‘অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জঙ্গি সংগঠন’
গণজাগরণ
মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার বলেছেন, একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের
দায়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের পক্ষে কথা বলে এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিচার চেয়ে
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল প্রমাণ করেছে, এটি একটি মানবতাবিরোধী ও জঙ্গি
সংগঠন।
আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন তিনি।
গণজাগরণ মঞ্চ ‘অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ধৃষ্টতাপূর্ণ ও ন্যক্কারজনক বক্তব্যের প্রতিবাদে’ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে ইমরান এইচ সরকার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যখন ইরাক, আফগানিস্তান ও সিরিয়ায় বোমা মেরে নারী ও শিশুসহ অসংখ্য মানুষকে হত্যা করছে, তখন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল একটা টু শব্দও করে না। অথচ বাংলাদেশে যখন কোনো যুদ্ধাপরাধীর রায় কার্যকরের সময় আসে, তখন তারা বেশ সক্রিয় হয়ে যায়, সোচ্চার হয়ে উঠে। এত দিন তারা বলবার চেষ্টা করেছে তারা মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে, তাই বিচার বন্ধ চায়। কিন্তু যুদ্ধাপরাধী ছাড়াও তো অনেকের মৃত্যুদণ্ড হচ্ছে, তাঁদের ব্যাপারে অ্যামনেস্টির বক্তব্য কোথায়?’
ইমরান এইচ সরকার অ্যামনেস্টিকে তার ‘ধৃষ্টতাপূর্ণ’ বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। তা না হলে বিশ্বব্যাপী কর্মসূচি দেওয়া হবে। তাদের ক্ষমা চাইতে বাধ্য করা হবে। আগামী সোমবার এই বক্তব্যের প্রতিবাদে লন্ডনে সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ের সামনে যুক্তরাজ্যে থাকা গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী-সংগঠকেরা বিক্ষোভ করবেন।
সমাবেশে ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি লাকী আক্তার, মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ বীরবিক্রম, ভাস্কর রাশা প্রমুখ বক্তব্য দেন। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন তিনি।
গণজাগরণ মঞ্চ ‘অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ধৃষ্টতাপূর্ণ ও ন্যক্কারজনক বক্তব্যের প্রতিবাদে’ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে ইমরান এইচ সরকার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যখন ইরাক, আফগানিস্তান ও সিরিয়ায় বোমা মেরে নারী ও শিশুসহ অসংখ্য মানুষকে হত্যা করছে, তখন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল একটা টু শব্দও করে না। অথচ বাংলাদেশে যখন কোনো যুদ্ধাপরাধীর রায় কার্যকরের সময় আসে, তখন তারা বেশ সক্রিয় হয়ে যায়, সোচ্চার হয়ে উঠে। এত দিন তারা বলবার চেষ্টা করেছে তারা মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে, তাই বিচার বন্ধ চায়। কিন্তু যুদ্ধাপরাধী ছাড়াও তো অনেকের মৃত্যুদণ্ড হচ্ছে, তাঁদের ব্যাপারে অ্যামনেস্টির বক্তব্য কোথায়?’
ইমরান এইচ সরকার অ্যামনেস্টিকে তার ‘ধৃষ্টতাপূর্ণ’ বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। তা না হলে বিশ্বব্যাপী কর্মসূচি দেওয়া হবে। তাদের ক্ষমা চাইতে বাধ্য করা হবে। আগামী সোমবার এই বক্তব্যের প্রতিবাদে লন্ডনে সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ের সামনে যুক্তরাজ্যে থাকা গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী-সংগঠকেরা বিক্ষোভ করবেন।
সমাবেশে ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি লাকী আক্তার, মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ বীরবিক্রম, ভাস্কর রাশা প্রমুখ বক্তব্য দেন। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
No comments