শিক্ষিকা যখন প্রেমিকা
পদার্থবিজ্ঞানের
শিক্ষিকা এলিনর উইলসন (২৯)। তার বিরুদ্ধে গুরুতর যৌনতার অভিযোগ আনা হয়েছে।
বলা হয়েছে, তিনি মাত্র ১৬ বছর বয়সী এক ছাত্রের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন
করেছিলেন। এ অভিযোগ শুধু অভিযোগ আকারেই থাকে নি। তা চলে গেছে আদালত
পর্যন্ত। এখন এলিনরকে এ অভিযোগে আদালতে হাজিরা দিতে হচ্ছে। তিন বছর আগে
তিনি স্কুল ট্রিপে গিয়ে আফ্রিকা থেকে ফিরছিলেন লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে।
ফেরার পথেই বিমানের ভেতরে তার শিকারে পরিণত হয় ওই শিক্ষার্থী।
তিনি তাকে বিমানের টয়লেটে নিয়ে তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেন। ওই সময় এলিনর তাকে আশ্বস্ত করেন যে, তার ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারণ, তিনি জন্মবিরতিকরণ ইঞ্জেকশন ব্যবহার করছেন। কিন্তু এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এলিনর। তার বাসা বৃটেনের গ্লুসেস্টারশায়ারের ডুর্সলেতে। অভিযোগ আছে, প্রথমে তিনি বিমানের আসনে বসে ওই ছাত্রকে যৌন উত্তেজিত করেন। আসনে বসেই অনেকদূর অগ্রসর হন। এরপর তাকে তিনি টয়লেটে নিয়ে যান। এর কিছুদিন পরে তিনি ওই ছাত্রকে বলেন, তার সঙ্গে ওই যৌন সম্পর্কের কারণে তিনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন এবং তাকে গর্ভপাত করাতে হবে।
আদালতে নিজের বক্তব্যে ওই ছাত্র বলেছে, আমি তার কাছে জানতে চেয়েছি তিনি বিমানের ওই ঘটনায় কোনো অনুশোচনা বোধ করেন কি-না। কিন্তু তিনি তা অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, তার কোনো অনুশোচনা নেই। অনিরাপদ ওই সম্পর্ক নিয়ে আমি আতঙ্কিত ছিলাম।
এখানেই সব শেষ হয়ে যায় নি। ওই ছাত্রকে নিয়ে এলিনর গ্লুসেস্টারশায়ারের টিনটার্ন অ্যাবে, ব্রিস্টলের অ্যাশটন কোর্ট এস্টেটে ডেটিং করতে গিয়েছেন। এ বিষয়ে ওই কিশোর বলেছে, এসব ঘটনার পর ওই শিক্ষিকা তার কাছে আর একজন শিক্ষিকা ছিলেন না। তিনি ছিলেন তার প্রেমিকা হয়ে। এই বয়সী একজন নারী। তার আছে বড় ডিগ্রি। চমৎকার বাড়ি ও গাড়ি। তার এমন সান্নিধ্য পেয়ে ওই বালক অভিভূত হয়ে পড়ে। এলিনরের একজন প্রেমিক আছে। তার সম্পর্কে তিনি ওই কিশোরকে বলেছেন। তাকে বলেছেন, প্রেমিক পুরুষের সঙ্গে তিনি সুখী নন। সে তাকে নির্যাতন করে।
তিনি তাকে বিমানের টয়লেটে নিয়ে তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেন। ওই সময় এলিনর তাকে আশ্বস্ত করেন যে, তার ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারণ, তিনি জন্মবিরতিকরণ ইঞ্জেকশন ব্যবহার করছেন। কিন্তু এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এলিনর। তার বাসা বৃটেনের গ্লুসেস্টারশায়ারের ডুর্সলেতে। অভিযোগ আছে, প্রথমে তিনি বিমানের আসনে বসে ওই ছাত্রকে যৌন উত্তেজিত করেন। আসনে বসেই অনেকদূর অগ্রসর হন। এরপর তাকে তিনি টয়লেটে নিয়ে যান। এর কিছুদিন পরে তিনি ওই ছাত্রকে বলেন, তার সঙ্গে ওই যৌন সম্পর্কের কারণে তিনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন এবং তাকে গর্ভপাত করাতে হবে।
আদালতে নিজের বক্তব্যে ওই ছাত্র বলেছে, আমি তার কাছে জানতে চেয়েছি তিনি বিমানের ওই ঘটনায় কোনো অনুশোচনা বোধ করেন কি-না। কিন্তু তিনি তা অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, তার কোনো অনুশোচনা নেই। অনিরাপদ ওই সম্পর্ক নিয়ে আমি আতঙ্কিত ছিলাম।
এখানেই সব শেষ হয়ে যায় নি। ওই ছাত্রকে নিয়ে এলিনর গ্লুসেস্টারশায়ারের টিনটার্ন অ্যাবে, ব্রিস্টলের অ্যাশটন কোর্ট এস্টেটে ডেটিং করতে গিয়েছেন। এ বিষয়ে ওই কিশোর বলেছে, এসব ঘটনার পর ওই শিক্ষিকা তার কাছে আর একজন শিক্ষিকা ছিলেন না। তিনি ছিলেন তার প্রেমিকা হয়ে। এই বয়সী একজন নারী। তার আছে বড় ডিগ্রি। চমৎকার বাড়ি ও গাড়ি। তার এমন সান্নিধ্য পেয়ে ওই বালক অভিভূত হয়ে পড়ে। এলিনরের একজন প্রেমিক আছে। তার সম্পর্কে তিনি ওই কিশোরকে বলেছেন। তাকে বলেছেন, প্রেমিক পুরুষের সঙ্গে তিনি সুখী নন। সে তাকে নির্যাতন করে।
No comments