টোয়েন্টি টোয়েন্টি-টি-টোয়েন্টিতেও সেই আত্মবিশ্বাসী পাকিস্তান
সিরিজ শুরুর আগে তারা ছিল আন্ডারডগ। টেস্ট, ওয়ানডে আর টোয়েন্টি টোয়েন্টি_তিন ফরম্যাটেই র্যাংকিংয়ে এগিয়ে ছিল শ্রীলঙ্কা। কিন্তু সিরিজ শেষে দেখা যাচ্ছে সে হিসাব উল্টে দিয়ে তিন ফরম্যাটেই শেষ হাসি পাকিস্তানের। টেস্ট আর ওয়ানডে সিরিজ জয়ের পর শুক্রবার একমাত্র টোয়েন্টি টোয়েন্টি ম্যাচেও তারা পেয়েছে ৫ উইকেটের জয়। অধিনায়ক মিসবাহ-উল হক তাই দারুণ খুশি, দুবাই ছাড়ার আগে আশা প্রকাশ করলেন পরের সফরেও থাকবে
সাফল্যের এ ধারাবাহিকতা। সেটা হলে কিন্তু বাংলাদেশের জন্য বিপদ, দুবাই থেকে তো ঢাকার বিমানেই চড়েছেন মিসবাহরা!
'আশা করছি বাংলাদেশ সফরে এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখার পাশাপাশি আরো উন্নতি করবে আমাদের দল। এ সফরটাও খুব সহজ হবে না নিশ্চয়ই'_বলেছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক। তবে ওয়ানডে আর টোয়েন্টি টোয়েন্টিতে র্যাংকিংয়ের দুই নম্বরে থাকা শ্রীলঙ্কাকে যেভাবে হারিয়েছে তারা, তাতে বাংলাদেশ সফরটাকে সহজ মনে হতেই পারে! তিন টেস্টের সিরিজ ১-০-তে জেতার পর পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৪-১ জয়, পরশুর একমাত্র টোয়েন্টি টোয়েন্টিতেও জিতেছে অনায়াসেই। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শ্রীলঙ্কানরা শুরুটা করেছিল ভালোই। প্রথম ১০ ওভারে তো ওভারপিছু প্রায় ৯ রান তুলেছিল তারা। কিন্তু আইজাজ চিমা বল হাতে নেওয়ার পর ধীরে ধীরে বদলে যেতে শুরু করে সব কিছু। চার ওভারের স্পেলে ৩০ রান দিয়ে ৪ উইকেট তুলে নেন পাকিস্তানের এ পেসার। তারপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোয় শ্রীলঙ্কার রানের গতিও কমে যায়। শেষ পর্যন্ত ৩ বল বাকি থাকতে ১৪১ রানেই গুটিয়ে যায় তাদের ইনিংস। সর্বোচ্চ ৫৬ রান করেছেন তিন নম্বরে নামা দিনেশ চন্ডিমাল। ৪৪ বলের ইনিংসটি আটটি বাউন্ডারিতে সাজিয়েছেন তিনি। অধিনায়ক তিলকরত্নে দিলশান মাত্র ১৫ বলে চারটি বাউন্ডারির সাহায্যে করেন ২৮ রান, তবে এ দুজন ছাড়া আর দুজন মাত্র ব্যাটসম্যান পেরেছেন দুই অঙ্ক ছুঁতে_উপুল থারাঙ্গা (১২) আর অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস (১৪)। শেষ ৭টি উইকেট তো মাত্র ৩২ রানের মধ্যে হারায় তারা।
জবাব দিতে নামা পাকিস্তান শুরু থেকেই ছিল সঠিক পথে। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে তারাও, তবে ৪৪ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর আসাদ শফিককে (২৮) নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৫৬ আর শহীদ আফ্রিদিকে নিয়ে পঞ্চম উইকেটে ৪৩ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের বন্দরে পেঁৗছে দেন মিসবাহ নিজেই। ১৫ বলের ঝড়ে দুটি ছক্কা মেরেছেন আফ্রিদি আর ৩৮ বলে তিনটি বাউন্ডারি আর একটি ছক্কার সাহায্যে ৪৮ রান করে অপরাজিত ছিলেন মিসবাহ।
