রাজধানীতে দুর্ঘটনায় দুই শিক্ষার্থীসহ নিহত ৩
ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা লেগে রাজধানীর বনানীতে শুক্রবার রাতে রাকিবুল হাসান (২৪) নামের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী মারা যান। এতে আহত হয়েছেন সাইফুল ইসলাম (২৪) ও সৈকত (২৪) নামের আরো দুজন। এদিকে কদমতলীতে মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কাভার্টভ্যানের ধাক্কায় গতকাল শনিবার দুপুরে লায়লাতুল জাকিয়া রীমা (২৩) নামের আরেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন।রীমাকে দেখতে গতকাল সন্ধ্যায়
হাসপাতালে যান যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। অন্যদিকে রমনা থানায় অফিসার্স ক্লাবের সামনে গতকাল শনিবার দুপুরে প্রাইভেট কারের ধাক্কায় কামরুল হাসান সোহেল (২৬) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী মারা গেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশগুলো ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শুক্রবার রাত ১২টার দিকে মহাখালী ফ্লাইওভার দিয়ে বানানীর রাস্তায় সজোরে ছুটছিল একটি প্রাইভেট কার। ফ্লাইওভার থেকে দ্রুতগতিতে নেমে আসার সময় বনানীর চেয়াম্যানবাড়ীর কাছে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থাকা মালবোঝাই একটি ট্রাকের পেছনে সজোরে ধাক্কা খায় কারটি। ওই সময় গাড়িতে থাকা তিনজনই আহত হন।
গুলশান থানার উপপরিদর্শক গিয়াস উদ্দিন কালের কণ্ঠকে বলেন, তাঁরা ঘটনাস্থালে গিয়ে জানতে পারেন, আশপাশের লোকজন গুরুতর আহত রাকিবুল ও সাইফুলকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এবং সৈকতকে একটি ক্লিনিকে নিয়ে যায়। তিনি বলেন, হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাকিবুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
পারিবারিক সূত্রের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, নিহত রাকিবুল হাসান নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের স্নাতকোত্তর (এমবিএ) শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর বাবার নাম বশির আহমেদ। তাঁদের বাসা রাজধানীর নিউ বেইলি রোডে।
কদমতলীর ঘটনার প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানায়, কদমতলী থানাধীন পোস্তগোলা ঈগল বঙ্রে কাছে শনিবার দুপুর ২টার দিকে একটি মোটরসাইকেলে করে এক তরুণীসহ দুজন যাচ্ছিলেন। ওই সময় একটি কাভার্ডভ্যান মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দেয়। পেছনে বসা তরুণী পড়ে গেলে কাভার্ডভ্যানে চাপা পড়েন। তারা কাভার্ডভ্যানটিকে আটক করলেও চালক ও হেলপারকে ধরতে পারেনি। আহত তরুণীকে দ্রুত ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়।
কদমতলী থানার পুলিশ পরিবারের বরাত দিয়ে জানায়, রীমা তাঁর স্বামী শামীম হাওলাদারের সঙ্গে ইডেন কলেজ থেকে ভর্তির ফর্ম কিনে মোটরসাইকেলযোগে বাসায় ফিরছিলেন। পথে পোস্তগোলা ঈগল বঙ্রে কাছে দুপুর ২টার দিকে চলমান অবস্থায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গেলে একটি কাভার্ডভ্যান রীমাকে চাপা দেয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ডাক্তার বিকেল ৩টার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রীমার বাবা জাকির হোসেন জানান, রীমা যাত্রাবাড়ীতে ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
অন্যদিকে নিহত সোহেলের ভাই কামরান জানান, শনিবার সকালে উত্তর মুগদাপাড়ার বাসা থেকে মোটরসাইকেলযোগে সোহেল বের হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা করার জন্য। দুপুরে ইস্কাটনে অফিসার্স ক্লাবের সামনে দিয়ে বাসায় ফেরার পথে একটি প্রাইভেট কারের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগলে তিনি ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন। পথচারীরা সোহেলকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সোহেল মারা যান।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শুক্রবার রাত ১২টার দিকে মহাখালী ফ্লাইওভার দিয়ে বানানীর রাস্তায় সজোরে ছুটছিল একটি প্রাইভেট কার। ফ্লাইওভার থেকে দ্রুতগতিতে নেমে আসার সময় বনানীর চেয়াম্যানবাড়ীর কাছে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থাকা মালবোঝাই একটি ট্রাকের পেছনে সজোরে ধাক্কা খায় কারটি। ওই সময় গাড়িতে থাকা তিনজনই আহত হন।
গুলশান থানার উপপরিদর্শক গিয়াস উদ্দিন কালের কণ্ঠকে বলেন, তাঁরা ঘটনাস্থালে গিয়ে জানতে পারেন, আশপাশের লোকজন গুরুতর আহত রাকিবুল ও সাইফুলকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এবং সৈকতকে একটি ক্লিনিকে নিয়ে যায়। তিনি বলেন, হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাকিবুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
পারিবারিক সূত্রের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, নিহত রাকিবুল হাসান নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের স্নাতকোত্তর (এমবিএ) শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর বাবার নাম বশির আহমেদ। তাঁদের বাসা রাজধানীর নিউ বেইলি রোডে।
কদমতলীর ঘটনার প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানায়, কদমতলী থানাধীন পোস্তগোলা ঈগল বঙ্রে কাছে শনিবার দুপুর ২টার দিকে একটি মোটরসাইকেলে করে এক তরুণীসহ দুজন যাচ্ছিলেন। ওই সময় একটি কাভার্ডভ্যান মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দেয়। পেছনে বসা তরুণী পড়ে গেলে কাভার্ডভ্যানে চাপা পড়েন। তারা কাভার্ডভ্যানটিকে আটক করলেও চালক ও হেলপারকে ধরতে পারেনি। আহত তরুণীকে দ্রুত ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়।
কদমতলী থানার পুলিশ পরিবারের বরাত দিয়ে জানায়, রীমা তাঁর স্বামী শামীম হাওলাদারের সঙ্গে ইডেন কলেজ থেকে ভর্তির ফর্ম কিনে মোটরসাইকেলযোগে বাসায় ফিরছিলেন। পথে পোস্তগোলা ঈগল বঙ্রে কাছে দুপুর ২টার দিকে চলমান অবস্থায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গেলে একটি কাভার্ডভ্যান রীমাকে চাপা দেয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ডাক্তার বিকেল ৩টার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রীমার বাবা জাকির হোসেন জানান, রীমা যাত্রাবাড়ীতে ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
অন্যদিকে নিহত সোহেলের ভাই কামরান জানান, শনিবার সকালে উত্তর মুগদাপাড়ার বাসা থেকে মোটরসাইকেলযোগে সোহেল বের হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা করার জন্য। দুপুরে ইস্কাটনে অফিসার্স ক্লাবের সামনে দিয়ে বাসায় ফেরার পথে একটি প্রাইভেট কারের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগলে তিনি ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন। পথচারীরা সোহেলকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সোহেল মারা যান।
No comments