শয়নকক্ষে ২৭ গোখরা
রাজশাহী
নগরীর বুধপাড়া এলাকায় মাটির তৈরি একটি ঘরের শয়নকক্ষ থেকে একে একে ২৭টি সাপ
মারা পড়েছে। গত মঙ্গলবার রাত ১১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত ওই এলাকার মাজদার আলী
নামে এক ব্যক্তির শয়নকক্ষে লুকিয়ে থাকা এতগুলো সাপ মারা হয়।
একটি ঘরের মধ্যে এত সাপ লুকিয়ে থাকায় এলাকাজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে বাড়িটিতে আরো অনেক সাপ লুকিয়ে থাকতে পারে এই ভয়ে বাড়ির লোকজন চরম আতঙ্কে দিনাতিপাত করছেন। এদিকে একটি ঘর থেকে এত সাপ মারার খবর শুনে সাপ দেখতে বুধবার সকাল থেকে উৎসুক জনতা ভিড় করছেন ওই বাড়িটিতে।
এতসংখ্যক সাপ মারার বিষয়ে বাড়ির মালিক মাজদার আলীর জানান, তখন রাত আনুমানিক সাড়ে ১০টা হবে। মাটির বাড়ি, অন্ধকার ঘর। বিছানায় স্ত্রী ও সন্তান শুয়ে আছে। বাইরে থেকে স্বামী মাজদার আলীর ঘরে ঢুকে লাইট দিতেই চোখে পড়ে সাপের বাচ্চা। তখন নিজেই সেই সাপটিকে লাঠি দিয়ে মেরে ফেলেন। একটু পরে এক সঙ্গে আরো দুইটি সাপের বাচ্চা বের হয়ে আসে। সে দুটিও তিনি লাঠি দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলেন।
তিনি আরো বলেন, এর এক পর্যায়ে বেশ কয়েকটি সাপ মেঝেতে বের হয়ে আসে। তখন কোনো কিছু না করেই তার আরো দুই ভাই সাইদার আলী ও হায়দার আলীকে ডাকেন মাজদার আলী। এরপর থেকে শুরু হয়ে সাপ মারা। সারা রাতে একে একে ২৭টি সাপ মারেন তারা।
মাজদার আলী আরো জানান, বাড়িটি মাটির তৈরি এবং অনেক পুরনো। তাই হয়তো সাপ বাসা বেঁধেছে। গরমের কারণে সাপগুলো বেরিয়ে আসতে পারে। বাড়িতে আরো সাপ আছে বলে ধারণা করেন তিনি। এখন আতঙ্কে রয়েছে তার পরিবার। সাপের দখলে চলে গেছে পৈত্রিক বাড়িটি। এ কারণে বাড়ির সবাই আতঙ্কিত। তাই তার বউ ও বাচ্চারা এখন আর বাড়িতে থাকতে চাইছে না। ভয়ে ওই ঘরেও আর কেউ ঢুকছেন না। কারণ, যে সাপগুলো মারা পড়েছে, সবই বাচ্চা। দৈর্ঘ্য আড়াই ফুট। মাজদারের ধারণা, বাড়িতে এখনো আরো সাপ আছে। বিশেষ সাপের বাচ্চাগুলোর বাপ-মা তো রয়েছেই। তাই অভিজ্ঞ সাপুড়িয়ার খোঁজ করছেন তিনি।
তার ভাই সাইদার আলী জানায়, সাপগুলো মনে হয় গরমে বাইরে বের হয়ে আসতে শুরু করে। তখন তারা ঘরের ভেতরের বেশকিছু আসবাবপত্র বাইরে বের করে ফেলেন। ওই ঘরের দেয়ালের মধ্যে থাকা গর্ত থেকে সাপগুলো বের হয়ে আসে। তখন পুরো বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে এলাকার লোকজন তাদের বাড়িতে জড়ো হতে থাকেন।
তিনি আরো বলেন, তারা রাত প্রায় সাতে তিনটা পর্যন্ত ওই ঘরের মধ্যে অবস্থান করে সাপের অনুসন্ধান চালায়। ওই ঘরের কয়েকটি দেয়াল তারা খুরে সন্ধান চালায়। কিছু না পেয়ে তারা গর্তগুলোতে পানি দিয়ে রাখে। কিছু থাকলে যেনো সেটা বের হয়ে আসে।
এলাকার সাইদুর রহমান নামে এক ব্যক্তি জানালেন, মাজদারের ওই ঘরে অসংখ্য ইঁদুরের গর্ত রয়েছে। আর সেই গর্তগুলোতে বাসা বেঁধেছিল সাপ। রাত ১১টা থেকে ৩টা পর্র্যন্তঘরের মধ্যে বিভিন্ন গর্ত শাবল দিয়ে খুঁড়ে খুঁড়ে সাপগুলো মারা হয়েছে। পরে গর্তের ভেতর পানি ঢেলে দেওয়া হয়েছে। এতে আরও সাপ থাকলে বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা আছে।
