মার্কিন দূতকে প্রধানমন্ত্রী-জঙ্গিরা এখনও বিরোধী দলের সহায়তা পাচ্ছে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ ও নারী পাচার প্রতিরোধ এবং নারীর ক্ষমতায়নের দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। সফররত মার্কিন কংগ্রেস সদস্য ও অ্যাম্বাসাডর অ্যাট-লার্জ ফর গেল্গাবাল ওমেন্স ইস্যুর বেটি ম্যাককুলাম গতকাল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎকালে তিনি এ অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার চরমপন্থা ও জঙ্গি কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযান চালাচ্ছে। জঙ্গিরা এখনও প্রধান বিরোধী দলের কাছ থেকে সহায়তা পাচ্ছে। তিনি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের
বিচারের মতো যুদ্ধাপরাধীদের বিচারও জাতির জনপ্রিয় দাবি। এ বিচার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয়। আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে এ বিচার সম্পন্ন হবে। মন্ত্রিসভায় মানব পাচারের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের উলেল্গখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানব পাচারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বাংলাদেশ জাতীয় সক্ষমতার উন্নয়ন ঘটিয়েছে। গণতন্ত্রের মজবুত ভিত্তি দিতে তার সরকারের প্রয়াসের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, এ লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করা হচ্ছে এবং নির্বাচন নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ করতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) চালু করা হয়েছে।
অ্যাম্বাসাডর অ্যাট-লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডবিল্গউ মজিনা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব শেখ ওয়াহিদ উজ জামান এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোল্লা ওয়াহেদুজ্জামান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও চীনা বিনিয়োগের আহ্বান
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীনের সঙ্গে বিদ্যমান বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাত বিশেষ করে টেক্সটাইল, কৃষি প্রক্রিয়াকরণ ও অবকাঠামো উন্নয়ন খাতে আরও চীনা বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন। চীনের রাষ্ট্রদূত ঝাং ঝিয়ানি গতকাল গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করলে তিনি বলেন, চীন বাংলাদেশের জ্বালানি ও বিদ্যুৎ এবং ওষুধ ও যোগাযোগ খাতেও বিনিয়োগ করতে পারে। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, কৃষি, অবকাঠামো ও টেলিযোগাযোগ খাতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্পে অব্যাহত সাহায্য সহযোগিতার জন্য চীনকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ-মিয়ানমার-চীন সংযোগ সড়ক স্থাপনে দু'দেশ আন্তরিকভাবে একযোগে কাজ করতে পারে।
চীনের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত গণতান্ত্রিক সরকার পরিচালনা, জাতিসংঘে শান্তির মডেল উপস্থাপন ও জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর স্বার্থের ব্যাপারে সোচ্চার হওয়ার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। তিনি বাংলাদেশ ও চীনের সম্পর্কের ওপর তার লেখা একটি বই প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দেন।
বিচারের মতো যুদ্ধাপরাধীদের বিচারও জাতির জনপ্রিয় দাবি। এ বিচার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয়। আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে এ বিচার সম্পন্ন হবে। মন্ত্রিসভায় মানব পাচারের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের উলেল্গখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানব পাচারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বাংলাদেশ জাতীয় সক্ষমতার উন্নয়ন ঘটিয়েছে। গণতন্ত্রের মজবুত ভিত্তি দিতে তার সরকারের প্রয়াসের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, এ লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করা হচ্ছে এবং নির্বাচন নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ করতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) চালু করা হয়েছে।
অ্যাম্বাসাডর অ্যাট-লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডবিল্গউ মজিনা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব শেখ ওয়াহিদ উজ জামান এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোল্লা ওয়াহেদুজ্জামান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও চীনা বিনিয়োগের আহ্বান
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীনের সঙ্গে বিদ্যমান বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাত বিশেষ করে টেক্সটাইল, কৃষি প্রক্রিয়াকরণ ও অবকাঠামো উন্নয়ন খাতে আরও চীনা বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন। চীনের রাষ্ট্রদূত ঝাং ঝিয়ানি গতকাল গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করলে তিনি বলেন, চীন বাংলাদেশের জ্বালানি ও বিদ্যুৎ এবং ওষুধ ও যোগাযোগ খাতেও বিনিয়োগ করতে পারে। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, কৃষি, অবকাঠামো ও টেলিযোগাযোগ খাতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্পে অব্যাহত সাহায্য সহযোগিতার জন্য চীনকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ-মিয়ানমার-চীন সংযোগ সড়ক স্থাপনে দু'দেশ আন্তরিকভাবে একযোগে কাজ করতে পারে।
চীনের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত গণতান্ত্রিক সরকার পরিচালনা, জাতিসংঘে শান্তির মডেল উপস্থাপন ও জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর স্বার্থের ব্যাপারে সোচ্চার হওয়ার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। তিনি বাংলাদেশ ও চীনের সম্পর্কের ওপর তার লেখা একটি বই প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দেন।
No comments