আর নয় কেমোথেরাপি
ক্যান্সার
চিকিৎসায় বিস্ময়কর খবর জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জেমস অ্যালিসন ও জাপানের
তাসুকু হোনজো। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধে অস্ত্রের মতো কাজ করতে
পারে এমন একটি থেরাপি আবিষ্কার করেছেন তারা। আর তার জন্যই তাদেরকে এ বছর
চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়েছে। তাদের এ আবিস্কার নিয়ে এরই
মধ্যে ব্যাপক প্রশংসা উঠেছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। ক্যান্সার
চিকিৎসায় যে কেমোথেরাপি দেয়া হয় তাদের চিকিৎসা পদ্ধতি তার চেয়ে অনেক
কার্যকর ও কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। কেমোথেরাপি দেয়া হলে তাতে যেমন
ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষগুলো ধ্বংস হয়, তার পাশাপাশি সাধারণ বা স্বাভাবিক
কোষেরও মৃত্যু ঘটে। কখনো কখনো বিষক্রিয়া দেখা দেয় একজন ক্যান্সার আক্রান্ত
রোগির দেহে। তবে জেমস অ্যালিসন ও তাসুকু হোনজো যে পদ্ধতি আবিস্কার করেছেন
তাকে বলা হচ্ছে ইমিউনোথেরাপি।
এর মধ্য দিয়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে উজ্জীবিত করা হয় টিউমার সেল বা কোষকে টার্গেট করতে। এই দুই বিজ্ঞানী রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার দুটি ক্ষেত্র সনাক্ত করেছেন। যখন তা বন্ধ করে রাখা হয় তখন তা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে অনুমতি দেয় দ্রুততার সঙ্গে ও অধিক কার্যকরভাবে ক্যান্সার কোষকে আক্রমণ করতে। এই পদ্ধতি দু’চার বছর ধরে রোগিদের দেহে কেবল থেরাপি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে সুনির্দিষ্ট কিছু ক্যান্সার যেমন অগ্নাশয় ব্রেন ক্যান্সারের মতো ক্যান্সারে এর কার্যকারিতা কম।
এর মধ্য দিয়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে উজ্জীবিত করা হয় টিউমার সেল বা কোষকে টার্গেট করতে। এই দুই বিজ্ঞানী রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার দুটি ক্ষেত্র সনাক্ত করেছেন। যখন তা বন্ধ করে রাখা হয় তখন তা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে অনুমতি দেয় দ্রুততার সঙ্গে ও অধিক কার্যকরভাবে ক্যান্সার কোষকে আক্রমণ করতে। এই পদ্ধতি দু’চার বছর ধরে রোগিদের দেহে কেবল থেরাপি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে সুনির্দিষ্ট কিছু ক্যান্সার যেমন অগ্নাশয় ব্রেন ক্যান্সারের মতো ক্যান্সারে এর কার্যকারিতা কম।
No comments