পাক সুপ্রিম কোর্ট-গিলানি সৎ ব্যক্তি নন
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি সৎ ব্যক্তি নন বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। গিলানি সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যে শপথ নিয়েছিলেন তা রক্ষা করছেন না বলে জানান সুপ্রিম কোর্ট। জারদারির দুর্নীতি মামলা ফের শুরু না করলে তাকে সংসদ সদস্য হিসেবে অযোগ্য ঘোষণা করা হবে বলে সতর্ক করে দেন আদালত। সুপ্রিম কোর্টের এ বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তান পিপলস পার্টির মুখপাত্র বাবর আওয়ান বলেছেন, কে সংসদ সদস্য হতে যোগ্য এবং কে অযোগ্য তা নির্ধারণ করবে পাকিস্তানের জনগণ।
অন্যদিকে, সুপ্রিম কোর্টের এ মন্তব্যের পর পিপিপি'র কার্যনির্বাহী কমিটির জরুরী বৈঠক ডেকেছেন জারদারি। এতে দলের সব কেন্দ্রীয় নেতাকে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। খবর ডন নিউজ, টাইমস অব ইন্ডিয়া, হিন্দুস্তান টাইমসের।
দেশটির সর্বোচ্চ আদালতের পাঁচ বিচারকের একটি বেঞ্চ এ সতর্কতা দেন। এ সময় বিচারপতিরা বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্যই তার রাজনৈতিক দলের চেয়ে সংবিধানের প্রতি বেশি আনুগত্য প্রদর্শন করতে হবে। সুইস ব্যাংকে জারদারির অর্থ পাচার মামলাটি ফের শুরু করার নির্দেশ দেন সুপ্রিম কোর্ট। এর পরিপ্রেক্ষিতে গিলানি কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় আদালত তার সমালোচনা করেন। গিলানিকে সতর্ক করে বলা হয়েছে, তিনি যথাযথ ব্যবস্থা না নিলে তাকে আগামী ৫ বছরের জন্য আদালত সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য অযোগ্য ঘোষণা করতে পারেন। ১৬ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি ইফতেখার আহমেদ চৌধুরীর নেতৃত্বে এ বিষয়ে আবারও শুনানি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়। এ সময় ১৭ জানুয়ারির আগে এ বিষয়ে সরকারের মতামত জানতে অ্যাটর্নি জেনারেলকে নির্দেশ দেন আদালত। জারদারির বিরুদ্ধে সুইস আদালতে অর্থ পাচারের মামলা ছিল। সাবেক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফের আমলে জারি করা একটি অধ্যাদেশের অধীনে ক্ষমা পেয়ে যান জারদারি। দীর্ঘদিন ধরে এ মামলা ফের শুরুর করার চাপ দিয়ে আসছেন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। সরকার বলছে, প্রেসিডেন্ট হিসেবে সংবিধান অনুযায়ী যে কোনো ধরনের অভিযোগ থেকে রেহাই পাওয়ার অধিকার রাখেন জারদারি।
এমনকি সরকারের আপত্তি সত্ত্বেও এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিশন গঠন করেন আদালত।
দেশটির সর্বোচ্চ আদালতের পাঁচ বিচারকের একটি বেঞ্চ এ সতর্কতা দেন। এ সময় বিচারপতিরা বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্যই তার রাজনৈতিক দলের চেয়ে সংবিধানের প্রতি বেশি আনুগত্য প্রদর্শন করতে হবে। সুইস ব্যাংকে জারদারির অর্থ পাচার মামলাটি ফের শুরু করার নির্দেশ দেন সুপ্রিম কোর্ট। এর পরিপ্রেক্ষিতে গিলানি কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় আদালত তার সমালোচনা করেন। গিলানিকে সতর্ক করে বলা হয়েছে, তিনি যথাযথ ব্যবস্থা না নিলে তাকে আগামী ৫ বছরের জন্য আদালত সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য অযোগ্য ঘোষণা করতে পারেন। ১৬ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি ইফতেখার আহমেদ চৌধুরীর নেতৃত্বে এ বিষয়ে আবারও শুনানি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়। এ সময় ১৭ জানুয়ারির আগে এ বিষয়ে সরকারের মতামত জানতে অ্যাটর্নি জেনারেলকে নির্দেশ দেন আদালত। জারদারির বিরুদ্ধে সুইস আদালতে অর্থ পাচারের মামলা ছিল। সাবেক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফের আমলে জারি করা একটি অধ্যাদেশের অধীনে ক্ষমা পেয়ে যান জারদারি। দীর্ঘদিন ধরে এ মামলা ফের শুরুর করার চাপ দিয়ে আসছেন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। সরকার বলছে, প্রেসিডেন্ট হিসেবে সংবিধান অনুযায়ী যে কোনো ধরনের অভিযোগ থেকে রেহাই পাওয়ার অধিকার রাখেন জারদারি।
এমনকি সরকারের আপত্তি সত্ত্বেও এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিশন গঠন করেন আদালত।
No comments