বিরোধীদলীয় নেতা দেশকে শায়েস্তা করতে চাচ্ছেনঃ প্রধানমন্ত্রী
ওয়াশিংটন টাইমস পত্রিকায় বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার নিবন্ধের
ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিরোধীদলীয় নেতার প্রবন্ধটি
পড়ে মনে হয়েছে, তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বে একেবারেই
বিশ্বাসী নন।
সে জন্য অন্য কোনো দেশকে ডেকে এনে বাংলাদেশকে শায়েস্তা করতে চাচ্ছেন।
সংসদে গতকাল বুধবার প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে
জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নুর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে
প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। বিকেলে স্পিকার আব্দুল হামিদের সভাপতিত্বে সংসদ
অধিবেশনের শুরুতে প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
মুজিবুল হক চুন্নু তার প্রশ্নে জানতে চান, প্রধানমন্ত্রীর রাশিয়া সফরে অস্ত্র ক্রয়ের পরই ওয়াশিংটন টাইমসে বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। এর সাথে প্রধানমন্ত্রীর সফর ও অস্ত্র ক্রয়চুক্তির সম্পর্ক আছে কি না।
জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্পর্ক থাকতে পারে। এখানে রাজনৈতিক বিষয় আছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় রাশিয়া বন্ধুপ্রতীম দেশ হিসেবে আমাদের সহযোগিতা ও সমর্থন করে। জাতিসঙ্ঘে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দ্বিপক্ষীয় প্রস্তাবে রাশিয়া বারবার ভেটো দিয়েছে। পাকবাহিনী যখন গণহত্যা করছিল ও মেয়েদের ধর্ষণ করছিল, বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিচ্ছিল, ল্টুপাট চালাচ্ছিল, বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষ ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল; তখন মুক্তিকামী মানুষকে রাশিয়া সহায়তা দিয়েছিল। তারা দুর্দিনের বন্ধু। তাদের সাথে সমঝোতা স্মারক হতেই পারে। পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট দরকার। পাশাপাশি আমাদের সামরিক সরঞ্জাম দরকার। আমাদের সেনাবাহিনী শান্তিরক্ষা কাজে অবদান রাখছে। সে ক্ষেত্রে তাদের আধুনিক প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। সে জন্য আমরা অস্ত্র কিনেছি।
বিরোধী নেতার প্রবন্ধ সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি প্রবন্ধ লিখে যাতে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, জেএসপি সুবিধা বাতিল হয়, ব্যবসায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেই আহ্বান করেছেন প্রবন্ধে। বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা যাতে ভিসা না পান, বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে তিনি সেই আহ্বান জানিয়েছেন। যে আমেরিকা ’৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদারদের পক্ষে সেভেন ফিট পাঠিয়েছিল তাদের কাছে ’৭১-এর মতো সাহায্য চাইলেন। বাংলাদেশের জনগণ জানবে উনার অবস্থান কোথায়? আসলে উনার অবস্থান মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে না বিপক্ষে? আমাদের নীতি হলো, প্রতিবেশীর সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা। আমরা আমেরিকা, চীন যেখান থেকে সুবিধা সেখান থেকে অস্ত্র কিনছি। সবার সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে কিনছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিরোধী নেতা যা লিখলেন সেটা নিজে পড়ে দেখেছেন কি না সন্দেহ আছে। যিনি আগে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, বিরোধীদলীয় নেতা দেশের বিরুদ্ধে জনগণের বিরুদ্ধে অন্য দেশের কাছে কিভাবে লিখতে পারেন। উনার লেখা পড়ে মনে হয়েছে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী নন। অন্য কোনো দেশকে ডেকে এনে বাংলাদেশকে শায়েস্তা করতে চাচ্ছেন। সেই বিচার জনগণের ওপর ছেড়ে দিলাম।
এরপর স্পিকার আব্দুল হামিদ বলেন, সামরিক চুক্তি, অস্ত্র যেকোনো দেশ থেকে কিনতে পারে। এখানে তো কোনো প্রশ্ন থাকতে পারে না।
এর আগে অ্যাডভোকেট রহমত আলীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সামরিক অস্ত্র ক্রয় দোষের কিছু নয়। বাংলাদেশ বিভিন্ন সময় অস্ত্র ক্রয় করে থাকে। সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করাসহ সার্বিক দিক বিবেচনা করে অস্ত্র ক্রয় করা হয়েছে। রাশিয়া আমাদের ক্রেডিটও দিচ্ছে। আগে চীন, ইউকে থেকে ক্রয় করেছি। গতবার মিগ-২৯ ক্রয় করেছি। এবার সমুদ্রসীমা নির্দিষ্ট করার জন্য মেশিন কিনেছি ইউকে থেকে। সামরিক বাহিনীকে উচ্চতর প্রশিক্ষণ দেয়া ও শক্তিশালী করার জন্যই রাশিয়া থেকে সামরিক অস্ত্র ক্রয়। আমাদের নীতি হলো সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়। সেভাবেই পরিচালিত হয় আমাদের নীতি।
