বিএসএফের গুলিতে জৈন্তাপুর সীমান্তে ২০ বাংলাদেশী আহত- বিডিআরের পাল্টা গুলি, উত্তেজনা
বিডিআর-বিএসএফ সীমান্ত সম্মেলনের মাত্র
৭২ ঘণ্টার মধ্যে সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্তে দু'দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর
মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। ডিবির হাওড়ে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে এই
গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
গত বৃহস্পতিবার নয়াদিল্লীতে শেষ হওয়া
সম্মেলনে সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমন এবং সহযোগিতা জোরদারে একমত হয়েছিল
দু'দেশ। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি রবিবার বলেছেন, দু'দেশের বিশাল
সীমান্তে দু'একটি গোলাগুলি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া আর কিছু নয়। তিনি বলেন,
শান্তিপূর্ণ সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় বিডিআর ও বিএসএফের মধ্যে আলোচনা চলছে।
দুপুর বারোটার দিকে বিএসএফের সহযোগিতায় বিরোধপূর্ণ ডিবি হাওড় এলাকায় ৫০-৬০ জন ভারতীয় নাগরিক মাছ ধরতে আসে। এ সময় বিডিআর ও স্থানীয় লোকজন বাধা দেয়। এতে প্রথম দফায় ফিরে গেলেও পরে এসে বাংলাদেশীদের লক্ষ্য করে পাথর ছোড়ে ভারতীয়রা। এর পর দুপুর দুইটার দিকে বাংলাদেশীদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে বিএসএফ। এতে আহত হয় কমপক্ষে ২০ জন। এ সময় বিডিআরও পাল্টাগুলি ছোড়ে। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিডিআর ও বিএসএফের মধ্যে থেমে থেমে সহস্রাধিক রাউন্ড গুলিবিনিময় হয়। বিএসএফের গুলিতে আহতরা হলেন ডিবির হাওড় গ্রামের মুক্তিযোদ্বা সোলায়মান, ঘিলাতৈল গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে রফিক মিয়া, একই গ্রামের মনির হোসেন, মতিন মিয়া, আবদুর রহমান, আবদুর রহিম, ডিবির হাওড় গ্রামের রাম বিশ্বাস, আক্তার হোসেন, সুমন, আবুল কালাম, রাসেল, কবির, রহমান, মাসুক, আবদুল হাসিম, আক্কেল আলী। আহতদের জৈন্তাপুর স্বাস্থ্য কপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে আবুল কালামকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিলেট ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গুলিবিনিময়ের পর তামাবিল, সোনারহাট ও প্রতাপপুর সীমান্ত বিডিআর-বিএসএফ মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। বিডিআর ২১ ব্যাট্যালিয়নের উপ অধিনায়ক মেজর আবদুলস্নাহ আল মামুন জানান, জৈন্তাপুর সীমান্তে বিএসএফ নিরীহ বাংলাদেশী নাগরিক ও ভূখণ্ড লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিডিআরও পাল্টাজবাব দেয়। গত ৪ ফেব্রম্নয়ারি থেকে সিলেটের জৈন্তাপুর ও গোয়াইনহাট সীমান্তে বিডিআর-বিএসএফের মধ্যে এ পর্যন্ত চারবার গুলিবিনিময় হয়েছে। এ নিয়ে দুই সীমান্ত রক্ষীবাহিনী উচ্চ পর্যায়ের কয়েকবার পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার গোয়াইনঘাট উপজেলার পাদুয়া সীমান্তে বাংলাদেশের ভেতর পরিখা খনন করে বিএসএফ। পরে বিডিআর প্রতিবাদ করলে তারা স্থান ছেড়ে চলে যায়।
দুপুর বারোটার দিকে বিএসএফের সহযোগিতায় বিরোধপূর্ণ ডিবি হাওড় এলাকায় ৫০-৬০ জন ভারতীয় নাগরিক মাছ ধরতে আসে। এ সময় বিডিআর ও স্থানীয় লোকজন বাধা দেয়। এতে প্রথম দফায় ফিরে গেলেও পরে এসে বাংলাদেশীদের লক্ষ্য করে পাথর ছোড়ে ভারতীয়রা। এর পর দুপুর দুইটার দিকে বাংলাদেশীদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে বিএসএফ। এতে আহত হয় কমপক্ষে ২০ জন। এ সময় বিডিআরও পাল্টাগুলি ছোড়ে। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিডিআর ও বিএসএফের মধ্যে থেমে থেমে সহস্রাধিক রাউন্ড গুলিবিনিময় হয়। বিএসএফের গুলিতে আহতরা হলেন ডিবির হাওড় গ্রামের মুক্তিযোদ্বা সোলায়মান, ঘিলাতৈল গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে রফিক মিয়া, একই গ্রামের মনির হোসেন, মতিন মিয়া, আবদুর রহমান, আবদুর রহিম, ডিবির হাওড় গ্রামের রাম বিশ্বাস, আক্তার হোসেন, সুমন, আবুল কালাম, রাসেল, কবির, রহমান, মাসুক, আবদুল হাসিম, আক্কেল আলী। আহতদের জৈন্তাপুর স্বাস্থ্য কপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে আবুল কালামকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিলেট ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গুলিবিনিময়ের পর তামাবিল, সোনারহাট ও প্রতাপপুর সীমান্ত বিডিআর-বিএসএফ মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। বিডিআর ২১ ব্যাট্যালিয়নের উপ অধিনায়ক মেজর আবদুলস্নাহ আল মামুন জানান, জৈন্তাপুর সীমান্তে বিএসএফ নিরীহ বাংলাদেশী নাগরিক ও ভূখণ্ড লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিডিআরও পাল্টাজবাব দেয়। গত ৪ ফেব্রম্নয়ারি থেকে সিলেটের জৈন্তাপুর ও গোয়াইনহাট সীমান্তে বিডিআর-বিএসএফের মধ্যে এ পর্যন্ত চারবার গুলিবিনিময় হয়েছে। এ নিয়ে দুই সীমান্ত রক্ষীবাহিনী উচ্চ পর্যায়ের কয়েকবার পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার গোয়াইনঘাট উপজেলার পাদুয়া সীমান্তে বাংলাদেশের ভেতর পরিখা খনন করে বিএসএফ। পরে বিডিআর প্রতিবাদ করলে তারা স্থান ছেড়ে চলে যায়।
No comments