দুজন ডিলারের বিরুদ্ধে কালোবাজারে টিসিবির মাল বিক্রির অভিযোগ
কেশবপুরের দুজন টিসিবির ডিলারের বিরুদ্ধে ছয় হাজার কেজি চিনি ও ৬০০ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল কালোবাজারে বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। পবিত্র রমজান মাসে সরকারের পক্ষ থেকে বাজারদর নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য বিশেষভাবে বরাদ্দকৃত চিনি ও সয়াবিন তেল কালোবাজারে বিক্রি করায় এলাকার মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি
হয়েছে। ঘটনা তদন্তের পর অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুজন ডিলারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) অফিস সূত্রে জানা গেছে, টিসিবির ডিলার মো. আশরাফ আলীর মেসার্স আশরাফ আলী ও তাঁর ছেলে মাহবুবুর রহমানের মেসার্স এম আর এন্টারপ্রাইজ জুলাই মাসের বরাদ্দ করা চিনি ও সয়াবিন তেল থেকে ছয় হাজার কেজি চিনি ও ৬০০ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল কালোবাজারে বিক্রি করে দেয়। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ট্যাগ অফিসার উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. হাদিউজ্জামান তদন্তকালে টিসিবির মাল উত্তোলন করে অবৈধভাবে কালোবাজারে বিক্রির সত্যতা পান। বাজারে চিনি ও তেলের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির জন্য এ কাজ করা হয়েছে বলে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে দেওয়া তাঁর প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন। কেশবপুরের হাবাসপোল গ্রামের ক্রেতা ইয়াকুব আলী বলেন, টিসিবির ডিলার আশরাফ আলীর কাছ থেকে তিনি সরকারি দামে চিনি ও তেল কিনতে পারেননি। প্রতিবেদন পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সায়েদ মো. মনজুর আলম উল্লিখিত ডিলারদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন। ইউএনও জানান, তাঁরা এক নামে দুটি লাইসেন্স করেছেন। ট্যাগ অফিসারকে দিয়ে স্টক না মিলিয়ে মাল বিক্রি করেছেন। আগামী তিন দিনের ভেতর কারণ দর্শানোর পর তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) অফিস সূত্রে জানা গেছে, টিসিবির ডিলার মো. আশরাফ আলীর মেসার্স আশরাফ আলী ও তাঁর ছেলে মাহবুবুর রহমানের মেসার্স এম আর এন্টারপ্রাইজ জুলাই মাসের বরাদ্দ করা চিনি ও সয়াবিন তেল থেকে ছয় হাজার কেজি চিনি ও ৬০০ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল কালোবাজারে বিক্রি করে দেয়। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ট্যাগ অফিসার উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. হাদিউজ্জামান তদন্তকালে টিসিবির মাল উত্তোলন করে অবৈধভাবে কালোবাজারে বিক্রির সত্যতা পান। বাজারে চিনি ও তেলের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির জন্য এ কাজ করা হয়েছে বলে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে দেওয়া তাঁর প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন। কেশবপুরের হাবাসপোল গ্রামের ক্রেতা ইয়াকুব আলী বলেন, টিসিবির ডিলার আশরাফ আলীর কাছ থেকে তিনি সরকারি দামে চিনি ও তেল কিনতে পারেননি। প্রতিবেদন পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সায়েদ মো. মনজুর আলম উল্লিখিত ডিলারদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন। ইউএনও জানান, তাঁরা এক নামে দুটি লাইসেন্স করেছেন। ট্যাগ অফিসারকে দিয়ে স্টক না মিলিয়ে মাল বিক্রি করেছেন। আগামী তিন দিনের ভেতর কারণ দর্শানোর পর তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments