পদ্মা সেতু প্রকল্পে মালয়েশিয়ার প্রস্তাব-বিনিয়োগের পাঁচ গুণ অর্থ তুলে নেবে ৩৪ বছরে! by আনোয়ার হোসেন
পদ্মা সেতু প্রকল্পে ২৩০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে ৩৪ বছরে এক হাজার ১৯৯ কোটি ডলার উঠিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে মালয়েশিয়া, যা তাদের বিনিয়োগ করা অর্থের পাঁচ গুণের বেশি। মালয়েশিয়া সেতুটি ৫০ বছর তাদের মালিকানায় দেওয়ার প্রস্তাব করেছে। সে হিসাবে টোল বাবদ আয় আরও বাড়বে।
প্রস্তাবিত পদ্মা সেতুর আয়ুষ্কাল ধরা হয়েছে ১০০ বছর। মালয়েশিয়া বাংলাদেশ সরকারের কাছে গত সপ্তাহে পদ্মা সেতু নিয়ে সমঝোতা স্মারকের একটি খসড়া প্রস্তাব পাঠিয়েছে। সেখানে এসব কথা বলা হয়েছে।
সেতু বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মালয়েশিয়া ছাড়াও চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও ইংল্যান্ডের বিভিন্ন কোম্পানি পিপিপিতে পদ্মা সেতু নির্মাণে অনানুষ্ঠানিকভাবে আগ্রহ দেখিয়েছে। আজ রোববার এসব দেশের আগ্রহের বিষয়ে আলোচনা করতে সেতু বিভাগে একটি আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক ডাকা হয়েছে। এই বৈঠকে যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও সেতু বিভাগ ছাড়াও আইন মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি), বাংলাদেশ ব্যাংক, পরিবেশ মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং বিভাগের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণের কথা রয়েছে।
মালয়েশিয়া বাংলাদেশ সরকারের কাছে যে প্রস্তাব দিয়েছে, তাতে ২০১৬ থেকে ২০৫০ সাল পর্যন্ত টোল বাবদ কী পরিমাণ আয় হবে, সেটা দেখানো হয়েছে। এই হিসাবে বলা হয়েছে, বঙ্গবন্ধু সেতুতে বর্তমানে যে হারে টোল আদায় করা হচ্ছে, সে হারে পদ্মা সেতুর টোল আদায় করা হলে এই খাতে আয় হবে ৫৮০ কোটি মার্কিন ডলার। টোল দ্বিগুণ করা হলে আয় হবে ৯৮৬ কোটি ডলার। এর সঙ্গে বঙ্গবন্ধু সেতুতে যে টোল আদায় হয়, তার ২০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি যোগ করলে ২০৫০ সালের মধ্যে এক হাজার ১৯৯ কোটি মার্কিন ডলার উঠিয়ে নেওয়ার সুযোগ আছে।
মালয়েশিয়া তাদের প্রস্তাবে টোল আদায়ের এই তিন স্তরের কথা উল্লেখ করলেও তারা কোন স্তরে টোল আদায় করতে চায়, সেটা বলেনি। সেতু বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, টোল কম ধরা হলে পদ্মা সেতুতে মালয়েশিয়ার মালিকানার সময়সীমা বাড়বে, টোল বাড়ালে কমে আসবে।
মালয়েশিয়া তাদের প্রস্তাবে বিনিয়োগ করা অর্থ তিন শতাংশ সুদে সংগ্রহ করার কথা বলেছে। তারা বলেছে, এই সুদের হার অনুযায়ী নির্মাণ, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ খাতে ২০৫০ সাল পর্যন্ত ব্যয় হবে ৫৫০ কোটি মার্কিন ডলার।
সেতু বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, সমঝোতা স্মারকে সইয়ের পর মালয়েশিয়ার সঙ্গে টোলের পরিমাণ ও মালিকানার সময়সীমা নিয়ে দর-কষাকষি করা হবে। তবে খোলা দরপত্রে না গিয়ে মালয়েশিয়ার একক কোনো কোম্পানিকে দায়িত্ব দিতে যাচ্ছে। ফলে দর-কষাকষির দিক থেকে মালয়েশিয়ার কোম্পানি সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। ২১ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সইয়ের কথা ছিল। এখন তা পিছিয়ে যেতে পারে। মালয়েশিয়া ইতিমধ্যে এমওইউর খসড়া সেতু বিভাগে পাঠিয়েছে।
এর আগে পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), জাপানি সংস্থা জাইকা ও ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংকের (আইডিবি) সঙ্গে ২৩৫ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি হয়। দুর্নীতির অভিযোগে ঋণের কার্যক্রম স্থগিত রেখেছে দাতারা। মালয়েশিয়ার প্রস্তাব পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বব্যাংকসহ দাতাদের সঙ্গে ঋণচুক্তি বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করেছে সেতু বিভাগ। ঋণ বাতিলের একটি সারসংক্ষেপ সেতু বিভাগ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
বিশ্বব্যাংকের দেওয়া ঋণের সার্ভিস চার্জ বা সেবা ব্যয়ের হার দশমিক ৭৫ শতাংশ। জাইকার সুদের হার দশমিক ০১ শতাংশ, এডিবির দেড় শতাংশ এবং আইডিবির প্রায় তিন শতাংশ। অন্যদিকে মালয়েশিয়া ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে বা বন্ড ছেড়ে অর্থ জোগাড় করবে বলে প্রস্তাবে উল্লেখ করেছে। তাদের ঋণের সুদের হার বেশি হবে।
বঙ্গবন্ধু সেতুর দৈর্ঘ্য প্রায় পাঁচ কিলোমিটার। অন্যদিকে পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য হবে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার। সেতু বিভাগ সূত্র জানায়, বঙ্গবন্ধু সেতুতে বর্তমানে দৈনিক টোল আদায় হয় ৮০ থেকে ৯০ লাখ টাকা।
জানতে চাইলে পদ্মা সেতু প্রকল্পের পরিচালক শফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ব্যয় কত হবে, কত টাকা টোল নির্ধারণ করা হবে, হস্তান্তরের সময়সীমা নিয়ে ভাবার সময়ই আসেনি। বিস্তারিত চুক্তির সময় এ বিষয়গুলো ঠিক করা হবে। তাই এ বিষয়ে এখনই কিছু বলার সময় আসেনি।
কঠিন সাত শর্ত: সেতু বিভাগ সূত্র জানায়, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত সেরি সামি ভেলি বাংলাদেশকে যে প্রস্তাব জমা দিয়েছেন, তাতে সাতটি শর্ত রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে নির্মাণ, পরিচালনা, মালিকানা ও হস্তান্তর পদ্ধতিতে (বিওওটি) ৫০ বছরের মালিকানা দেওয়া, পদ্মা সেতুতে যে পরিমাণ যান চলাচলের অনুমান করা হয়েছে তা নিশ্চিত করা, যান চলাচল কমে গেলে এর জন্য ভর্তুকি দেওয়া, টোল থেকে আয় করা অর্থের কর ও আমদানি করা যন্ত্রপাতি-মালামালের শুল্ক মওকুফ, বিনিয়োগকারীদের অর্থ তুলে নেওয়া বাধাগ্রস্ত করতে পারে এমন করারোপ না করা, পদ্মার প্রতিযোগী কোনো সেতু করতে না দেওয়া বা টোল বাধাগ্রস্ত হয় এমন কোনো ব্যবস্থা না রাখা এবং মানবাধিকার ও পরিবেশ-সংক্রান্ত সব প্রতিবন্ধকতা আগে থেকেই দূর করা।
সেতু বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, এসব শর্ত মেনে নিলে সরকার অনেক বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে। আগামী তিন বছরের মধ্যে মালয়েশিয়া পদ্মা সেতু নির্মাণ করলে ২০১৬ সাল থেকে টোল আদায় শুরু হবে।
