ফের বনানীতে জন্মদিনের পার্টির কথা বলে তরুণীকে ধর্ষণ
রাজধানীর বনানীতে ফের জন্মদিনের অনুষ্ঠানের কথা বলে ডেকে নিয়ে এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক ব্যবসায়ীর ছেলের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গতকাল বনানী থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। বনানীর রেইনট্রি হোটেলে জন্মদিনের পার্টিতে ডেকে নিয়ে দুই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীকে ধর্ষণের রেশ কাটতে না কাটতেই আবারো ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে আরেক ব্যবসায়ীপুত্র বাহাউদ্দিন ইভানের (২৮) বিরুদ্ধে। জানা গেছে, ওই তরুণী অভিনেত্রী। তাকে তেজগাঁও ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখা হয়েছে। গত ১১ মাস আগে ওই তরুণীর সাথে বনানীর ব্যবসায়ী বোরহানউদ্দিনের ছেলে বাহাউদ্দিন ইভানের ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় হয়। সেই পরিচয়ের সূত্র ধরে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়। এরপর গত মঙ্গলবার রাতে ইভান জন্মদিনের কথা বলে বনানীর ২ নম্বর সড়কে নিজের বাসায় ডেকে নিয়ে মেয়েটিকে রাতভর ধর্ষণ করে। বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল মতিন জানান, ইভানের বাবার বনানীতে একটি বিপণিবিতান রয়েছে বলে জানতে পেরেছেন। এজাহারের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, ইভান তার ওই বান্ধবীকে জন্মদিনের দাওয়াত দিয়ে নিজ বাসায় নিয়ে আসে। ইভান তার মায়ের সাথেও পরিচয় করিয়ে দেয়ার কথা বলেছিল। ওই তরুণী সন্ধ্যার পর বাসায় এসে দেখে কেউ নেই। এরপর তাকে আটকে গভীর রাত পর্যন্ত ধর্ষণ করে এবং রাত ৩টার দিকে বাসা থেকে বের করে দেয়। ইভান মোবাইল ফোনটিও রেখে দেয় বলে ওই তরুণী জানান। ভোরে থানায় গিয়ে ঘটনাটি জানান ওই তরুণী। পরে স্বজনদের সাথে পরামর্শের পর মামলা করেন। পুলিশ কর্মকর্তা মতিন বলেন, ওই তরুণী বুধবার দুপুরে থানায় লিখিত অভিযোগ করার পর ইভানকে গ্রেফতারে জন্য মাঠে নেমেছে পুলিশ। বুধবার মধ্যরাত পর্যন্ত ইভানকে গ্রেফতার করা যায়নি। ইভান বিবাহিত এবং তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে বলে পুলিশ কর্মকর্তা মতিন জানান। ওই তরুণীকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার তার ডাক্তারি পরীা করা হবে বলে জানান পরিদর্শক মতিন। এর আগে, গত ২৮ মার্চ রাতে রেইনট্রি হোটেলে জন্মদিনের পার্টিতে দুই ছাত্রীধর্ষণের ঘটনার ৪০ দিন পর গত ৬ মে বনানী থানায় মামলা করেন নির্যাতিত এক তরুণী। পরদিন ৭ মে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ওই দুই তরুণীর ফরেনসিক টেস্ট সম্পন্ন হয়। একই রকম ঘটনার অভিযোগ ওঠার পর ব্যাপক আলোচনার মধ্যে আপন জুয়েলার্সের মালিকের ছেলে সাফাত আহমেদসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অন্যরা হলেনÑ নাঈম আশরাফ, বিল্লাল হোসেন, সাদনান ও সাকিফ। সবাই গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। মামলাটিতে পুলিশ ইতোমধ্যে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিয়েছে। রাজধানীর বনানীতে ফের জন্মদিনের অনুষ্ঠানের কথা বলে ডেকে নিয়ে এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক ব্যবসায়ীর ছেলের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গতকাল বনানী থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। বনানীর রেইনট্রি হোটেলে জন্মদিনের পার্টিতে ডেকে নিয়ে দুই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীকে ধর্ষণের রেশ কাটতে না কাটতেই আবারো ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে আরেক ব্যবসায়ীপুত্র বাহাউদ্দিন ইভানের (২৮) বিরুদ্ধে। জানা গেছে, ওই তরুণী অভিনেত্রী। তাকে তেজগাঁও ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখা হয়েছে। গত ১১ মাস আগে ওই তরুণীর সাথে বনানীর ব্যবসায়ী বোরহানউদ্দিনের ছেলে বাহাউদ্দিন ইভানের ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় হয়। সেই পরিচয়ের সূত্র ধরে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়। এরপর গত মঙ্গলবার রাতে ইভান জন্মদিনের কথা বলে বনানীর ২ নম্বর সড়কে নিজের বাসায় ডেকে নিয়ে মেয়েটিকে রাতভর ধর্ষণ করে। বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল মতিন জানান, ইভানের বাবার বনানীতে একটি বিপণিবিতান রয়েছে বলে জানতে পেরেছেন।
এজাহারের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, ইভান তার ওই বান্ধবীকে জন্মদিনের দাওয়াত দিয়ে নিজ বাসায় নিয়ে আসে। ইভান তার মায়ের সাথেও পরিচয় করিয়ে দেয়ার কথা বলেছিল। ওই তরুণী সন্ধ্যার পর বাসায় এসে দেখে কেউ নেই। এরপর তাকে আটকে গভীর রাত পর্যন্ত ধর্ষণ করে এবং রাত ৩টার দিকে বাসা থেকে বের করে দেয়। ইভান মোবাইল ফোনটিও রেখে দেয় বলে ওই তরুণী জানান। ভোরে থানায় গিয়ে ঘটনাটি জানান ওই তরুণী। পরে স্বজনদের সাথে পরামর্শের পর মামলা করেন। পুলিশ কর্মকর্তা মতিন বলেন, ওই তরুণী বুধবার দুপুরে থানায় লিখিত অভিযোগ করার পর ইভানকে গ্রেফতারে জন্য মাঠে নেমেছে পুলিশ। বুধবার মধ্যরাত পর্যন্ত ইভানকে গ্রেফতার করা যায়নি। ইভান বিবাহিত এবং তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে বলে পুলিশ কর্মকর্তা মতিন জানান। ওই তরুণীকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার তার ডাক্তারি পরীা করা হবে বলে জানান পরিদর্শক মতিন। এর আগে, গত ২৮ মার্চ রাতে রেইনট্রি হোটেলে জন্মদিনের পার্টিতে দুই ছাত্রীধর্ষণের ঘটনার ৪০ দিন পর গত ৬ মে বনানী থানায় মামলা করেন নির্যাতিত এক তরুণী। পরদিন ৭ মে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ওই দুই তরুণীর ফরেনসিক টেস্ট সম্পন্ন হয়। একই রকম ঘটনার অভিযোগ ওঠার পর ব্যাপক আলোচনার মধ্যে আপন জুয়েলার্সের মালিকের ছেলে সাফাত আহমেদসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অন্যরা হলেনÑ নাঈম আশরাফ, বিল্লাল হোসেন, সাদনান ও সাকিফ। সবাই গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। মামলাটিতে পুলিশ ইতোমধ্যে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিয়েছে।
No comments