চীনের প্রতি জাপানের হুঁশিয়ারি
জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে জাপানি নৌবাহিনীর একটি যুদ্ধজাহাজের রাডার তাক করাকে একটি ‘বিপজ্জনক কাজ’ বলে অভিহিত করেছেন।
জাপানি
পার্লামেন্টে বক্তৃতাকালে এ পদক্ষেপ এক ‘অকল্পনীয় পরিস্থিতির’ সৃষ্টি
করতে পারে বলে আবে চীনকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে বেইজিংকে ‘আত্মসংযম’ করার
আহ্বান জানান। বিরোধপূর্ণ দ্বীপ নিয়ে চীন-জাপানের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধির
মধ্যে উভয় দেশ পরস্পরকে হুঁশিয়ার করে দিলো। বিবিসি/পিপলস ডেইলি চায়না।
গত সপ্তাহে পূর্ব চীন সাগরে জাপানি জাহাজে রাডার তাকের ঘটনা ঘটে। এতে চীন ও জাপানের সম্পর্কের মারাত্মক অবনতি ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্র এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
আবে বিরোধপূর্ণ দ্বীপ নিয়ে ভূখণ্ডগত বিরোধকে ‘অপ্রয়োজনীয় মাত্রা পর্যন্ত গড়ানোর’ বিষয় পরিহার করতে চীনের প্রতি আহ্বান জানান।
বিরোধপূর্ণ এ দ্বীপকে চীন বলে দিয়াওউ দ্বীপপুঞ্জ আর জাপান বলে সেনকাকু দ্বীপপুঞ্জ। উভয় দেশ এবং তাইওয়ান এটিকে নিজেদের বলে দাবি করছে। এ দ্বীপ নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে বিরোধ চলে এলেও গত বছর জাপান সরকার জাপানিদের ব্যক্তিগত মালিকানা থেকে তিনটি দ্বীপ কেনার পর এ বিরোধ তীব্র আকার ধারণ করেছে।
এর পর থেকে চীনা জাহাজগুলো দ্বীপপুঞ্জটির আশপাশে ঢুকছে। জাপান এ ধরনের পদক্ষেপের ব্যাপারে চীনকে হুঁশিয়ার করে দিচ্ছে। এসব ঘটনা দুই দেশের মধ্যে সঙ্ঘাতের আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে।
এর আগে চলমান এ সামরিক উত্তেজনার মধ্যে বৈরী প্রতিবেশীদের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে চীন। একজন শীর্ষ চীনা জেনারেল বলেন, নিজের সার্বভৌমত্ব রায় চীনের দৃঢ় ইচ্ছাকে কেউ যেন অবজ্ঞা না করে। জাতীয় র্স্বাথরায় প্রস্তুত শক্তিশালী চীনা সশস্ত্র বাহিনীর সামর্থ্যকে কারো হেয় করা উচিত হবে না। গত সোমবার পিপলস লিবারেশন আর্মি আয়োজিত ‘সামদ্রিক যুদ্ধ ও নিরাপত্তা সহযোগিতা’ শীর্ষক এক সেমিনারে জেনারেল কি জিয়াংগু এ কথা বলেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, চীন সরকার তার অধিকারে থাকা সব অঞ্চলের অখণ্ডতা রায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। কেউ যেন চীনের স্বার্থরার নিজ সামর্থ্যকে ছোট করে না দেখে।
সম্প্রতি সমুদ্রসীমা নিয়ে প্রতিবেশী দেশ বিশেষ করে জাপান এবং দণিপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সাথে সৃষ্ট উত্তেজনার ধারাবাহিকতায় এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করল চীন। চীনের ২৩ লাখ সৈন্যের বিশ্বের বৃহত্তম সেনাবাহিনী রয়েছে।
গত সপ্তাহে পূর্ব চীন সাগরে জাপানি জাহাজে রাডার তাকের ঘটনা ঘটে। এতে চীন ও জাপানের সম্পর্কের মারাত্মক অবনতি ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্র এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
আবে বিরোধপূর্ণ দ্বীপ নিয়ে ভূখণ্ডগত বিরোধকে ‘অপ্রয়োজনীয় মাত্রা পর্যন্ত গড়ানোর’ বিষয় পরিহার করতে চীনের প্রতি আহ্বান জানান।
বিরোধপূর্ণ এ দ্বীপকে চীন বলে দিয়াওউ দ্বীপপুঞ্জ আর জাপান বলে সেনকাকু দ্বীপপুঞ্জ। উভয় দেশ এবং তাইওয়ান এটিকে নিজেদের বলে দাবি করছে। এ দ্বীপ নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে বিরোধ চলে এলেও গত বছর জাপান সরকার জাপানিদের ব্যক্তিগত মালিকানা থেকে তিনটি দ্বীপ কেনার পর এ বিরোধ তীব্র আকার ধারণ করেছে।
এর পর থেকে চীনা জাহাজগুলো দ্বীপপুঞ্জটির আশপাশে ঢুকছে। জাপান এ ধরনের পদক্ষেপের ব্যাপারে চীনকে হুঁশিয়ার করে দিচ্ছে। এসব ঘটনা দুই দেশের মধ্যে সঙ্ঘাতের আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে।
এর আগে চলমান এ সামরিক উত্তেজনার মধ্যে বৈরী প্রতিবেশীদের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে চীন। একজন শীর্ষ চীনা জেনারেল বলেন, নিজের সার্বভৌমত্ব রায় চীনের দৃঢ় ইচ্ছাকে কেউ যেন অবজ্ঞা না করে। জাতীয় র্স্বাথরায় প্রস্তুত শক্তিশালী চীনা সশস্ত্র বাহিনীর সামর্থ্যকে কারো হেয় করা উচিত হবে না। গত সোমবার পিপলস লিবারেশন আর্মি আয়োজিত ‘সামদ্রিক যুদ্ধ ও নিরাপত্তা সহযোগিতা’ শীর্ষক এক সেমিনারে জেনারেল কি জিয়াংগু এ কথা বলেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, চীন সরকার তার অধিকারে থাকা সব অঞ্চলের অখণ্ডতা রায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। কেউ যেন চীনের স্বার্থরার নিজ সামর্থ্যকে ছোট করে না দেখে।
সম্প্রতি সমুদ্রসীমা নিয়ে প্রতিবেশী দেশ বিশেষ করে জাপান এবং দণিপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সাথে সৃষ্ট উত্তেজনার ধারাবাহিকতায় এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করল চীন। চীনের ২৩ লাখ সৈন্যের বিশ্বের বৃহত্তম সেনাবাহিনী রয়েছে।
No comments