জানা গেছে, পদ্মা সেতুর নকশা প্রণেতাদের প্রাক্কলন হচ্ছে, ২০১৬ সালে এই সেতু দিয়ে ১১ হাজার ৩৬৯টি যান চলাচল করবে। এখন থেকে ২৫ বছর পর, অর্থাত্ ২০৩৯ সালে চলবে ৫৬ হাজার যানবাহন। মালয়েশিয়ার শর্ত মানলে যান চলাচলের এই ভবিষ্যদ্বাণী ঠিক থাকতে হবে। নতুবা সরকারকে ভর্তুকি দিতে হবে। এ ছাড়া পদ্মা সেতু হলে ফেরি পারাপারও বন্ধ রাখতে হবে।
সেতু বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মালয়েশিয়া ছাড়াও চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও ইংল্যান্ডের বিভিন্ন কোম্পানি পিপিপিতে পদ্মা সেতু নির্মাণে অনানুষ্ঠানিকভাবে আগ্রহ দেখিয়েছে। আজ রোববার এসব দেশের আগ্রহের বিষয়ে আলোচনা করতে সেতু বিভাগে একটি আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক ডাকা হয়েছে। এই বৈঠকে যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও সেতু বিভাগ ছাড়াও আইন মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি), বাংলাদেশ ব্যাংক, পরিবেশ মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং বিভাগের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণের কথা রয়েছে।
মালয়েশিয়া বাংলাদেশ সরকারের কাছে যে প্রস্তাব দিয়েছে, তাতে ২০১৬ থেকে ২০৫০ সাল পর্যন্ত টোল বাবদ কী পরিমাণ আয় হবে, সেটা দেখানো হয়েছে। এই হিসাবে বলা হয়েছে, বঙ্গবন্ধু সেতুতে বর্তমানে যে হারে টোল আদায় করা হচ্ছে, সে হারে পদ্মা সেতুর টোল আদায় করা হলে এই খাতে আয় হবে ৫৮০ কোটি মার্কিন ডলার। টোল দ্বিগুণ করা হলে আয় হবে ৯৮৬ কোটি ডলার। এর সঙ্গে বঙ্গবন্ধু সেতুতে যে টোল আদায় হয়, তার ২০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি যোগ করলে ২০৫০ সালের মধ্যে এক হাজার ১৯৯ কোটি মার্কিন ডলার উঠিয়ে নেওয়ার সুযোগ আছে।
মালয়েশিয়া তাদের প্রস্তাবে টোল আদায়ের এই তিন স্তরের কথা উল্লেখ করলেও তারা কোন স্তরে টোল আদায় করতে চায়, সেটা বলেনি। সেতু বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, টোল কম ধরা হলে পদ্মা সেতুতে মালয়েশিয়ার মালিকানার সময়সীমা বাড়বে, টোল বাড়ালে কমে আসবে।
মালয়েশিয়া তাদের প্রস্তাবে বিনিয়োগ করা অর্থ তিন শতাংশ সুদে সংগ্রহ করার কথা বলেছে। তারা বলেছে, এই সুদের হার অনুযায়ী নির্মাণ, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ খাতে ২০৫০ সাল পর্যন্ত ব্যয় হবে ৫৫০ কোটি মার্কিন ডলার।
সেতু বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, সমঝোতা স্মারকে সইয়ের পর মালয়েশিয়ার সঙ্গে টোলের পরিমাণ ও মালিকানার সময়সীমা নিয়ে দর-কষাকষি করা হবে। তবে খোলা দরপত্রে না গিয়ে মালয়েশিয়ার একক কোনো কোম্পানিকে দায়িত্ব দিতে যাচ্ছে। ফলে দর-কষাকষির দিক থেকে মালয়েশিয়ার কোম্পানি সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। ২১ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সইয়ের কথা ছিল। এখন তা পিছিয়ে যেতে পারে। মালয়েশিয়া ইতিমধ্যে এমওইউর খসড়া সেতু বিভাগে পাঠিয়েছে।