আফ্রিদির কাছ থেকে ওয়ানডে অধিনায়কের দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন পর্যন্ত একটাই ওয়ানডেতে হেরেছে মিসবাহর দল। জয়ের ধারাবাহিকতা সম্প্রসারিত হচ্ছে টোয়েন্টি টোয়েন্টিতেও। এরপর বাংলাদেশের মতো প্রতিপক্ষকে পেয়ে একটুও কি আত্মতুষ্টিতে ভুগবে না দল? মিসবাহ কিন্তু মোটেই তেমন ভাবছেন না, 'শ্রীলঙ্কার মতো দলকে এভাবে হারানোর পর আমাদের দলের মনোবল ও আত্মবিশ্বাস এখন তুঙ্গে। তবে তার পরও আমরা বাংলাদেশকে মোটেই হালকাভাবে নিচ্ছি না।' ওয়েবসাইট
'আশা করছি বাংলাদেশ সফরে এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখার পাশাপাশি আরো উন্নতি করবে আমাদের দল। এ সফরটাও খুব সহজ হবে না নিশ্চয়ই'_বলেছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক। তবে ওয়ানডে আর টোয়েন্টি টোয়েন্টিতে র্যাংকিংয়ের দুই নম্বরে থাকা শ্রীলঙ্কাকে যেভাবে হারিয়েছে তারা, তাতে বাংলাদেশ সফরটাকে সহজ মনে হতেই পারে! তিন টেস্টের সিরিজ ১-০-তে জেতার পর পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৪-১ জয়, পরশুর একমাত্র টোয়েন্টি টোয়েন্টিতেও জিতেছে অনায়াসেই। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শ্রীলঙ্কানরা শুরুটা করেছিল ভালোই। প্রথম ১০ ওভারে তো ওভারপিছু প্রায় ৯ রান তুলেছিল তারা। কিন্তু আইজাজ চিমা বল হাতে নেওয়ার পর ধীরে ধীরে বদলে যেতে শুরু করে সব কিছু। চার ওভারের স্পেলে ৩০ রান দিয়ে ৪ উইকেট তুলে নেন পাকিস্তানের এ পেসার। তারপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোয় শ্রীলঙ্কার রানের গতিও কমে যায়। শেষ পর্যন্ত ৩ বল বাকি থাকতে ১৪১ রানেই গুটিয়ে যায় তাদের ইনিংস। সর্বোচ্চ ৫৬ রান করেছেন তিন নম্বরে নামা দিনেশ চন্ডিমাল। ৪৪ বলের ইনিংসটি আটটি বাউন্ডারিতে সাজিয়েছেন তিনি। অধিনায়ক তিলকরত্নে দিলশান মাত্র ১৫ বলে চারটি বাউন্ডারির সাহায্যে করেন ২৮ রান, তবে এ দুজন ছাড়া আর দুজন মাত্র ব্যাটসম্যান পেরেছেন দুই অঙ্ক ছুঁতে_উপুল থারাঙ্গা (১২) আর অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস (১৪)। শেষ ৭টি উইকেট তো মাত্র ৩২ রানের মধ্যে হারায় তারা।
জবাব দিতে নামা পাকিস্তান শুরু থেকেই ছিল সঠিক পথে। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে তারাও, তবে ৪৪ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর আসাদ শফিককে (২৮) নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৫৬ আর শহীদ আফ্রিদিকে নিয়ে পঞ্চম উইকেটে ৪৩ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের বন্দরে পেঁৗছে দেন মিসবাহ নিজেই। ১৫ বলের ঝড়ে দুটি ছক্কা মেরেছেন আফ্রিদি আর ৩৮ বলে তিনটি বাউন্ডারি আর একটি ছক্কার সাহায্যে ৪৮ রান করে অপরাজিত ছিলেন মিসবাহ।
আফ্রিদির কাছ থেকে ওয়ানডে অধিনায়কের দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন পর্যন্ত একটাই ওয়ানডেতে হেরেছে মিসবাহর দল। জয়ের ধারাবাহিকতা সম্প্রসারিত হচ্ছে টোয়েন্টি টোয়েন্টিতেও। এরপর বাংলাদেশের মতো প্রতিপক্ষকে পেয়ে একটুও কি আত্মতুষ্টিতে ভুগবে না দল? মিসবাহ কিন্তু মোটেই তেমন ভাবছেন না, 'শ্রীলঙ্কার মতো দলকে এভাবে হারানোর পর আমাদের দলের মনোবল ও আত্মবিশ্বাস এখন তুঙ্গে। তবে তার পরও আমরা বাংলাদেশকে মোটেই হালকাভাবে নিচ্ছি না।' ওয়েবসাইট
No comments