প্রধান বিচারপতি সম্পর্কে পার্লামেন্টে পাল্টা বক্তব্য দুঃখজনক : সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি
সুপ্রিম
কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছেন,
প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহা সম্পর্কে পার্লামেন্টে
পাল্টা বক্তব্য দেয়া দুঃখজনক। এটা বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করবে।
তিনি অভিযোগ করেন, সরকার এটাকে রাজনৈতিক ইস্যু হিসেবে আনতে চাইছে।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতির কক্ষে এক ব্রিফিংয়ে খন্দকার মাহবুব হোসেন এসব কথা বলেন।
অবসরে যাওয়া বিচারপতিদের রায় লেখা এবং রায়ে স্বাক্ষর করাকে অসাংবিধানিক বলে প্রধান বিচারপতি যে বাণী দিয়েছেন তা সমর্থন করে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, অবসরে যাওয়া বিচারপতিরা রায় লিখলে বা রায়ে স্বাক্ষর করলে তা অনৈতিক হবে। এটা করা ঠিক হবে না।
তিনি বলেন, ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি একটি মামলার রায় যে দিন দেন সেই দিনই অবসরে যান। কিন্তু পরে তিনি রায়ে আর স্বাক্ষর করেননি।
মাহবুব হোসেন আরো বলেন, প্রধান বিচারপতি যেটা বলেছেন আইনের বিধান মোতাবেক অবসরে যেয়ে রায় লেখা আইনসম্মত হবে না। বিচারপতিরা শপথের পর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। অবসরে গেলে আর শপথ থাকে না। এজন্য অবসরে যাওয়ার পর রায় লেখা বা স্বাক্ষর করা আইনসম্মত নয়।
তিনি বলেন, আমাদের জাতীয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায় অবসরে যাওয়ার পর লেখা হয়েছে। এটা ঠিক হয়নি। এতে বিচার প্রার্থীরা হয়রানির শিকার হয়েছে। ভবিষ্যতে যাতে এটা না হয় সেটাই প্রধান বিচারপতির বক্তব্যের মূল উদ্দেশ্য।
উল্লেখ্য, গত ১৭ জানুয়ারি বর্তমান প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব গ্রহণের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে দেয়া এক বাণীতে বলেন, বিচারপতিরা অবসরে যাওয়ার পর রায় লেখা অসাংবিধানিক।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতির কক্ষে এক ব্রিফিংয়ে খন্দকার মাহবুব হোসেন এসব কথা বলেন।
অবসরে যাওয়া বিচারপতিদের রায় লেখা এবং রায়ে স্বাক্ষর করাকে অসাংবিধানিক বলে প্রধান বিচারপতি যে বাণী দিয়েছেন তা সমর্থন করে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, অবসরে যাওয়া বিচারপতিরা রায় লিখলে বা রায়ে স্বাক্ষর করলে তা অনৈতিক হবে। এটা করা ঠিক হবে না।
তিনি বলেন, ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি একটি মামলার রায় যে দিন দেন সেই দিনই অবসরে যান। কিন্তু পরে তিনি রায়ে আর স্বাক্ষর করেননি।
মাহবুব হোসেন আরো বলেন, প্রধান বিচারপতি যেটা বলেছেন আইনের বিধান মোতাবেক অবসরে যেয়ে রায় লেখা আইনসম্মত হবে না। বিচারপতিরা শপথের পর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। অবসরে গেলে আর শপথ থাকে না। এজন্য অবসরে যাওয়ার পর রায় লেখা বা স্বাক্ষর করা আইনসম্মত নয়।
তিনি বলেন, আমাদের জাতীয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায় অবসরে যাওয়ার পর লেখা হয়েছে। এটা ঠিক হয়নি। এতে বিচার প্রার্থীরা হয়রানির শিকার হয়েছে। ভবিষ্যতে যাতে এটা না হয় সেটাই প্রধান বিচারপতির বক্তব্যের মূল উদ্দেশ্য।
উল্লেখ্য, গত ১৭ জানুয়ারি বর্তমান প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব গ্রহণের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে দেয়া এক বাণীতে বলেন, বিচারপতিরা অবসরে যাওয়ার পর রায় লেখা অসাংবিধানিক।
No comments