ট্রাম্পের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে
ডনাল্ড
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর গত এক বছরে মিত্র রাষ্ট্রগুলোর কাছে দেশটির
জনপ্রিয়তা কমেছে। কানাডা ও জার্মানির মতো দেশগুলোকে মৌখিক আক্রমণ দেশটিকে এ
অবস্থানে নিয়ে গেছে বলে একটি শীর্ষ জরিপ সংস্থা পিউ রিসার্চ সেন্টার
জানিয়েছে। ২৫টি দেশে জরিপ চালিয়ে এ সংস্থাটি জানিয়েছে, জরিপকৃত দেশের জনগণ
রাশিয়ার নেতা ভ্লাদিমির পুতিন এবং চীনের নেতা শি জিন পিং-এর সক্ষমতা থেকে
ট্রাম্পের সক্ষমতা নিয়ে তুলনামূলক কম আস্থা রাখে।
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা হ্রাসের অন্যতম কারণ হল, ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসার পর থেকে ট্রাম্প প্যারিস জলরায়ু চুক্তি, ইরানের পরমাণু শক্তি চুক্তির মতো আন্তর্জাতিক চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নিয়েছেন। অপরদিকে, রাশিয়ার নেতা ভ্লাদিমির পুতিন এবং উত্তর কোরিয়ার কিম জং উনের মতো স্বৈরাচারী নেতাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপন করেছেন। ন্যাটোর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সমালোচনা করাও এর নেপথ্যে কাজ করে। এছাড়া জুন মাসে কানাডায় জি-৭ সম্মেলনে ট্রাম্প মিত্র রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে একটি যৌথ বিবৃতি স্বাক্ষরে অসম্মতি জানান। এ সময় সম্মেলনের আয়োজক কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে অসৎ এবং দুর্বল হিসেবে আখ্যা দিয়ে ঠাট্টা করেন তিনি।
এরপরে লক্ষ্যমাত্রার থেকে বেশি বাণিজ্য, অল্প নিরাপত্তা ও রাশিয়ার গ্যাসের উপর নির্ভশীলতার কারণে ক্রমাগতভাবে জার্মানিকে আক্রমণ করে গেছেন তিনি। গত সপ্তাহেও তিনি জাতিসংঘের অধিবেশনে বক্তব্যকালে হাসির পাত্র হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, ইতিহাসের অন্যসব নেতার থেকে গত দুই বছর ক্ষমতায় আসার পর তার অর্জন অনেক বেশি।
জরিপটিতে দেখা গেছে, ডনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ভাবমূর্তিতে যথেষ্ট ক্ষতি হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় দুই বছরে এই অবস্থার আরো অবনতি ঘটতে থাকে। বিশেষ করে ইউরোপে এ অবস্থাটা আরো তীব্র। জার্মানিতে ৩০ শতাংশ মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের উপর সন্তুষ্ট। ফ্রান্সে ৩৮ শতাংশ, কানাডায় ৩৯ শতাংশ এবং রাশিয়ায় এ হার সবচেয়ে কম, ২৬ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের উপর সবচেয়ে ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে ইসরাইল, ফিলিপাইন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার। এসব দেশে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আস্থা রয়েছে ৮০ ভাগ মানুষের। আর জরিপকৃত ২৫টি দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে তাদের। ৪৩ শতাংশ দেশের রয়েছে নেতিবাচক মনোভাব। সেপনে ৭ শতাংশ, ফ্রান্সে ৯ শতাংশ এবং জার্মানিতে ১০ শতাংশ মানুষের ট্রাম্পের নেতৃত্বের প্রতি আস্থা আছে। ২৫টি দেশের মধ্যে ২০টি দেশের মানুষই বলেছেন যে, তাদের ট্রাম্পের নেতৃত্বের প্রতি কোনো আস্থা নেই।
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা হ্রাসের অন্যতম কারণ হল, ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসার পর থেকে ট্রাম্প প্যারিস জলরায়ু চুক্তি, ইরানের পরমাণু শক্তি চুক্তির মতো আন্তর্জাতিক চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নিয়েছেন। অপরদিকে, রাশিয়ার নেতা ভ্লাদিমির পুতিন এবং উত্তর কোরিয়ার কিম জং উনের মতো স্বৈরাচারী নেতাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপন করেছেন। ন্যাটোর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সমালোচনা করাও এর নেপথ্যে কাজ করে। এছাড়া জুন মাসে কানাডায় জি-৭ সম্মেলনে ট্রাম্প মিত্র রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে একটি যৌথ বিবৃতি স্বাক্ষরে অসম্মতি জানান। এ সময় সম্মেলনের আয়োজক কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে অসৎ এবং দুর্বল হিসেবে আখ্যা দিয়ে ঠাট্টা করেন তিনি।
এরপরে লক্ষ্যমাত্রার থেকে বেশি বাণিজ্য, অল্প নিরাপত্তা ও রাশিয়ার গ্যাসের উপর নির্ভশীলতার কারণে ক্রমাগতভাবে জার্মানিকে আক্রমণ করে গেছেন তিনি। গত সপ্তাহেও তিনি জাতিসংঘের অধিবেশনে বক্তব্যকালে হাসির পাত্র হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, ইতিহাসের অন্যসব নেতার থেকে গত দুই বছর ক্ষমতায় আসার পর তার অর্জন অনেক বেশি।
জরিপটিতে দেখা গেছে, ডনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ভাবমূর্তিতে যথেষ্ট ক্ষতি হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় দুই বছরে এই অবস্থার আরো অবনতি ঘটতে থাকে। বিশেষ করে ইউরোপে এ অবস্থাটা আরো তীব্র। জার্মানিতে ৩০ শতাংশ মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের উপর সন্তুষ্ট। ফ্রান্সে ৩৮ শতাংশ, কানাডায় ৩৯ শতাংশ এবং রাশিয়ায় এ হার সবচেয়ে কম, ২৬ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের উপর সবচেয়ে ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে ইসরাইল, ফিলিপাইন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার। এসব দেশে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আস্থা রয়েছে ৮০ ভাগ মানুষের। আর জরিপকৃত ২৫টি দেশের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে তাদের। ৪৩ শতাংশ দেশের রয়েছে নেতিবাচক মনোভাব। সেপনে ৭ শতাংশ, ফ্রান্সে ৯ শতাংশ এবং জার্মানিতে ১০ শতাংশ মানুষের ট্রাম্পের নেতৃত্বের প্রতি আস্থা আছে। ২৫টি দেশের মধ্যে ২০টি দেশের মানুষই বলেছেন যে, তাদের ট্রাম্পের নেতৃত্বের প্রতি কোনো আস্থা নেই।
No comments