গরুর দুধ শিশুর ডায়াবেটিসের কারণ হতে পারে
আমেরিকান একাডেমী অব পেডিয়াট্রিকসের গবেষকরা লক্ষ্য করেছেন যে, কোন কোন শিশুর ডায়াবেটিসের সঙ্গে গরুর দুধের পরোক্ষ যোগাযোগ রয়েছে। গরুর দুধের মধ্যে রয়েছে অনেক বিচিত্র রকমের প্রোটিন। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি যার পরিপাক নালীতে পর্যাপ্ত পাচক রস নিঃসৃত হয় যা দিয়ে সহজেই এসব প্রোটিনকে হজম করে এমাইনো
এসিডে পরিণত করতে পারে। কিন্তু একটা শিশুর পক্ষে এসব প্রোটিন হজম করা অনেক সময় সহজ হয় না। কারণ তার পরিপাক নালী থেকে প্রয়োজনীয় পাচক রস নিঃসৃত হয় না। গরুর দুধের কোন একটি প্রোটিনের সঙ্গে প্যানক্রিয়াসের বিটা সেলের সাদৃশ্য রয়েছে। ছোট শিশুকে গরুর দুধ খেতে দিলে সেই নির্দিষ্ট প্রোটিনটির বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা বাহিনী গড়ে ওঠে। পরবর্তী সময় দেখা যায় গরুর দুধের প্রোটিনের বিরুদ্ধে তৈরি প্রতিরক্ষা বাহিনী উল্টো প্যানক্রিয়াসে ইনসুলিন উৎপাদনকারী বিটা সেলগুলোকে আক্রমণ ও ধ্বংস করতে থাকে তাতে ইনসুলিন উৎপাদন ব্যাহত হয়। যায় ফলস্বরূপ শিশুটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়। এক্ষেত্রে শিশুর ডায়াবেটিসকারী শত্রু“ হলো গরুর দুধ। গবেষকরা বলেছেন যে, মায়ের দুধ শিশুর জন্য সর্বোত্তম খাবার। মায়েরা যেন বারো মাসের কম বয়সী শিশুদের পূর্ণ ননীযুক্ত গরুর দুধ খেতে না দেন। যদি কোন অনাকাক্সিক্ষত কারণে শিশুটি মায়ের দুধ না পায় তাহলে কোন ভাল ইনফ্যান্ট ফর্মুলা দুধ খাওয়ানো যেতে পারে।
ভিডিও গেমস প্রসঙ্গে
আজকালকার কম বয়সী অনেক ছেলেমেয়ে তো বটেই অনেক বয়স্ক মানুষও ভিডিও গেমসে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এদের অধিকাংশ সন্ত্রাস ও সহিংস ঘটনাবহুল ভিডিও গেমস খেলে। এর ফল স্বরূপ তারা বাস্তব জীবনের সহিংস ঘটনার প্রতি সংবেদনশীলতা হারাতে থাকে। শুধু তাই নয়, তারা আরও বেশকিছু ক্ষেত্রে আবেগ হারাতে থাকে।
গবেষকদের মতামত এরূপ যে প্রচলিত ভিডিও গেমসগুলো মানুষকে সহিংস, সন্ত্রাসপ্রবণ ও নিরাবেগ করে তুলছে। এভাবে চলতে থাকলে এর প্রভাবে আমাদের সামাজিক ব্যবস্থা বড় ধরনের হুমকির মধ্যে পড়বে। এক্ষেত্রে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও ভিডিও গেমস প্রস্তুতকারকদের নজর দেয়া উচিত। যদি আমরা গঠনমূলক ভিডিও গেমস তৈরি করে উঠতি বয়সের মানুষদের তাতে আগ্রহী করে তুলতে পারি। তবে তার একটি ধনাত্মক প্রভাব পড়বে সমাজে। অনেক গাণিতিক ধারা ও ভিডিও গেমসে ব্যবহার করা যেতে পারে শিশু-কিশোরদের মেধার উন্নতি করতে।
ভিডিও গেমস প্রসঙ্গে
আজকালকার কম বয়সী অনেক ছেলেমেয়ে তো বটেই অনেক বয়স্ক মানুষও ভিডিও গেমসে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এদের অধিকাংশ সন্ত্রাস ও সহিংস ঘটনাবহুল ভিডিও গেমস খেলে। এর ফল স্বরূপ তারা বাস্তব জীবনের সহিংস ঘটনার প্রতি সংবেদনশীলতা হারাতে থাকে। শুধু তাই নয়, তারা আরও বেশকিছু ক্ষেত্রে আবেগ হারাতে থাকে।
গবেষকদের মতামত এরূপ যে প্রচলিত ভিডিও গেমসগুলো মানুষকে সহিংস, সন্ত্রাসপ্রবণ ও নিরাবেগ করে তুলছে। এভাবে চলতে থাকলে এর প্রভাবে আমাদের সামাজিক ব্যবস্থা বড় ধরনের হুমকির মধ্যে পড়বে। এক্ষেত্রে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ও ভিডিও গেমস প্রস্তুতকারকদের নজর দেয়া উচিত। যদি আমরা গঠনমূলক ভিডিও গেমস তৈরি করে উঠতি বয়সের মানুষদের তাতে আগ্রহী করে তুলতে পারি। তবে তার একটি ধনাত্মক প্রভাব পড়বে সমাজে। অনেক গাণিতিক ধারা ও ভিডিও গেমসে ব্যবহার করা যেতে পারে শিশু-কিশোরদের মেধার উন্নতি করতে।
No comments