অ্যাডভোকেট রহমত আলীর লিখিত প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, রাশিয়া সফরে তিনটি চুক্তি, সাতটি সমাঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। যার মধ্যে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রস্তুতিমূলক অর্থায়নের লক্ষ্যে ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি চুক্তি, ঢাকায় পারমাণবিক তথ্যকেন্দ্র স্থাপন ও রাশিয়া থেকে এক বিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম ক্রয়ের চুক্তি উল্লেখযোগ্য।
মার্চ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো শুরু
প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেন, আগামী মার্চ মাস থেকে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানো শুরু হচ্ছে। সরকার দলীয় এমপি সামশুল হক চৌধুরীর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের বলিষ্ঠ শ্রম কূটনৈতিক তৎপরতার ফলে বাংলাদেশী কর্মীদের জন্য মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার আবার উন্মুক্ত হয়েছে।
বজলুল হক হারুনের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ, যা ২০১১-১২ অর্থবছরে ৬ দশমিক ৩২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। তিনি আরো বলেন, খানা আয়-ব্যয় জরিপ-২০১০ অনুযায়ী দারিদ্র্যের হার ৪০ শতাংশ থেকে কমে বর্তমানে ৩১ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে এসেছে।
দেশের সার্বিক বিদ্যুৎ পরিস্থিতি সম্পর্কে মো: শফিকুল ইসলামের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা আট হাজার ৫২৫ মেগাওয়াট। শীতকালীন প্রকৃত উৎপাদন চার হাজার ৪০০ থেকে চার হাজার ৮০০ মেগাওয়াট। গত ৩১ জানুয়ারির রেকর্ড অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ ছিল চার হাজার ৮৬২ মেগাওয়াট। তা ছাড়া এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ ছয় হাজার ৩৫০ মেগাওয়াট।
এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে সংসদ নেতা বলেন, বিগত চারদলীয় জোট সরকারের আমলে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১৩ দশমিক ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বর্তমান সরকারের আমলে গত চার বছরে এর পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৮ দশমিক ০৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
মুজিবুল হক চুন্নু তার প্রশ্নে জানতে চান, প্রধানমন্ত্রীর রাশিয়া সফরে অস্ত্র ক্রয়ের পরই ওয়াশিংটন টাইমসে বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। এর সাথে প্রধানমন্ত্রীর সফর ও অস্ত্র ক্রয়চুক্তির সম্পর্ক আছে কি না।
জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্পর্ক থাকতে পারে। এখানে রাজনৈতিক বিষয় আছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় রাশিয়া বন্ধুপ্রতীম দেশ হিসেবে আমাদের সহযোগিতা ও সমর্থন করে। জাতিসঙ্ঘে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দ্বিপক্ষীয় প্রস্তাবে রাশিয়া বারবার ভেটো দিয়েছে। পাকবাহিনী যখন গণহত্যা করছিল ও মেয়েদের ধর্ষণ করছিল, বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিচ্ছিল, ল্টুপাট চালাচ্ছিল, বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষ ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল; তখন মুক্তিকামী মানুষকে রাশিয়া সহায়তা দিয়েছিল। তারা দুর্দিনের বন্ধু। তাদের সাথে সমঝোতা স্মারক হতেই পারে। পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট দরকার। পাশাপাশি আমাদের সামরিক সরঞ্জাম দরকার। আমাদের সেনাবাহিনী শান্তিরক্ষা কাজে অবদান রাখছে। সে ক্ষেত্রে তাদের আধুনিক প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। সে জন্য আমরা অস্ত্র কিনেছি।