এর আগে পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), জাপানি সংস্থা জাইকা ও ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংকের (আইডিবি) সঙ্গে ২৩৫ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি হয়। দুর্নীতির অভিযোগে ঋণের কার্যক্রম স্থগিত রেখেছে দাতারা। মালয়েশিয়ার প্রস্তাব পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বব্যাংকসহ দাতাদের সঙ্গে ঋণচুক্তি বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করেছে সেতু বিভাগ। ঋণ বাতিলের একটি সারসংক্ষেপ সেতু বিভাগ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
বিশ্বব্যাংকের দেওয়া ঋণের সার্ভিস চার্জ বা সেবা ব্যয়ের হার দশমিক ৭৫ শতাংশ। জাইকার সুদের হার দশমিক ০১ শতাংশ, এডিবির দেড় শতাংশ এবং আইডিবির প্রায় তিন শতাংশ। অন্যদিকে মালয়েশিয়া ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে বা বন্ড ছেড়ে অর্থ জোগাড় করবে বলে প্রস্তাবে উল্লেখ করেছে। তাদের ঋণের সুদের হার বেশি হবে।
বঙ্গবন্ধু সেতুর দৈর্ঘ্য প্রায় পাঁচ কিলোমিটার। অন্যদিকে পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য হবে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার। সেতু বিভাগ সূত্র জানায়, বঙ্গবন্ধু সেতুতে বর্তমানে দৈনিক টোল আদায় হয় ৮০ থেকে ৯০ লাখ টাকা।
জানতে চাইলে পদ্মা সেতু প্রকল্পের পরিচালক শফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ব্যয় কত হবে, কত টাকা টোল নির্ধারণ করা হবে, হস্তান্তরের সময়সীমা নিয়ে ভাবার সময়ই আসেনি। বিস্তারিত চুক্তির সময় এ বিষয়গুলো ঠিক করা হবে। তাই এ বিষয়ে এখনই কিছু বলার সময় আসেনি।
কঠিন সাত শর্ত: সেতু বিভাগ সূত্র জানায়, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত সেরি সামি ভেলি বাংলাদেশকে যে প্রস্তাব জমা দিয়েছেন, তাতে সাতটি শর্ত রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে নির্মাণ, পরিচালনা, মালিকানা ও হস্তান্তর পদ্ধতিতে (বিওওটি) ৫০ বছরের মালিকানা দেওয়া, পদ্মা সেতুতে যে পরিমাণ যান চলাচলের অনুমান করা হয়েছে তা নিশ্চিত করা, যান চলাচল কমে গেলে এর জন্য ভর্তুকি দেওয়া, টোল থেকে আয় করা অর্থের কর ও আমদানি করা যন্ত্রপাতি-মালামালের শুল্ক মওকুফ, বিনিয়োগকারীদের অর্থ তুলে নেওয়া বাধাগ্রস্ত করতে পারে এমন করারোপ না করা, পদ্মার প্রতিযোগী কোনো সেতু করতে না দেওয়া বা টোল বাধাগ্রস্ত হয় এমন কোনো ব্যবস্থা না রাখা এবং মানবাধিকার ও পরিবেশ-সংক্রান্ত সব প্রতিবন্ধকতা আগে থেকেই দূর করা।
সেতু বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, এসব শর্ত মেনে নিলে সরকার অনেক বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে। আগামী তিন বছরের মধ্যে মালয়েশিয়া পদ্মা সেতু নির্মাণ করলে ২০১৬ সাল থেকে টোল আদায় শুরু হবে।
জানা গেছে, পদ্মা সেতুর নকশা প্রণেতাদের প্রাক্কলন হচ্ছে, ২০১৬ সালে এই সেতু দিয়ে ১১ হাজার ৩৬৯টি যান চলাচল করবে। এখন থেকে ২৫ বছর পর, অর্থাত্ ২০৩৯ সালে চলবে ৫৬ হাজার যানবাহন। মালয়েশিয়ার শর্ত মানলে যান চলাচলের এই ভবিষ্যদ্বাণী ঠিক থাকতে হবে। নতুবা সরকারকে ভর্তুকি দিতে হবে। এ ছাড়া পদ্মা সেতু হলে ফেরি পারাপারও বন্ধ রাখতে হবে।
No comments