ফ্যাশন ও শারাপোভা
টেনিস তারকাদের অনেক ব্যতিব্যস্ততা। টুর্নামেন্ট খেলার জন্য নিয়তই তাঁদের পৃথিবীর এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত চষে বেড়াতে হয়। একঘেঁয়েমি ও ভ্রমণজনিত অবসাদ থেকে দূরে থাকার জন্য শীর্ষস্থানীয় অনেক তারকাই এখন বেছে বেছে টুর্নামেন্ট খেলেন। মারিয়া শারাপোভাও এই তালিকার বাইরে নন। কিন্তু ছবির এই শারাপোভার কোনো ক্লান্তি নেই! ভাবা যায়, গত সপ্তাহে ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে তিন-তিনটি ফ্যাশন শোতে উপস্থিত থেকেছেন।
অথচ ওই সপ্তাহেই অংশ নিয়েছেন প্যারিস ওপেনে। জার্মানির অ্যাঞ্জেলিক কেরবারের কাছে হেরে বিদায় নিয়েছেন কোয়ার্টার ফাইনালে। প্যারিস থেকে ফিরেছেন নিউইয়র্কে। এর পরই কোর্টের বাইরে এই ব্যস্ততা। নিউইয়র্কের লিঙ্কন সেন্টারে মার্সেডিজ বেঞ্জ ফ্যাশন উইকের বিভিন্ন ফ্যাশন শোতে একরকম নিয়মিত মুখ হয়ে গেলেন শারাপোভা। ক্লান্তি? ফ্যাশনের সঙ্গে যখন ‘প্যাশন’ একাত্মতা পায়, সেখানে ক্লান্তির বদলে উপভোগটাই বড় হয়ে ওঠে। আর শারাপোভার কাছে তো ফ্যাশনের আরেক নাম সাফল্যের প্রথম সিঁড়ি, ‘যখন তোমাকে ভালো দেখাবে, তুমি স্বচ্ছন্দ বোধ করবে। স্বাচ্ছন্দ্যে থাকলে সব দুশ্চিন্তা দূরে সরিয়ে সব সময় সেরা রূপে দেখা দেওয়া যায়।’
এই উপলব্ধি থেকেই কি না, অনেক আগেই ফ্যাশনের সঙ্গে জড়িয়েছেন শারাপোভা। ২০১০ সাল থেকে বিভিন্ন গ্ল্যান্ড স্লাম টুর্নামেন্টে খেলছেন নিজের ডিজাইন করা পোশাকে। অনেক উদীয়মান খেলোয়াড়ও এখন তাঁর ডিজাইন করা পোশাকেই নামেন কোর্টে। শুধু কি পোশাক? হ্যান্ডব্যাগ, জুতোর ডিজাইনের সঙ্গেও জড়িয়ে আছেন সাবেক এক নম্বর তারকা। আর এই কাজে তাঁর সঙ্গী যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত ফ্যাশন হাউস কোল হান। প্রকৃতিদত্ত রূপ আছে, সঙ্গে এই ফ্যাশন সচেতনতা—টেনিস থেকে উপার্জিত টাকার চেয়ে কোর্টের বাইরে আয়টা যে আরও বেশি, তাতে আর আশ্চর্য কি! ওয়েবসাইট।
শাহরিয়ার ফিরোজ
এই উপলব্ধি থেকেই কি না, অনেক আগেই ফ্যাশনের সঙ্গে জড়িয়েছেন শারাপোভা। ২০১০ সাল থেকে বিভিন্ন গ্ল্যান্ড স্লাম টুর্নামেন্টে খেলছেন নিজের ডিজাইন করা পোশাকে। অনেক উদীয়মান খেলোয়াড়ও এখন তাঁর ডিজাইন করা পোশাকেই নামেন কোর্টে। শুধু কি পোশাক? হ্যান্ডব্যাগ, জুতোর ডিজাইনের সঙ্গেও জড়িয়ে আছেন সাবেক এক নম্বর তারকা। আর এই কাজে তাঁর সঙ্গী যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত ফ্যাশন হাউস কোল হান। প্রকৃতিদত্ত রূপ আছে, সঙ্গে এই ফ্যাশন সচেতনতা—টেনিস থেকে উপার্জিত টাকার চেয়ে কোর্টের বাইরে আয়টা যে আরও বেশি, তাতে আর আশ্চর্য কি! ওয়েবসাইট।
শাহরিয়ার ফিরোজ
No comments