বিরোধী নেতার প্রবন্ধ সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি প্রবন্ধ লিখে যাতে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, জেএসপি সুবিধা বাতিল হয়, ব্যবসায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেই আহ্বান করেছেন প্রবন্ধে। বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা যাতে ভিসা না পান, বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে তিনি সেই আহ্বান জানিয়েছেন। যে আমেরিকা ’৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদারদের পক্ষে সেভেন ফিট পাঠিয়েছিল তাদের কাছে ’৭১-এর মতো সাহায্য চাইলেন। বাংলাদেশের জনগণ জানবে উনার অবস্থান কোথায়? আসলে উনার অবস্থান মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে না বিপক্ষে? আমাদের নীতি হলো, প্রতিবেশীর সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা। আমরা আমেরিকা, চীন যেখান থেকে সুবিধা সেখান থেকে অস্ত্র কিনছি। সবার সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে কিনছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিরোধী নেতা যা লিখলেন সেটা নিজে পড়ে দেখেছেন কি না সন্দেহ আছে। যিনি আগে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, বিরোধীদলীয় নেতা দেশের বিরুদ্ধে জনগণের বিরুদ্ধে অন্য দেশের কাছে কিভাবে লিখতে পারেন। উনার লেখা পড়ে মনে হয়েছে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী নন। অন্য কোনো দেশকে ডেকে এনে বাংলাদেশকে শায়েস্তা করতে চাচ্ছেন। সেই বিচার জনগণের ওপর ছেড়ে দিলাম।
এরপর স্পিকার আব্দুল হামিদ বলেন, সামরিক চুক্তি, অস্ত্র যেকোনো দেশ থেকে কিনতে পারে। এখানে তো কোনো প্রশ্ন থাকতে পারে না।
এর আগে অ্যাডভোকেট রহমত আলীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সামরিক অস্ত্র ক্রয় দোষের কিছু নয়। বাংলাদেশ বিভিন্ন সময় অস্ত্র ক্রয় করে থাকে। সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করাসহ সার্বিক দিক বিবেচনা করে অস্ত্র ক্রয় করা হয়েছে। রাশিয়া আমাদের ক্রেডিটও দিচ্ছে। আগে চীন, ইউকে থেকে ক্রয় করেছি। গতবার মিগ-২৯ ক্রয় করেছি। এবার সমুদ্রসীমা নির্দিষ্ট করার জন্য মেশিন কিনেছি ইউকে থেকে। সামরিক বাহিনীকে উচ্চতর প্রশিক্ষণ দেয়া ও শক্তিশালী করার জন্যই রাশিয়া থেকে সামরিক অস্ত্র ক্রয়। আমাদের নীতি হলো সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়। সেভাবেই পরিচালিত হয় আমাদের নীতি।
অ্যাডভোকেট রহমত আলীর লিখিত প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, রাশিয়া সফরে তিনটি চুক্তি, সাতটি সমাঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। যার মধ্যে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রস্তুতিমূলক অর্থায়নের লক্ষ্যে ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি চুক্তি, ঢাকায় পারমাণবিক তথ্যকেন্দ্র স্থাপন ও রাশিয়া থেকে এক বিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম ক্রয়ের চুক্তি উল্লেখযোগ্য।
মার্চ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো শুরু
প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেন, আগামী মার্চ মাস থেকে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠানো শুরু হচ্ছে। সরকার দলীয় এমপি সামশুল হক চৌধুরীর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের বলিষ্ঠ শ্রম কূটনৈতিক তৎপরতার ফলে বাংলাদেশী কর্মীদের জন্য মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার আবার উন্মুক্ত হয়েছে।
বজলুল হক হারুনের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ, যা ২০১১-১২ অর্থবছরে ৬ দশমিক ৩২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। তিনি আরো বলেন, খানা আয়-ব্যয় জরিপ-২০১০ অনুযায়ী দারিদ্র্যের হার ৪০ শতাংশ থেকে কমে বর্তমানে ৩১ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে এসেছে।
দেশের সার্বিক বিদ্যুৎ পরিস্থিতি সম্পর্কে মো: শফিকুল ইসলামের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা আট হাজার ৫২৫ মেগাওয়াট। শীতকালীন প্রকৃত উৎপাদন চার হাজার ৪০০ থেকে চার হাজার ৮০০ মেগাওয়াট। গত ৩১ জানুয়ারির রেকর্ড অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ ছিল চার হাজার ৮৬২ মেগাওয়াট। তা ছাড়া এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ ছয় হাজার ৩৫০ মেগাওয়াট।
এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে সংসদ নেতা বলেন, বিগত চারদলীয় জোট সরকারের আমলে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১৩ দশমিক ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বর্তমান সরকারের আমলে গত চার বছরে এর পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৮ দশমিক ০৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
No comments