ভিডিওচিত্রে শিবির ক্যাডার বন্দী করাই ছিল মূল লক্ষ্য!- সোমবার মতিঝিলে জামায়াতকে সমাবেশ করতে দেয়ার নেপথ্যে by শংকর কুমার দে
সোমবার রাজধানীর মতিঝিলে জামায়াত-শিবিরকে
বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল যে কারণে করতে দেয়া হয়েছে তার নেপথ্য কাহিনী জানা
গেছে। ওই মিছিল সমাবেশে উপস্থিত আয়োজক জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মী ও
ক্যাডারদের চিহ্নিত করতে ভিডিও ক্যামেরায় বন্দী করে ফেলেছে ঢাকা মহানগর
পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা।
কৌশলে সংগ্রহ করা হয়েছে তাদের মোবাইল ফোনের নম্বরগুলোও। গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে এ খবর জানা গেছে।
গত ছয় মাস ধরে একের পর এক পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে জামায়াত-শিবির। কিন্তু তাদের চিহ্নিত করা যাচ্ছিল না। ভিডিও ক্যামেরায় তাদের চিহ্নিত করতেই মূলত বিক্ষোভ, সমাবেশ মিছিলের অনুমতি দেয়া হয়। অনুমতি পেয়েই জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা খুশিতে তাদের আন্দোলনের ফসল দাবি করে অশ্লীল ভাষায় বক্তৃতা ও উস্কানিমূলক সেøাগান দিয়েছে। কৌশলে পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার ভিডিও ক্যামেরার পাতা ফাঁদে পা দিয়ে আটকে পড়েছে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মী ও ক্যাডাররা।
যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতাদের আটক করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার করা হচ্ছে। তাদের মুক্তি ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ভেঙ্গে দেয়ার দাবিতে আন্দোলনের নামে গত ছয় মাস ধরে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। পুলিশ সদস্যরা ক্রমাগত মার খেলেও কারা কোথা থেকে এসে কিভাবে তাদের ওপর হামলা চালাচ্ছে তা শনাক্ত করতে পারছিল না। সভা-সমাবেশের অনুমতি দিয়ে কৌশলে ভিডিও ক্যামেরার জালে বন্দী করে গ্রেফতার অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করার সুযোগ পাওয়া যাবে। জামায়াত-শিবির শুধু পুলিশের ওপরই হামলা করে ক্ষান্ত হচ্ছে না, তারা পুলিশের গাড়িসহ যানবাহনে আগুন দিচ্ছে, ভাংচুর করছে, নাশকতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টি অব্যাহত রাখার পরও অসহায়ের মতো নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে চলেছে পুলিশ। এতে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছিল।
মতিঝিলে সোমবারের বিক্ষোভ মিছিলের সমাবেশে উপস্থিত আয়োজক নেতাকর্মী, ক্যাডারদের মোবাইল ফোনের নম্বর সংগ্রহ করার চেষ্টা করছে পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা। মতিঝিল এলাকায় ৬টি মোবাইল ফোন অপারেটরের নেটওয়ার্ক টাওয়ারের কললিস্ট সংগ্রহ করছে তারা। মতিঝিলে জামায়াত ইসলামীর সমাবেশ চলাকালে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ও পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) অন্তত দশটি ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে সমাবেশে আগতদের ভিডিওচিত্র ধারণ করেছে।
গত ছয় মাস ধরে একের পর এক পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে জামায়াত-শিবির। কিন্তু তাদের চিহ্নিত করা যাচ্ছিল না। ভিডিও ক্যামেরায় তাদের চিহ্নিত করতেই মূলত বিক্ষোভ, সমাবেশ মিছিলের অনুমতি দেয়া হয়। অনুমতি পেয়েই জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা খুশিতে তাদের আন্দোলনের ফসল দাবি করে অশ্লীল ভাষায় বক্তৃতা ও উস্কানিমূলক সেøাগান দিয়েছে। কৌশলে পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার ভিডিও ক্যামেরার পাতা ফাঁদে পা দিয়ে আটকে পড়েছে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মী ও ক্যাডাররা।
যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতাদের আটক করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার করা হচ্ছে। তাদের মুক্তি ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ভেঙ্গে দেয়ার দাবিতে আন্দোলনের নামে গত ছয় মাস ধরে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। পুলিশ সদস্যরা ক্রমাগত মার খেলেও কারা কোথা থেকে এসে কিভাবে তাদের ওপর হামলা চালাচ্ছে তা শনাক্ত করতে পারছিল না। সভা-সমাবেশের অনুমতি দিয়ে কৌশলে ভিডিও ক্যামেরার জালে বন্দী করে গ্রেফতার অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করার সুযোগ পাওয়া যাবে। জামায়াত-শিবির শুধু পুলিশের ওপরই হামলা করে ক্ষান্ত হচ্ছে না, তারা পুলিশের গাড়িসহ যানবাহনে আগুন দিচ্ছে, ভাংচুর করছে, নাশকতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টি অব্যাহত রাখার পরও অসহায়ের মতো নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে চলেছে পুলিশ। এতে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছিল।
মতিঝিলে সোমবারের বিক্ষোভ মিছিলের সমাবেশে উপস্থিত আয়োজক নেতাকর্মী, ক্যাডারদের মোবাইল ফোনের নম্বর সংগ্রহ করার চেষ্টা করছে পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা। মতিঝিল এলাকায় ৬টি মোবাইল ফোন অপারেটরের নেটওয়ার্ক টাওয়ারের কললিস্ট সংগ্রহ করছে তারা। মতিঝিলে জামায়াত ইসলামীর সমাবেশ চলাকালে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ও পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) অন্তত দশটি ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে সমাবেশে আগতদের ভিডিওচিত্র ধারণ করেছে।
No comments