জাতিসংঘ মহাসচিব 'সন্ত্রাসে উসকানি' দিচ্ছেন : নেতানিয়াহু
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনের বিরুদ্ধে ‘সন্ত্রাসে উসকানি’ দেওয়ার অভিযোগ এনেছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনিদের অধিকার রক্ষার লড়াই নিয়ে বান কি মুনের এক বক্তব্যের প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার নেতানিয়াহুর এই প্রতিক্রিয়া।
গত সোমবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে দেওয়া এক ভাষণে বান কি-মুন ফিলিস্তিনিদের লড়াই প্রসঙ্গে বলেন, আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া দেখানো মানব চরিত্রেরই অংশ। অবশ্য সম্প্রতি ইসরাইলিদের ওপর ছুরি হাতে ফিলিস্তিনিদের হামলার নিন্দা জানান জাতিসংঘ মহাসচিব।
তিনি বলেন, কিছু ফিলিস্তিনি, বিশেষ করে তরুণরা চরম দুর্দশা আর গভীর বিচ্ছিন্নতাবোধ থেকে এ ধরণের হামলায় উদ্বুদ্ধ হচ্ছে। “অর্ধ শতক ধরে চলে আসা জবরদখল এবং থমকে থাকা শান্তি প্রক্রিয়া জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসেছে, যাতে ফিলিস্তিনিদের হতাশা বাড়ছে।”
এর প্রতিক্রিয়ায় এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহু বলেন, “জাতিসংঘ মহাসচিবের বক্তব্যে সন্ত্রাসবাদে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে।… সন্ত্রাস কোনোভাবেই বৈধতা পেতে পারে না।”
আল-আকসা মসজিদে প্রবেশে বাধাকে কেন্দ্র করে সাম্প্রতিক সময়ে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ইসরাইল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে সংঘাত-সহিংসতা নতুন মাত্রা পেয়েছে। এই সহিংসতায় গত অক্টোবর থেকে ১৫৫ জনের বেশি ফিলিস্তিনি, ২৮ জন ইসরাইলি এবং যুক্তরাষ্ট্র ও ইরিত্রিয়ার একজন করে নাগরিক নিহত হয়েছেন।
বিবিসি লিখেছে, জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি-মুন এতোদিন বক্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করে এসেছেন। তবে দায়িত্বের মেয়াদ ফুরিয়ে আসায় সোমবার নিরাপত্তা পরিষদে তিনি আরও সরল ভাষায় নিজের মনোভাব প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বলেই মনে হয়েছে।
নেতানিয়াহু তার বিবৃতিতে বলেন, ফিলিস্তিনি খুনিরা কোনো রাষ্ট্র চায় না, তারা একটি রাষ্ট্রের ধ্বংস চায় এবং জোর গলায় সেটা বলে।” জাতিসংঘ বহু দিন আগেই তার নিরপেক্ষ অবস্থান এবং নৈতিক শক্তি হারিয়ে ফেলেছে বলেও মন্তব্য করেন ইসরাইলি নেতা।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনিদের অধিকার রক্ষার লড়াই নিয়ে বান কি মুনের এক বক্তব্যের প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার নেতানিয়াহুর এই প্রতিক্রিয়া।
গত সোমবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে দেওয়া এক ভাষণে বান কি-মুন ফিলিস্তিনিদের লড়াই প্রসঙ্গে বলেন, আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া দেখানো মানব চরিত্রেরই অংশ। অবশ্য সম্প্রতি ইসরাইলিদের ওপর ছুরি হাতে ফিলিস্তিনিদের হামলার নিন্দা জানান জাতিসংঘ মহাসচিব।
তিনি বলেন, কিছু ফিলিস্তিনি, বিশেষ করে তরুণরা চরম দুর্দশা আর গভীর বিচ্ছিন্নতাবোধ থেকে এ ধরণের হামলায় উদ্বুদ্ধ হচ্ছে। “অর্ধ শতক ধরে চলে আসা জবরদখল এবং থমকে থাকা শান্তি প্রক্রিয়া জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসেছে, যাতে ফিলিস্তিনিদের হতাশা বাড়ছে।”
এর প্রতিক্রিয়ায় এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহু বলেন, “জাতিসংঘ মহাসচিবের বক্তব্যে সন্ত্রাসবাদে উৎসাহ দেওয়া হয়েছে।… সন্ত্রাস কোনোভাবেই বৈধতা পেতে পারে না।”
আল-আকসা মসজিদে প্রবেশে বাধাকে কেন্দ্র করে সাম্প্রতিক সময়ে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ইসরাইল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে সংঘাত-সহিংসতা নতুন মাত্রা পেয়েছে। এই সহিংসতায় গত অক্টোবর থেকে ১৫৫ জনের বেশি ফিলিস্তিনি, ২৮ জন ইসরাইলি এবং যুক্তরাষ্ট্র ও ইরিত্রিয়ার একজন করে নাগরিক নিহত হয়েছেন।
বিবিসি লিখেছে, জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি-মুন এতোদিন বক্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করে এসেছেন। তবে দায়িত্বের মেয়াদ ফুরিয়ে আসায় সোমবার নিরাপত্তা পরিষদে তিনি আরও সরল ভাষায় নিজের মনোভাব প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বলেই মনে হয়েছে।
নেতানিয়াহু তার বিবৃতিতে বলেন, ফিলিস্তিনি খুনিরা কোনো রাষ্ট্র চায় না, তারা একটি রাষ্ট্রের ধ্বংস চায় এবং জোর গলায় সেটা বলে।” জাতিসংঘ বহু দিন আগেই তার নিরপেক্ষ অবস্থান এবং নৈতিক শক্তি হারিয়ে ফেলেছে বলেও মন্তব্য করেন ইসরাইলি নেতা।
No comments