নির্বাচন কমিশনারদের জানিয়ে ফাইল উপস্থাপন করতে হবে
গুরুত্বপূর্ণ
সিদ্ধান্ত চার কমিশনারকে না জানিয়ে নথি উপস্থাপনের বিষয়ে নোট দেয়ার পর নয়া
নির্দেশনা জারি করেছে ইসি সচিবালয়। এখন থেকে গুরুত্বপূর্ণ নথি উপস্থাপনের
আগে তা চার কমিশনারকে অবহিত করতে বলা হয়েছে নির্দেশনায়।
এ আদেশের ফলে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পাশাপাশি অন্য নির্বাচন কমিশনারদের কাছেও গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয়ে নথি উপস্থাপন করতে হবে ইসি সচিবালয়কে। ইসি’র সিনিয়র সহকারী সচিব মো. শাহ আলম স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে বলা হয়- ইসি সচিবালয়ের সব কার্যক্রম পরিচালনায় বিভিন্ন বিধি-বিধান, রীতি, পদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে। সচিবালয়ের কিছু কিছু কার্যক্রম ইসি সচিবালয় আইন ও কার্যপ্রণালী বিধিমালা এর বিধি-বিধানের ব্যত্যয় ঘটেছে, যা চার নির্বাচন কমিশনারের নজরে এসেছে। এ সংক্রান্ত বিধি-বিধান প্রতিপালন করে ইসি সচিবালয়ের সব কাজ পরিচালনার জন্য নির্বাচন কমিশন নির্দেশনা দিয়েছেন। আইন-বিধি যুক্ত করে এ অফিস আদেশে আরো বলা হয়েছে, শাখা হতে কোনো বিষয়ে নথি উপস্থাপনকালে তা কোন পর্যায়ে নিষ্পত্তি হবে তা নথিতে উল্লেখ থাকতে হবে। নির্বাচন কমিশন বরাবর কোন নথি উপস্থাপন হবে তা কার্যপ্রণালী বিধির তফসিলে উল্লেখ রয়েছে।
নির্বাচন কমিশন বরাবর উপস্থাপিতব্য বিষয়াদির ক্ষেত্রে এ বিধির ৩(৫) অনুসরণ করতে হবে। মাঠ কর্মকর্তা-কর্মচারী থেকে ইসি সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব বরাবর এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এর আগে অভিযোগ উঠেছিল, ইসি সচিবালয়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজের বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিব ছাড়া অন্য নির্বাচন কমিশনারকে অবহিত করা হয় না। কিছু কিছু কার্যক্রমে ‘বিধি-বিধানের ব্যত্যয় ঘটেছে’ উল্লেখ করে চার নির্বাচন কমিশনারের আন-অফিসিয়াল (ইউও) নোট দিয়েছিলেন। ওই নোটে বলা হয়, যে পদ্ধতিতেই নিষ্পত্তি করা হউক না কেন বিধির ৪ (৪) উপ-বিধি মতে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের ভিত্তিতে বিষয়াদি নিষ্পত্তি করার বিধান থাকলেও অনেক ক্ষেত্রে লঙ্ঘিত হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়।
এক মাস পর সিইসি’র কক্ষে চার কমিশনার: প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কক্ষে গিয়ে প্রায়শ আলোচনার রেওয়াজ ছিল কে এম নূরুল হুদা নেতৃত্বাধীন ইসিতে। তবে ইভিএম নিয়ে আরপিও সংস্কার সংক্রান্ত ৩০শে আগস্টের কমিশন বৈঠকের পর ৫ সদস্যের ইসিতে সিইসি’র কক্ষে ঘরোয়া বৈঠক হয় নি বলে জানান ইসি কর্মকর্তারা। প্রায় এক মাস পর মঙ্গলবার বিকালে সিইসি’র কক্ষে চার নির্বাচন কমিশনার একসঙ্গে বৈঠক করেন।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, এটা ছিল পিউরলি ঘরোয়া আলোচনা। আমরা অনেক ইস্যু নিয়ে নিজেরা আলোচনা করেছি। আপনারাই আমাদের বিষয়টি (ইউও নোট) নিয়ে অস্বস্তি দেখছেন। আসলে আমরা তো অস্বস্তিতে নেই। আগেও অনানুষ্ঠানিক এভাবে আমরা বসতাম; আজও বসেছি।
