের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় পরের ছয় মাসে রফতানি কনটেইনার কমেছে ৫০ হাজার ১৬৩ টিইইউএস। প্রথম ছয় মাসে তিন লাখ ৭৫ হাজার ২০ ফুটের কনটেইনারে ২৩ লাখ ৭৮ হাজার টন পণ্য এলেও পরের ছয় মাসে ২০ ফুট দৈর্ঘ্যের তিন লাখ ২৫ হাজার কনটেইনারে করে পণ্য এসেছে মাত্র ১৭ লাখ ৩৪ হাজার টন। একই সময় কার্গো পণ্যও কম এসেছে ছয় লাখ ৭৬ হাজার টন। কনটেইনারে করে পণ্য আমদানির পরিমাণও কমছে ক্রমশ। ২০১১ সালের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় পরের ছয় মাসে ২০ ফুট দৈর্ঘ্যের কনটেইনারে করে পণ্য কম এসেছে ১৬ লাখ ৪৩ হাজার টন। জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ৫৫ লাখ ৭৯ হাজার টন পণ্য আমদানি হলেও জুলাই থেকে ডিসেম্বরে এসেছে ৩৯ লাখ ৩৬ হাজার টন পণ্য।
কমছে এলসির পরিমাণও
টাকার বিপরীতে ডলারের মান ক্রমেই শক্তিশালী হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন আমদানিকারকরা। গত এক বছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমেছে প্রায় ১৬ শতাংশ। এর প্রভাবে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ১১ শতাংশ। পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এ দুটি বিষয়ে আমদানি ব্যয় বেড়ে গেছে ২৫ শতাংশ। আবার গত ৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংক এক নির্দেশে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে বিদ্যমান সর্বোচ্চ সুদের হার প্রত্যাহার করে নেয়। ব্যাংকগুলোকে বাজারের ওপর ভিত্তি করে সুদ নির্ধারণের স্বাধীনতা দেওয়া হয়। এতে করে বেড়েছে ব্যবসায়ীদের হয়রানি। কারণ এতদিন চাল, ডাল, তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যে সর্বোচ্চ সুদের হার ১২ শতাংশ ও শিল্পের মেয়াদি ঋণে সুদের হার ১৩ শতাংশ নির্ধারিত ছিল। এখন ব্যাংকগুলো তাদের ইচ্ছামতো সুদ দাবি করছে। আর হয়রানি এড়াতে এলসি খোলা কমিয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
আশায় আছেন ব্যবসায়ীরা
তিন বছর পর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নয় বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এলেও উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো কিছু ঘটেনি বলে মনে করে চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স। এ চেম্বারের প্রেসিডেন্ট মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম বলেন, 'জাতীয় অর্থনীতিতে যে প্রতিকূলতার সৃষ্টি হয়েছে সে ক্ষেত্রে আমাদের আমদানিনির্ভর ছোট অর্থনীতিতে চাপ পড়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। মধ্যপ্রাচ্য সংকট কেটে গেলে বাড়বে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। তখন ডলারের চলমান অবস্থাও আর থাকবে না। তাছাড়া ২০১০-১১ অর্থবছরে জিডিপির হার ৬ দশমিক ৭ শতাংশ, রফতানি বাণিজ্যে ৪২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি, বিদ্যুৎ উৎপাদন ২০১১ সালে বৃদ্ধি পেয়ে ৫৯০০ মেগাওয়াট উন্নীত হওয়ার সুফলও শিগগির পাব আমরা।' চলমান সংকট ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবেলা করতে ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান চেম্বার প্রেসিডেন্ট।
No comments