একটি ঘরের মধ্যে এত সাপ লুকিয়ে থাকায় এলাকাজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে বাড়িটিতে আরো অনেক সাপ লুকিয়ে থাকতে পারে এই ভয়ে বাড়ির লোকজন চরম আতঙ্কে দিনাতিপাত করছেন। এদিকে একটি ঘর থেকে এত সাপ মারার খবর শুনে সাপ দেখতে বুধবার সকাল থেকে উৎসুক জনতা ভিড় করছেন ওই বাড়িটিতে।
এতসংখ্যক সাপ মারার বিষয়ে বাড়ির মালিক মাজদার আলীর জানান, তখন রাত আনুমানিক সাড়ে ১০টা হবে। মাটির বাড়ি, অন্ধকার ঘর। বিছানায় স্ত্রী ও সন্তান শুয়ে আছে। বাইরে থেকে স্বামী মাজদার আলীর ঘরে ঢুকে লাইট দিতেই চোখে পড়ে সাপের বাচ্চা। তখন নিজেই সেই সাপটিকে লাঠি দিয়ে মেরে ফেলেন। একটু পরে এক সঙ্গে আরো দুইটি সাপের বাচ্চা বের হয়ে আসে। সে দুটিও তিনি লাঠি দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলেন।
তিনি আরো বলেন, এর এক পর্যায়ে বেশ কয়েকটি সাপ মেঝেতে বের হয়ে আসে। তখন কোনো কিছু না করেই তার আরো দুই ভাই সাইদার আলী ও হায়দার আলীকে ডাকেন মাজদার আলী। এরপর থেকে শুরু হয়ে সাপ মারা। সারা রাতে একে একে ২৭টি সাপ মারেন তারা।
মাজদার আলী আরো জানান, বাড়িটি মাটির তৈরি এবং অনেক পুরনো। তাই হয়তো সাপ বাসা বেঁধেছে। গরমের কারণে সাপগুলো বেরিয়ে আসতে পারে। বাড়িতে আরো সাপ আছে বলে ধারণা করেন তিনি। এখন আতঙ্কে রয়েছে তার পরিবার। সাপের দখলে চলে গেছে পৈত্রিক বাড়িটি। এ কারণে বাড়ির সবাই আতঙ্কিত। তাই তার বউ ও বাচ্চারা এখন আর বাড়িতে থাকতে চাইছে না। ভয়ে ওই ঘরেও আর কেউ ঢুকছেন না। কারণ, যে সাপগুলো মারা পড়েছে, সবই বাচ্চা। দৈর্ঘ্য আড়াই ফুট। মাজদারের ধারণা, বাড়িতে এখনো আরো সাপ আছে। বিশেষ সাপের বাচ্চাগুলোর বাপ-মা তো রয়েছেই। তাই অভিজ্ঞ সাপুড়িয়ার খোঁজ করছেন তিনি।
তার ভাই সাইদার আলী জানায়, সাপগুলো মনে হয় গরমে বাইরে বের হয়ে আসতে শুরু করে। তখন তারা ঘরের ভেতরের বেশকিছু আসবাবপত্র বাইরে বের করে ফেলেন। ওই ঘরের দেয়ালের মধ্যে থাকা গর্ত থেকে সাপগুলো বের হয়ে আসে। তখন পুরো বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে এলাকার লোকজন তাদের বাড়িতে জড়ো হতে থাকেন।
তিনি আরো বলেন, তারা রাত প্রায় সাতে তিনটা পর্যন্ত ওই ঘরের মধ্যে অবস্থান করে সাপের অনুসন্ধান চালায়। ওই ঘরের কয়েকটি দেয়াল তারা খুরে সন্ধান চালায়। কিছু না পেয়ে তারা গর্তগুলোতে পানি দিয়ে রাখে। কিছু থাকলে যেনো সেটা বের হয়ে আসে।
এলাকার সাইদুর রহমান নামে এক ব্যক্তি জানালেন, মাজদারের ওই ঘরে অসংখ্য ইঁদুরের গর্ত রয়েছে। আর সেই গর্তগুলোতে বাসা বেঁধেছিল সাপ। রাত ১১টা থেকে ৩টা পর্র্যন্তঘরের মধ্যে বিভিন্ন গর্ত শাবল দিয়ে খুঁড়ে খুঁড়ে সাপগুলো মারা হয়েছে। পরে গর্তের ভেতর পানি ঢেলে দেওয়া হয়েছে। এতে আরও সাপ থাকলে বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা আছে।
No comments