সচিবালয়ে গুলি আতঙ্ক- অতিরিক্ত টহলের জন্যই বিজিবি মোতায়েনঃ স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
সচিবালয়ে গতকাল গুলি আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। জামায়াতে ইসলামীর ডাকা
সকাল-সন্ধ্যা হরতাল চলাকালে বেলা আড়াইটায় তথ্য অধিদফতরের উত্তর পাশে
তোপখানা রোডে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে।
পুলিশের
ধারণা বিস্ফোরিত ককটেলের একটি স্পিন্টার তথ্য অধিদফতরের ফটোসেকশনের
কাঁচের জানালায় আঘাত হানে। জানালায় ছোট একটি ছিদ্র হওয়ার কারণে এ সময়
গুলির আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে সচিবালয়জুড়ে। সচিবালয়ে দায়িত্বপালনকারী
পুলিশ, র্যাব, ডিবিসহ বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তারা ছুটে যান অধিদফতরের
ফটোসেকশন কক্ষে। সেখানে গিয়ে তারা গুলির আলামত সংগ্রহের চেষ্টা করে ব্যর্থ
হন। পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, তারা কক্ষের ভেতর গুলির কোনো সিসা
খুঁজে পাননি।
পুলিশ জানায়, তোপখানা রোডে হোটেল বাগদাদের সামনে এ বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণে কেউ আহত হননি। যারা ঘটিয়েছে, তাদের কাউকে শনাক্ত বা গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু গতকাল সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি অতিরিক্ত টহলের জন্যই বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের হামলায় পুলিশের মনোবল ‘ভেঙে’ পড়ায় বিজিবি নামানো হয়েছে কি নাÑ জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী তা নাকচ করে বলেন, বিজিবি নামানোর মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রাকারী বাহিনী ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছে।
তিনি জানান, মাওলানা আবুল কালাম আযাদ ও কাদের মোল্লার রায় হওয়ার পর জামায়াত-শিবির দেশকে অচল ও গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দিচ্ছে, এ অবস্থায় জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে।
পরিস্থিতির আরো অবনতি হলে সেনাবাহিনী নামানোর সম্ভাবনা রয়েছে কি নাÑ জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রাকারী বাহিনীই যথেষ্ট, আর সাথে দেশের মানুষ এর বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, সন্ত্রাসীরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর চড়াও হচ্ছে কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অস্ত্র ব্যবহারে অধিকতর সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। নাশকতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের হুঁশিয়ার করে শামসুল হক টুকু বলেন, আপনারা বিরত থাকুন। সব কিছুর শেষ আছে। আইনশৃঙ্খলা রাকারী বাহিনীর ধৈর্যের সীমা পেরিয়ে গেলে ভালো হবে না।
পুলিশ জানায়, তোপখানা রোডে হোটেল বাগদাদের সামনে এ বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণে কেউ আহত হননি। যারা ঘটিয়েছে, তাদের কাউকে শনাক্ত বা গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু গতকাল সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি অতিরিক্ত টহলের জন্যই বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের হামলায় পুলিশের মনোবল ‘ভেঙে’ পড়ায় বিজিবি নামানো হয়েছে কি নাÑ জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী তা নাকচ করে বলেন, বিজিবি নামানোর মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রাকারী বাহিনী ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছে।
তিনি জানান, মাওলানা আবুল কালাম আযাদ ও কাদের মোল্লার রায় হওয়ার পর জামায়াত-শিবির দেশকে অচল ও গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দিচ্ছে, এ অবস্থায় জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে।
পরিস্থিতির আরো অবনতি হলে সেনাবাহিনী নামানোর সম্ভাবনা রয়েছে কি নাÑ জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রাকারী বাহিনীই যথেষ্ট, আর সাথে দেশের মানুষ এর বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, সন্ত্রাসীরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর চড়াও হচ্ছে কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অস্ত্র ব্যবহারে অধিকতর সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। নাশকতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের হুঁশিয়ার করে শামসুল হক টুকু বলেন, আপনারা বিরত থাকুন। সব কিছুর শেষ আছে। আইনশৃঙ্খলা রাকারী বাহিনীর ধৈর্যের সীমা পেরিয়ে গেলে ভালো হবে না।
No comments