এ আদেশের ফলে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পাশাপাশি অন্য নির্বাচন কমিশনারদের কাছেও গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয়ে নথি উপস্থাপন করতে হবে ইসি সচিবালয়কে। ইসি’র সিনিয়র সহকারী সচিব মো. শাহ আলম স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে বলা হয়- ইসি সচিবালয়ের সব কার্যক্রম পরিচালনায় বিভিন্ন বিধি-বিধান, রীতি, পদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে। সচিবালয়ের কিছু কিছু কার্যক্রম ইসি সচিবালয় আইন ও কার্যপ্রণালী বিধিমালা এর বিধি-বিধানের ব্যত্যয় ঘটেছে, যা চার নির্বাচন কমিশনারের নজরে এসেছে। এ সংক্রান্ত বিধি-বিধান প্রতিপালন করে ইসি সচিবালয়ের সব কাজ পরিচালনার জন্য নির্বাচন কমিশন নির্দেশনা দিয়েছেন। আইন-বিধি যুক্ত করে এ অফিস আদেশে আরো বলা হয়েছে, শাখা হতে কোনো বিষয়ে নথি উপস্থাপনকালে তা কোন পর্যায়ে নিষ্পত্তি হবে তা নথিতে উল্লেখ থাকতে হবে। নির্বাচন কমিশন বরাবর কোন নথি উপস্থাপন হবে তা কার্যপ্রণালী বিধির তফসিলে উল্লেখ রয়েছে।
নির্বাচন কমিশন বরাবর উপস্থাপিতব্য বিষয়াদির ক্ষেত্রে এ বিধির ৩(৫) অনুসরণ করতে হবে। মাঠ কর্মকর্তা-কর্মচারী থেকে ইসি সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব বরাবর এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এর আগে অভিযোগ উঠেছিল, ইসি সচিবালয়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজের বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিব ছাড়া অন্য নির্বাচন কমিশনারকে অবহিত করা হয় না। কিছু কিছু কার্যক্রমে ‘বিধি-বিধানের ব্যত্যয় ঘটেছে’ উল্লেখ করে চার নির্বাচন কমিশনারের আন-অফিসিয়াল (ইউও) নোট দিয়েছিলেন। ওই নোটে বলা হয়, যে পদ্ধতিতেই নিষ্পত্তি করা হউক না কেন বিধির ৪ (৪) উপ-বিধি মতে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের ভিত্তিতে বিষয়াদি নিষ্পত্তি করার বিধান থাকলেও অনেক ক্ষেত্রে লঙ্ঘিত হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়।
এক মাস পর সিইসি’র কক্ষে চার কমিশনার: প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কক্ষে গিয়ে প্রায়শ আলোচনার রেওয়াজ ছিল কে এম নূরুল হুদা নেতৃত্বাধীন ইসিতে। তবে ইভিএম নিয়ে আরপিও সংস্কার সংক্রান্ত ৩০শে আগস্টের কমিশন বৈঠকের পর ৫ সদস্যের ইসিতে সিইসি’র কক্ষে ঘরোয়া বৈঠক হয় নি বলে জানান ইসি কর্মকর্তারা। প্রায় এক মাস পর মঙ্গলবার বিকালে সিইসি’র কক্ষে চার নির্বাচন কমিশনার একসঙ্গে বৈঠক করেন।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, এটা ছিল পিউরলি ঘরোয়া আলোচনা। আমরা অনেক ইস্যু নিয়ে নিজেরা আলোচনা করেছি। আপনারাই আমাদের বিষয়টি (ইউও নোট) নিয়ে অস্বস্তি দেখছেন। আসলে আমরা তো অস্বস্তিতে নেই। আগেও অনানুষ্ঠানিক এভাবে আমরা বসতাম; আজও বসেছি।
No comments