প্রযুক্তির বন্ধনে প্রজন্ম
পড়ন্ত বিকেলের লাল আভায় আমাদের ক্যাম্পাস থাকে ছাত্রছাত্রীদের আড্ডামুখর। ক্লাস শেষে নোর্টস নিয়ে পরামর্শ কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা নিয়ে ব্যস্ত থাকে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী। লাইব্রেরী থেকেও নেমে আসেন অনেকে চা বিরতির টানে। এর পাকে অনেকে ব্যস্ত থাকেন ল্যাপটপ হাতে।
যদিও প্রথম দর্শনে মনে হয় নিজেকে বিচ্ছিন্ন করতে বুঝি এ আয়োজন। কিন্তু একটু লক্ষ্য করলেই বুঝা যায় এই চিত্রের অন্তরালের অন্য খবর।
প্রযুক্তির বিকাশ আমাদের জীবনযাত্রাকে অতীতে এতটা প্রভাবিত করেনি। যেমনটা করছে ইদানীং। খুব বেশি দিন আগের কথা নয়। যখন বাবা মার সঙ্গে চিঠির মাধ্যমে সন্তান যোগাযোগ রক্ষা করত।
পরবর্তী ধাপে এলো মুটোফোন যদিও প্রথম দিকে চড়া মূল্যের কারণে এ ব্যবহার সীমিত ছিল গুটিকয়েক সচ্ছল পরিবারের সন্তানদের হাতে। তবে বর্তমানে এর ব্যাপ্তি সব শ্রেণীর মানুষের মাঝে লক্ষ্য করা যায়। সামনের দিনগুলোতে ল্যাপটপের ক্ষেত্রেও এ ব্যাপার ঘটবে বলে আশা করা যায়। তবে সাইবার ক্যাফের রেট খুব একটা বেশি নয়, বরং যাদের পার্সোনাল কম্পিউটার নেই তারা প্রযুক্তিবান্ধব হতে বেছে নিতে পারে সাইবার ক্যাফে।
প্রযুক্তি আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে কতটা প্রভাবিত করে বিষয়টি জানাতে চেয়েছিলাম ক’জন শিক্ষার্থীর কাছে। তারা প্রত্যেকেই একমত ইন্টারনেট ছাড়া তাদের একমুহূর্তও চলে না। ইন্টারনেট শুধু বাইরের বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ নয় বরং সামাজিক নেটওয়ার্কের কল্যাণে এর মাধ্যমে আমারা খুঁজে পাই আমাদের হারানো বন্ধুদের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আসিফ জানায়, পড়াশোনার ব্যাপারেও প্রযুক্তি আমাদের সবচেয়ে কাছের পরামর্শক। প্রশ্ন করলাম কিভাবে সে জানাল, আমরা সারের পড়ানো বিষয় পুনরায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে এর সাম্প্রতিক তথ্যগুলো খুঁজে বের করি। পূর্বে লাইব্রেরীতে আমাদের এ কাজটি সারতে হতো। সামাজিক নেটওয়ার্ক নিয়ে অত্যন্ত আগ্রহ প্রকাশ করে ঈশিতা জানায় বাবার সরকারী চাকরির সুবাদে অনেক জেলায় পড়তে হয়েছে তাকে। কিন্তু পরবর্তীতে তার পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে ফেসবুক কিংবা টুইটার এর মাধ্যমে পুরনো বন্ধুদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে অতি সহজে।
ডিপ্রজন্ম প্রতিবেদক
প্রযুক্তির বিকাশ আমাদের জীবনযাত্রাকে অতীতে এতটা প্রভাবিত করেনি। যেমনটা করছে ইদানীং। খুব বেশি দিন আগের কথা নয়। যখন বাবা মার সঙ্গে চিঠির মাধ্যমে সন্তান যোগাযোগ রক্ষা করত।
পরবর্তী ধাপে এলো মুটোফোন যদিও প্রথম দিকে চড়া মূল্যের কারণে এ ব্যবহার সীমিত ছিল গুটিকয়েক সচ্ছল পরিবারের সন্তানদের হাতে। তবে বর্তমানে এর ব্যাপ্তি সব শ্রেণীর মানুষের মাঝে লক্ষ্য করা যায়। সামনের দিনগুলোতে ল্যাপটপের ক্ষেত্রেও এ ব্যাপার ঘটবে বলে আশা করা যায়। তবে সাইবার ক্যাফের রেট খুব একটা বেশি নয়, বরং যাদের পার্সোনাল কম্পিউটার নেই তারা প্রযুক্তিবান্ধব হতে বেছে নিতে পারে সাইবার ক্যাফে।
প্রযুক্তি আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে কতটা প্রভাবিত করে বিষয়টি জানাতে চেয়েছিলাম ক’জন শিক্ষার্থীর কাছে। তারা প্রত্যেকেই একমত ইন্টারনেট ছাড়া তাদের একমুহূর্তও চলে না। ইন্টারনেট শুধু বাইরের বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ নয় বরং সামাজিক নেটওয়ার্কের কল্যাণে এর মাধ্যমে আমারা খুঁজে পাই আমাদের হারানো বন্ধুদের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আসিফ জানায়, পড়াশোনার ব্যাপারেও প্রযুক্তি আমাদের সবচেয়ে কাছের পরামর্শক। প্রশ্ন করলাম কিভাবে সে জানাল, আমরা সারের পড়ানো বিষয় পুনরায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে এর সাম্প্রতিক তথ্যগুলো খুঁজে বের করি। পূর্বে লাইব্রেরীতে আমাদের এ কাজটি সারতে হতো। সামাজিক নেটওয়ার্ক নিয়ে অত্যন্ত আগ্রহ প্রকাশ করে ঈশিতা জানায় বাবার সরকারী চাকরির সুবাদে অনেক জেলায় পড়তে হয়েছে তাকে। কিন্তু পরবর্তীতে তার পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে ফেসবুক কিংবা টুইটার এর মাধ্যমে পুরনো বন্ধুদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে অতি সহজে।
ডিপ্রজন্ম প্রতিবেদক
No comments