মুখ দেখে রোগ চিনুন
ভিটামিনের অভাবে শরীরের বিভিন্ন অংশ অসুস্থ ও ক্লান্ত দেখায়। অপুষ্টির ছাপ পড়ে। মুখের কয়েকটি পরিবর্তনে খুব সহজেই বুঝে নেয়া যায়, ভিটামিনের অভাব হচ্ছে কি না।
লক্ষণ ১
চোখের কোল ফোলা
শরীরে আয়োডিনের মাত্রার তারতম্য হলে থাইরয়েডের হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। ফলে ক্লান্তি, চোখের কোল ফোলে। শুষ্ক ত্বক, ওজন বেড়ে যাওয়া, নখ ভেঙে যাওয়ার সমস্যা হতে পারে। বেরি জাতীয় ফল, দই, আলু, বিনস খেলে এই সমস্যা দূর করা যেতে পারে।
লক্ষণ ২
অনুজ্জ্বল ত্বক
ভিটামিন বি১২-এর অভাবে ত্বক অনুজ্জ্বল দেখায়, চেহারায় ক্লান্তির ছাপ পড়ে। আরো একটি লক্ষণ সম্পূর্ণ মসৃণ জিভ। স্যামন মাছ, রেড মিট, দই, চিজ খেলে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে।
লক্ষণ ৩
রুক্ষ চুল
রুক্ষ চুল মানে শরীরে বায়োটিন বা ভিটামিন বি৭-এর অভাব। নখ ভেঙে যেতে পারে, চুল পাতলা হয়ে যায়। ডিম, বাদাম, ডাল ও গোটা শস্য খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
লক্ষণ ৪
ফ্যাকাশে ঠোঁট
ত্বক ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে যদি ঠোঁটও ফ্যাকাশে হয়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে রক্তাল্পতার সমস্যা। খুব বেশি ঠাণ্ডা লেগে যাওয়া, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ডায়েটে রাখতেই হবে বেশি পরিমাণ আয়রন। রেড মিট, সি ফুড, বিনস, সবুজ শাক-সবজি, কড়াইশুঁটি খেতে হবে।
লক্ষণ ৫
মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ
মাড়ি যদি খুব স্পর্শকাতর হয়, মাঝে মাঝেই রক্তপাত হয়, তাহলে বুঝতে হবে ভিটামিন সি-র অভাব। স্কার্ভি হতে পারে। মুখের পেশি ও হাড়ে ব্যথা হতে পারে। লক্ষণ দেখে ফেলে রাখবেন না। সাথে সাথে পরামর্শ নিতে হবে চিকিৎসকের। সূত্র : ইন্টারনেট
লক্ষণ ১
চোখের কোল ফোলা
শরীরে আয়োডিনের মাত্রার তারতম্য হলে থাইরয়েডের হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। ফলে ক্লান্তি, চোখের কোল ফোলে। শুষ্ক ত্বক, ওজন বেড়ে যাওয়া, নখ ভেঙে যাওয়ার সমস্যা হতে পারে। বেরি জাতীয় ফল, দই, আলু, বিনস খেলে এই সমস্যা দূর করা যেতে পারে।
লক্ষণ ২
অনুজ্জ্বল ত্বক
ভিটামিন বি১২-এর অভাবে ত্বক অনুজ্জ্বল দেখায়, চেহারায় ক্লান্তির ছাপ পড়ে। আরো একটি লক্ষণ সম্পূর্ণ মসৃণ জিভ। স্যামন মাছ, রেড মিট, দই, চিজ খেলে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে।
লক্ষণ ৩
রুক্ষ চুল
রুক্ষ চুল মানে শরীরে বায়োটিন বা ভিটামিন বি৭-এর অভাব। নখ ভেঙে যেতে পারে, চুল পাতলা হয়ে যায়। ডিম, বাদাম, ডাল ও গোটা শস্য খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
লক্ষণ ৪
ফ্যাকাশে ঠোঁট
ত্বক ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে যদি ঠোঁটও ফ্যাকাশে হয়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে রক্তাল্পতার সমস্যা। খুব বেশি ঠাণ্ডা লেগে যাওয়া, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ডায়েটে রাখতেই হবে বেশি পরিমাণ আয়রন। রেড মিট, সি ফুড, বিনস, সবুজ শাক-সবজি, কড়াইশুঁটি খেতে হবে।
লক্ষণ ৫
মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ
মাড়ি যদি খুব স্পর্শকাতর হয়, মাঝে মাঝেই রক্তপাত হয়, তাহলে বুঝতে হবে ভিটামিন সি-র অভাব। স্কার্ভি হতে পারে। মুখের পেশি ও হাড়ে ব্যথা হতে পারে। লক্ষণ দেখে ফেলে রাখবেন না। সাথে সাথে পরামর্শ নিতে হবে চিকিৎসকের। সূত্র : ইন্টারনেট
No comments