খনিজ সম্পদ রফতানি নিষিদ্ধ করার দাবি জাতীয় কমিটির
জাতীয় সংসদের আগামী অধিবেশনে 'খনিজ সম্পদ রফতানি নিষিদ্ধকরণ আইন ২০০৯'
পাস করার দাবি জানিয়েছে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদু্যত বন্দর রৰা জাতীয়
কমিটি।
এর মধ্যে আইন পাস না হলে লং মার্চ, হরতাল, অবরোধের
মতো কঠোর আন্দোলন কর্মসূচীতে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন কমিটির নেতৃবৃন্দ।
বলেছেন, প্রয়োজনে রক্ত দিয়ে হলেও তেল গ্যাস রফতানি প্রতিরোধ করা হবে।
শনিবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৭ দফা দাবিতে আয়োজিত এক সামবেশে নেতৃবৃন্দ এ
হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, বেশি বেশি খনিজ সম্পদ তুলে রফতানি নয়,
প্রয়োজনমতো ধাপে ধাপে খনিজ সম্পদ তুলতে হবে। পেট্রোবাংলা, বাপেক্সের সৰমতা
বাড়াতে হবে। কোন বিদেশী কোম্পানিকে কাজ দেয়া যাবে না।
জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মোহাম্মদের সভাপতিত্বে বিচারপতি গোলাম রব্বানী, অধ্যাপক এমএম আকাশ, রম্নহিন হোসেন প্রিন্স, প্রকৌশলী বিডি রহমতুলস্নাহ, নারী নেত্রী মোশারেফা মিশু বক্তৃতা করেন। জাতীয় কমিটির এ সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ছাত্র ও যুব সংগঠন সংহতি প্রকাশ করে। বিচারপতি গোলাম রব্বানী নাইজেরিয়ার উদাহরণ টেনে বলেন, দেশটির অবস্থা থেকে আমাদের শিৰা নিতে হবে। আমাদের যতটুকু তেল গ্যাস দরকার ততটুকুই উত্তোলন করতে হবে। তিনি সরকারকে উদ্দেশ করে বলেন, আগামী অধিবেশনে 'খনিজ সম্পদ রফতানি নিষিদ্ধকরণ আইন ২০০৯' পাস করান। না হলে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। সেটি কারোর জন্যই ভাল হবে না।
অধ্যাপক আনু মোহাম্মদ বলেন, জনগণের প্রতিনিধি হিসাবে যাদের সংসদে কথা বলার কথা ছিল, দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল তারা তা না করে নিজেদের স্বার্থে ব্যসত্ম। আমরা আমাদের সরকার ও বিশেষজ্ঞদের ওপর ভরসা করতে পারছি না। তিনি অভিযোগ করেন পুলিশের আক্রমণের মাধ্যমে হাত পা ভেঙ্গে দিয়ে, গণমাধ্যমে ভুল তথ্য উপস্থাপন করে সরকার আন্দোলন চিরতরে বন্ধ করার চেষ্টা করছে।
অধ্যাপক এমএম আকাশ এ আইন পাস করানোর দাবি জানিয়ে বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে প্রমাণ করতে হবে তিনি জনগণের ভোটে ৰমতায় এসেছেন, সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে আপোষ করে নয়। তিনি বলেন, আমেরিকা তেল গ্যাসে খুবই সমৃদ্ধ। কিন্তু তারপরও তারা তা ব্যবহার করছে না। রফতানি করছে না। বরং আমাদানি করছে। এটাই তার রাজনীতি। তাহলে আমরা কেন রফতানি করব। তিনি জাতীয় সৰমতা বাড়ানোর ওপর গুরম্নত্বারোপ করে বলেন, আমাদের বাপেক্স, পেট্রোবাংলাকে শক্তিশালী করতে হবে। বহুজাতিক কোম্পানিকে তেল গ্যাস উত্তোলনের দায়িত্ব দেয়া যাবে না।
জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মোহাম্মদের সভাপতিত্বে বিচারপতি গোলাম রব্বানী, অধ্যাপক এমএম আকাশ, রম্নহিন হোসেন প্রিন্স, প্রকৌশলী বিডি রহমতুলস্নাহ, নারী নেত্রী মোশারেফা মিশু বক্তৃতা করেন। জাতীয় কমিটির এ সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ছাত্র ও যুব সংগঠন সংহতি প্রকাশ করে। বিচারপতি গোলাম রব্বানী নাইজেরিয়ার উদাহরণ টেনে বলেন, দেশটির অবস্থা থেকে আমাদের শিৰা নিতে হবে। আমাদের যতটুকু তেল গ্যাস দরকার ততটুকুই উত্তোলন করতে হবে। তিনি সরকারকে উদ্দেশ করে বলেন, আগামী অধিবেশনে 'খনিজ সম্পদ রফতানি নিষিদ্ধকরণ আইন ২০০৯' পাস করান। না হলে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। সেটি কারোর জন্যই ভাল হবে না।
অধ্যাপক আনু মোহাম্মদ বলেন, জনগণের প্রতিনিধি হিসাবে যাদের সংসদে কথা বলার কথা ছিল, দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল তারা তা না করে নিজেদের স্বার্থে ব্যসত্ম। আমরা আমাদের সরকার ও বিশেষজ্ঞদের ওপর ভরসা করতে পারছি না। তিনি অভিযোগ করেন পুলিশের আক্রমণের মাধ্যমে হাত পা ভেঙ্গে দিয়ে, গণমাধ্যমে ভুল তথ্য উপস্থাপন করে সরকার আন্দোলন চিরতরে বন্ধ করার চেষ্টা করছে।
অধ্যাপক এমএম আকাশ এ আইন পাস করানোর দাবি জানিয়ে বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে প্রমাণ করতে হবে তিনি জনগণের ভোটে ৰমতায় এসেছেন, সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে আপোষ করে নয়। তিনি বলেন, আমেরিকা তেল গ্যাসে খুবই সমৃদ্ধ। কিন্তু তারপরও তারা তা ব্যবহার করছে না। রফতানি করছে না। বরং আমাদানি করছে। এটাই তার রাজনীতি। তাহলে আমরা কেন রফতানি করব। তিনি জাতীয় সৰমতা বাড়ানোর ওপর গুরম্নত্বারোপ করে বলেন, আমাদের বাপেক্স, পেট্রোবাংলাকে শক্তিশালী করতে হবে। বহুজাতিক কোম্পানিকে তেল গ্যাস উত্তোলনের দায়িত্ব দেয়া যাবে না।
No comments